নয়া দিল্লি: আইনি রক্ষা কবচ হারাল টুইটার। কেন্দ্রের নয়া তথ্য ও প্রযুক্তি আইন না মানায় সোশ্যাল মিডিয়া সংস্থার কাছ থেকে আইনি রক্ষাকবচ তুলে নিল কেন্দ্র। ইতিমধ্যেই গাজিয়াবাদকাণ্ডে উত্তর প্রদেশ পুলিশের তরফে টুইটারের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। কেন্দ্রের তরফেও জানানো হয়েছে, ওই বিতর্কিত পোস্টটি যিনি করেছেন, তার পাশাপাশি টুইটারকেও আইনি শাস্তির মুখে পড়তে হবে।
টুইটারের আইনি সুরক্ষা তুলে নেওয়া নিয়ে একাধিক প্রশ্ন ওঠায় কেন্দ্রীয় তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী রবি শঙ্কর প্রসাদ নিজেই সমস্ত প্রশ্নের জবাব দেন। তিনি একাধিক টুইটে জানান, টুইটার কেন্দ্রের নতুন আইন না মানায় আইনি সুরক্ষা তুলে নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, “গত ২৬ মে কেন্দ্রের তরফে যে নয়া গাইডলাইন জারি করা হয়েছিল, তা মানতে ব্যর্থ হয়েছে টুইটার। সোশ্যাল মিডিয়া ওই সংস্থাকে সুযোগ দেওয়া হলেও তারা উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবেই সেই নিয়ম মানেনি।”
There are numerous queries arising as to whether Twitter is entitled to safe harbour provision. However, the simple fact of the matter is that Twitter has failed to comply with the Intermediary Guidelines that came into effect from the 26th of May.
— Ravi Shankar Prasad (@rsprasad) June 16, 2021
The culture of India varies like its large geography. In certain scenarios, with the amplification of social media, even a small spark can cause a fire, especially with the menace of fake news. This was one of the objectives of bringing the Intermediary Guidelines.
— Ravi Shankar Prasad (@rsprasad) June 16, 2021
What happened in UP was illustrative of Twitter’s arbitrariness in fighting fake news. While Twitter has been over enthusiastic about its fact checking mechanism, it’s failure to act in multiple cases like UP is perplexing & indicates its inconsistency in fighting misinformation.
— Ravi Shankar Prasad (@rsprasad) June 16, 2021