Supreme Court: এখনই গ্রুপ ডি’র কোনও কাউন্সেলিং নয়, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

Sudeshna Ghoshal | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Mar 20, 2023 | 3:08 PM

Group D: আদালতের নির্দেশ, গ্রুপ ডি সংক্রান্ত সমস্ত মামলা একসঙ্গে শুনানি করবে সুপ্রিম কোর্ট।

Supreme Court: এখনই গ্রুপ ডির কোনও কাউন্সেলিং নয়, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের
সুপ্রিম কোর্ট।

Follow Us

নয়া দিল্লি: এসএসসি গ্রুপ ডি (Group D) মামলায় এখনই নিয়োগের জন্য কোনও কাউন্সেলিং নয়। আগের নির্দেশই বহাল রাখল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। গ্রুপ ডি মামলায় সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল চাকরি বাতিল হওয়া ১ হাজার ৯১১ জন। সোমবার এই মামলারই শুনানি ছিল দেশের শীর্ষ আদালতে। সোমবার এই নির্দেশ দেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ঋষিকেষ রায়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ। আদালতের নির্দেশ, গ্রুপ ডি সংক্রান্ত সমস্ত মামলা একসঙ্গে শুনানি করবে সুপ্রিম কোর্ট। আর এই শুনানির দিন ঠিক করবেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। তিনিই ঠিক করবেন কোন বেঞ্চে শুনানি হবে। তার আগে এদিন আদালত নোটিস জারি করে সবপক্ষের জবাব তলব করেছে। শুধু তাই নয়। গ্রুপ সি সংক্রান্তও একটি মামলার আর্জি নিয়েও আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন চাকরি প্রার্থীরা। যদিও সেই মামলা এখনও ‘মেনশন’ হয়নি। মেনশন হওয়ার পর তার শুনানি হবে।

স্কুল সার্ভিস কমিশনে ১৯১১ জন গ্রুপ ডি কর্মীর নিয়োগে ওএমআর শিটে কারচুপির অভিযোগ ওঠে। এরপরই কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ নির্দেশ দেয় সুপারিশ বাতিল করতে হবে। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চ এই নির্দেশ দেন। একইসঙ্গে ভুয়ো সুপারিশে চাকরি পেয়ে যাঁরা একদিন সরকারি বেতন নিয়েছেন, তাঁদের বেতন ফেরানোর নির্দেশও দেয় আদালত।

সিঙ্গল বেঞ্চের সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যান ১৯১১ জন। এত তড়িঘড়ি কীভাবে চাকরি বাতিলের সিদ্ধান্ত নিল আদালত তা নিয়ে প্রশ্ন করেন তাঁরা। অভিযোগ করেন, কাউকে দোষী বলা হলে, তাঁরও কথা বলার সুযোগ থাকে।  অথচ তাঁরা সুযোগ পাননি বলে দাবি করেন। একইসঙ্গে কোর্টে জানান, এতগুলো বছর তাঁরা শ্রম দিয়েছেন। সেই শ্রমের ভিত্তিতে বেতন পেয়েছেন।  সেই টাকা কেন ফেরাবেন?

কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সুব্রত তালুকদারের ডিভিশন বেঞ্চ যদিও সিঙ্গল বেঞ্চের চাকরির সুপারিশ বাতিল সংক্রান্ত এবং নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশের উপর কোনও স্থগিতাদেশ দেয়নি। তবে বেতন ফেরানোর নির্দেশের উপর অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়। এরপরই চাকরি বাঁচাতে সুপ্রিম কোর্টে যান ১ হাজার ৯১১ জন।

Next Article