AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Weather Update: ‘…মেঘ দে, পানি দে’, ডাকাডাকিই সার, কোথায় গেল বর্ষা? চমকে দেওয়ার মতো আপডেট মৌসম ভবনের

Weather Forecast: বিগত ২-৩দিন ধরেই উত্তর-পশ্চিম ও পূর্ব ভারতে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি রয়েছে। ১ জুন থেকেই বর্ষায় ১ শতাংশ ঘাটতি দেখা গিয়েছে। উত্তর-পশ্চিম ভারতে বর্ষার ঘাটতি ৪৯ শতাংশ। পূর্ব ভারত এবং উত্তর-পূর্বে ৩১ শতাংশ ঘাটতি রয়েছে বর্ষার।

Weather Update: '...মেঘ দে, পানি দে', ডাকাডাকিই সার, কোথায় গেল বর্ষা? চমকে দেওয়ার মতো আপডেট মৌসম ভবনের
তাপপ্রবাহে হাসফাঁস অবস্থা।Image Credit: PTI
| Updated on: Jun 13, 2024 | 6:53 AM
Share

নয়া দিল্লি: ক্যালেন্ডার বলছে, এটা বর্ষাকাল। কিন্তু অধিকাংশ রাজ্যেই এখনও বৃষ্টির দেখা নেই। বৃষ্টি হলেও তা ছিটেফোঁটা। বাংলাও মুখিয়ে বসে আছে কবে তুমুল বৃষ্টির দেখা মিলবে, তার অপেক্ষায়। এরইমধ্যে বর্ষা নিয়ে বড় আপডেট দিল মৌসম ভবন। সাফ জানিয়ে দেওয়া হল, বৃষ্টির দেখা তো দূর, বরং আগামী সপ্তাহ থেকে ফের তাপপ্রবাহের দাপট বাড়বে।

মঙ্গলবার মৌসম ভবনের তরফে জানানো হয়, আগামী সপ্তাহ থেকে বর্ষার গতি ধীর ও দুর্বল হবে। এবং এর জেরে উত্তর-পশ্চিম ও পূর্ব ভারতে তাপপ্রবাহ বাড়বে। আগামী ৬ থেকে ৮ দিন দেশে, বিশেষ করে উত্তর ভারতে বৃষ্টিপাতের খুব একটা সম্ভাবনা নেই। উত্তর-পশ্চিম ভারতেও বিশেষ বৃষ্টিপাত হবে না। আবহাওয়াবিদ এম রাজীবন জানান, জুন মাসের শেষভাগ থেকে আসল বর্ষা ঋতু শুরু হতে পারে। বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বাড়বে সেই সময় থেকে।

বিগত ২-৩দিন ধরেই উত্তর-পশ্চিম ও পূর্ব ভারতে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি রয়েছে। ১ জুন থেকেই বর্ষায় ১ শতাংশ ঘাটতি দেখা গিয়েছে। উত্তর-পশ্চিম ভারতে বর্ষার ঘাটতি ৪৯ শতাংশ। পূর্ব ভারত এবং উত্তর-পূর্বে ৩১ শতাংশ ঘাটতি রয়েছে বর্ষার। উল্টোদিকে, দক্ষিণ ভারতের উপকূলবর্তী অঞ্চলে ৬৯ শতাংশ অতিরিক্ত বৃষ্টি হয়েছে।

আইএমডি-র ডিরেক্টর এম মহাপাত্র বলেন, “বর্ষা যে দুর্বল হয়ে গিয়েছে, তা এখনই বলা সম্ভব নয়। উত্তর-পশ্চিম ভারতে বর্ষা একটু দেরীতে প্রবেশ করছে। আগামী তিন-চারদিন বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই। তেলঙ্গানা ও দক্ষিণের উপকূলবর্তী অঞ্চলগুলিতেও বৃষ্টিপাত কমবে।”

আগামী সপ্তাহ থেকেই ঝাড়খণ্ড, বিহার, উত্তর প্রদেশ সহ উত্তর-পশ্চিম ভারতে তাপমাত্রা আরও বাড়বে বলেই জানানো হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয়ের কারণেই বর্ষার স্বাভাবিক গতিপথ বাধাপ্রাপ্ত হয়েছে।