Uttarkashi Tunnel Collapse: ‘আর কতক্ষণ?’ অপেক্ষায় পরিজনরা, উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গের ভিতরে কী হচ্ছে, দেখুন ছবিতে

Uttarakhand Rescue Operation: আটকে থাকা শ্রমিকদের জন্য তৈরি করা হচ্ছে খাবারও। প্যাকেট ও বোতলে ভরে সেই খাবার পাঠানো হচ্ছে। চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানেই সহজপাচ্য খাবার দেওয়া হচ্ছে শ্রমিকদের। সুড়ঙ্গের ভিতরে তাপমাত্রা এক, বাইরে আরেক। তাপমাত্রার এই তারতম্যের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য কম্বলও আনা হচ্ছে।

Uttarkashi Tunnel Collapse: 'আর কতক্ষণ?' অপেক্ষায় পরিজনরা, উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গের ভিতরে কী হচ্ছে, দেখুন ছবিতে
ধাপে ধাপে চলবে উদ্ধারকাজ।Image Credit source: PTI
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Nov 23, 2023 | 1:00 PM

শেষ পর্যায়ে উত্তরকাশীর উদ্ধারকাজ। আর মাত্র ২-৩ মিটার মাটির খনন বাকি। তারপরই পৌঁছনো যাবে আটকে পড়া ৪১ শ্রমিকদের কাছে।

সকাল সাড়ে আটটার মধ্যে উদ্ধারকাজ শেষ হয়ে যাবে বলে আশা করা হলেও, এখনও অবধি সুড়ঙ্গ থেকে বের করা যায়নি কোনও শ্রমিককে। উদ্ধার করতে আরও বেশ কিছুক্ষণ সময় লাগবে।

সুড়ঙ্গের বাইরেই অপেক্ষা করছে অ্যাম্বুল্যান্স। শ্রমিকদের বের করে আনা মাত্র অ্যাম্বুল্যান্সে করে গ্রিন করিডরের মাধ্য়মে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হবে। কাছেই তৈরি করা হয়েছে অস্থায়ী হেলিপ্যাডও। প্রয়োজনে কপ্টারে দেহরাদুন নিয়ে যাওয়া হবে শ্রমিকদের।

১৩ দিন দেখতে পাননি বাড়ির ছেলেকে। উত্তরকাশীর নির্মীয়মাণ ওই সুড়ঙ্গের বাইরে সকাল থেকেই অপেক্ষা করছেন আটকে থাকা শ্রমিকদের পরিবারের সদস্যরা।

এনডিআরএফের ডিজি অতুল কারওয়াল বলেন, “আবার অগার মেশিন দিয়ে খনন শুরু করা হচ্ছে। ৬ মিটারের আরও ২-৩টি পাইপ ঢোকানোর পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের। কোনও বাধা না পড়লে, রাতের মধ্যেই উদ্ধারকাজ শেষ হয়ে যাবে।”

গতকাল রাতেই অগার মেশিনের ব্লেডে ধাক্কা লেগেছিল লোহার গার্ডারের। থামিয়ে দিতে হয় উদ্ধারকাজ। রাতেই কাটার মেশিন দিয়ে সেই গার্ডার কাটা হয়।

আজ সকালে ফের অগার মেশিন দিয়ে খনন শুরু করা হয়েছে। ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই খননের কাজ শেষ করা যাবে বলে অনুমান।

প্রস্তুত রয়েছে এনডিআরএফের বিশাল দল। সুড়ঙ্গের ভিতরে প্রবেশ করবেন ১৫ জনের দল। বাকিরা থাকবেন সুড়ঙ্গের মুখে। যাবতীয় উদ্ধারকাজে তদারকি করছেন তাঁরা।

আটকে থাকা শ্রমিকদের জন্য তৈরি করা হচ্ছে খাবারও। প্যাকেট ও বোতলে ভরে সেই খাবার পাঠানো হচ্ছে। চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানেই সহজপাচ্য খাবার দেওয়া হচ্ছে শ্রমিকদের।

সুড়ঙ্গের ভিতরে তাপমাত্রা এক, বাইরে আরেক। তাপমাত্রার এই তারতম্যের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য কম্বলও আনা হচ্ছে।