Former AG Jayanta Mitra: ‘আমার সময়েও যা হয়েছিল, এবারও…’, রাজ্যের বিরুদ্ধে এবার মুখ খুললেন আরেক প্রাক্তন এজি

Shrabanti Saha | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Nov 18, 2023 | 4:01 PM

ED: সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্য দীর্ঘদিন ধরেই একটা অস্বস্তিতে ছিলেন। তিনি বলেন, "আমারও একটা মান সম্মান আছে। তাই ঠিক করলাম আর একদিনও এই পদে নয়।" একইসঙ্গে মারাত্মক কথা বলেন তিনি, "রাজ্য কোনও দুর্নীতি সমর্থন করতে পারে না। কোনও দুর্নীতি হয়ে থাকলে, রাজ্যের অবস্থান স্পষ্ট থাকা দরকার যে তারা দুর্নীতি সমর্থন করছে না। রাজ্যের দেখা উচিত যারা দুর্নীতির জন্য দায়ী, তারা যেন শাস্তি পায়।"

Follow Us

কলকাতা: রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল বা এজির পদ থেকে ইস্তফা দিয়েই সাংঘাতিক দাবি করেন সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়। আত্মসম্মান বাঁচাতেই তিনি এই পদ ছেড়েছেন বলে টিভিনাইন বাংলাকে জানান শুক্রবার। এবার তাঁর সেই বক্তব্যকে সমর্থন জানালেন আরেক প্রাক্তন এজি তথা প্রবীণ আইনজীবী জয়ন্ত মিত্র। তাঁর মন্তব্য, সরকার যদি এজির কথা না-ই শোনে, তাহলে পদে থেকে লাভ কী? ত্রিপুরার প্রাক্তন এজি তথা সিপিএম সাংসদ বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যেরও মত, রাজ্য যদি এজিকে দুর্নীতির পক্ষে সওয়াল করে চাপ দেয়, তাহলে মান সম্মান বজায় রাখতে পদত্যাগ করাই উচিত।

সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্য দীর্ঘদিন ধরেই একটা অস্বস্তিতে ছিলেন। তিনি বলেন, “আমারও একটা মান সম্মান আছে। তাই ঠিক করলাম আর একদিনও এই পদে নয়।” একইসঙ্গে মারাত্মক কথা বলেন তিনি, “রাজ্য কোনও দুর্নীতি সমর্থন করতে পারে না। কোনও দুর্নীতি হয়ে থাকলে, রাজ্যের অবস্থান স্পষ্ট থাকা দরকার যে তারা দুর্নীতি সমর্থন করছে না। রাজ্যের দেখা উচিত যারা দুর্নীতির জন্য দায়ী, তারা যেন শাস্তি পায়।”

এই সরকারেরই এজি ছিলেন জয়ন্ত মিত্র। জয়ন্ত মিত্র বলেন, “আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাও তাই হয়েছিল। আমাকেও তো রিজাইন করতে হয়েছিল। সব জিনিস তো আমরা মেনে নিতে পারি না। যেগুলি অনুচিত, সেগুলি মেনে নিতে পারি না। যেকোনও আত্মসচেতন মানুষেরই একই প্রতিক্রিয়া হবে। যখন আমার ওপিনিয়ন তারা মানবে না, আমার পরামর্শ শুনবে না, তখন কী করার থাকে? সরকার যদি অ্যাডভোকেট জেনারেলের পরামর্শই না শোনে, যে পরামর্শ দিচ্ছে তার কিছু মাত্র মান সম্মান থাকলে বেরিয়ে আসবেই। আমার সময়েও যা হয়েছিল, এবারও তাই হয়েছে।” জয়ন্ত মিত্রের সংযোজন, “আমার অভিজ্ঞতায় মনে হয়েছিল ওরা ওপিনিয়ন বা অ্যাডভাইজ মানবে না।”

সৌমেন্দ্রনাথের ইস্তফা নিয়ে ত্রিপুরার প্রাক্তন এজি তথা সিপিএম সাংসদ বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের বক্তব্য, “একটা দল দুর্নীতি করে ঠিক আছে, রাজ্য সরকার মানে তো একটা সাংবিধানিক সংস্থা। তারাও যদি দুর্নীতির পক্ষে সওয়াল করার জন্য কাউকে চাপ দেয় বা সামান্য ইঙ্গিতও দেয়, যে কোনও আত্মসম্মান বোধ সম্পন্ন মানুষ প্রত্যাখ্যান করবেন।”

কলকাতা: রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল বা এজির পদ থেকে ইস্তফা দিয়েই সাংঘাতিক দাবি করেন সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়। আত্মসম্মান বাঁচাতেই তিনি এই পদ ছেড়েছেন বলে টিভিনাইন বাংলাকে জানান শুক্রবার। এবার তাঁর সেই বক্তব্যকে সমর্থন জানালেন আরেক প্রাক্তন এজি তথা প্রবীণ আইনজীবী জয়ন্ত মিত্র। তাঁর মন্তব্য, সরকার যদি এজির কথা না-ই শোনে, তাহলে পদে থেকে লাভ কী? ত্রিপুরার প্রাক্তন এজি তথা সিপিএম সাংসদ বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যেরও মত, রাজ্য যদি এজিকে দুর্নীতির পক্ষে সওয়াল করে চাপ দেয়, তাহলে মান সম্মান বজায় রাখতে পদত্যাগ করাই উচিত।

সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্য দীর্ঘদিন ধরেই একটা অস্বস্তিতে ছিলেন। তিনি বলেন, “আমারও একটা মান সম্মান আছে। তাই ঠিক করলাম আর একদিনও এই পদে নয়।” একইসঙ্গে মারাত্মক কথা বলেন তিনি, “রাজ্য কোনও দুর্নীতি সমর্থন করতে পারে না। কোনও দুর্নীতি হয়ে থাকলে, রাজ্যের অবস্থান স্পষ্ট থাকা দরকার যে তারা দুর্নীতি সমর্থন করছে না। রাজ্যের দেখা উচিত যারা দুর্নীতির জন্য দায়ী, তারা যেন শাস্তি পায়।”

এই সরকারেরই এজি ছিলেন জয়ন্ত মিত্র। জয়ন্ত মিত্র বলেন, “আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাও তাই হয়েছিল। আমাকেও তো রিজাইন করতে হয়েছিল। সব জিনিস তো আমরা মেনে নিতে পারি না। যেগুলি অনুচিত, সেগুলি মেনে নিতে পারি না। যেকোনও আত্মসচেতন মানুষেরই একই প্রতিক্রিয়া হবে। যখন আমার ওপিনিয়ন তারা মানবে না, আমার পরামর্শ শুনবে না, তখন কী করার থাকে? সরকার যদি অ্যাডভোকেট জেনারেলের পরামর্শই না শোনে, যে পরামর্শ দিচ্ছে তার কিছু মাত্র মান সম্মান থাকলে বেরিয়ে আসবেই। আমার সময়েও যা হয়েছিল, এবারও তাই হয়েছে।” জয়ন্ত মিত্রের সংযোজন, “আমার অভিজ্ঞতায় মনে হয়েছিল ওরা ওপিনিয়ন বা অ্যাডভাইজ মানবে না।”

সৌমেন্দ্রনাথের ইস্তফা নিয়ে ত্রিপুরার প্রাক্তন এজি তথা সিপিএম সাংসদ বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের বক্তব্য, “একটা দল দুর্নীতি করে ঠিক আছে, রাজ্য সরকার মানে তো একটা সাংবিধানিক সংস্থা। তারাও যদি দুর্নীতির পক্ষে সওয়াল করার জন্য কাউকে চাপ দেয় বা সামান্য ইঙ্গিতও দেয়, যে কোনও আত্মসম্মান বোধ সম্পন্ন মানুষ প্রত্যাখ্যান করবেন।”

Next Article