নয়া দিল্লি: অবশেষে খুলে যাচ্ছে রাম মন্দিরের দরজা। আগামী ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হতে চলেছে অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ayodhya Ram Mandir)। এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে দেশে-বিদেশ থেকে হাজার হাজার অতিথিদের। শুধু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীই নয়, আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল বিরোধী দলের একাধিক নেতাকেও। বাকিরা রাজি হলেও, রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ ফিরিয়ে দিয়েছে কংগ্রেস (Congress)। সনিয়া গান্ধী থেকে শুরু করে মল্লিকার্জুন খাড়্গে, অধীর রঞ্জন চৌধুরী-কেউই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আসবেন না বলে জানিয়েছেন। রাম মন্দিরের উদ্বোধনকে আরএসএস-বিজেপির অনুষ্ঠান বলেই কটাক্ষ করেছে কংগ্রেস। এবার কংগ্রেসের এই আমন্ত্রণ ফেরানোর পাল্টা জবাব দিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা ধর্মেন্দ্র প্রধান।
কংগ্রেসের রাম মন্দিরের আমন্ত্রণ ফেরানোর প্রসঙ্গে এ দিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, “কংগ্রেস ও তার নেতারা, যারা শ্রীরামকে কাল্পনিক বলে মনে করেন, তারা কীভাবে শ্রীরামের মন্দিরকে গ্রহণ করবে? কংগ্রেস, যারা রাম মন্দির নির্মাণের পথে বাধা দেওয়ার জন্য কোনও প্রচেষ্টার বাকি রাখেনি, তারা কীভাবে রাম মন্দিরের এই বিশাল উদ্বোধনী অনুষ্ঠানকে গ্রহণ করবে?”
प्रभु श्रीराम को काल्पनिक बताने वाली कांग्रेस और उसके नेता प्रभु श्रीराम का भव्य मंदिर भला कैसे स्वीकार कर पाएंगे?
जिसने श्रीराम मंदिर की राह में बाधा बनने में कोई कसर नहीं छोड़ी, उस कांग्रेस को भला यह भव्य अवसर कैसे अच्छा लगेगा? प्राण-प्रतिष्ठा के आयोजन का निमंत्रण ठुकरा कर…
— Dharmendra Pradhan (@dpradhanbjp) January 10, 2024
কংগ্রেসকে আক্রমণ করেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “রামের প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণকে প্রত্যাখান করে কংগ্রেস আরও একবার শ্রীরাম ও রাম মন্দিরের প্রতি তাদের তিক্ততাকেই প্রমাণ করেছে। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক যে কংগ্রেস নেতারা তাদের ‘প্রথমে পরিবার’ নীতিকে অনুসরণ করে, সাধারণ মানুষের অনুভূতিকে আঘাত করছে। মোদী ও বিজেপির বিরোধিতা করে কংগ্রেস শুধুমাত্র দেশেরই নয়, বরং শ্রীরামেরও বিরোধিতা করছে।”