কলকাতা: গার্ডেনরিচে পৈত্রিক বাড়ি আমির খানের। শনিবার যে বাড়ি থেকে প্রায় ১৮ কোটি টাকা উদ্ধার করেছে ইডি। সূত্রের খবর, এই বাড়ির পাশাপাশি নিউটাউন অ্যাকশন এরিয়াতেও একটি বিলাসবহুল ঠিকানা রয়েছে তাঁর। যদিও সেটি আমিরের নিজস্ব ঠিকানা নাকি ভাড়া নেওয়া, তা এখনও স্পষ্ট নয়। সূত্রের খবর, সেখানকার এক আবাসনে একটি ডুপ্লেক্স নেওয়া রয়েছে আমিরের। স্থানীয় সূত্রে খবর, বিলাসবহুল এই ডুপ্লেক্সে মাঝেমধ্যে আসতেন আমির খান। নিরাপত্তারক্ষীরা বলছেন, খুব কম বাড়ির বাইরে দেখা যেত তাঁকে। স্থানীয় সূত্রে খবর, তাঁর সঙ্গে আরও একজন ছেলে থাকতেন।
এমনও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আবাসনের সোসাইটির তরফে যে সাফাই কর্মীদের রাখা হয়েছিল, তাঁদেরও খুব একটা প্রবেশাধিকার ছিল না সেই ঘরে। তাঁর ডুপ্লেক্সের জানলা-দরজা সবসময়ই বন্ধ থাকত বলে স্থানীয়দের দাবি। গাড়ি হাঁকিয়ে আসতেন তিনি। আবার গাড়িতেই বেরিয়ে যেতেন। খাবার নেওয়ার ক্ষেত্রে ফুড ডেলিভারি অ্যাপেই নির্ভর করতেন আমির বলেই জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
ওই আবাসনের এক হাউজ কিপিং কর্মী জানালেন, “দেখলাম দু’টো গাড়ি ঢুকল। ভিতরে কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল। অফিসাররাও ছিলেন মনে হল। ৮-১০ জন ছিলেন ভিতরে। আমরা যেহেতু হাউজ কিপিং স্টাফ আমাদের ঢুকতে কেউ বাধা দেয়নি। ফোর ডিএল ব্লকে কাউকে ঢুকতে দিচ্ছিল না।”
শনিবার সকালে কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালায় ইডি। কলকাতা বন্দর এলাকার গার্ডেনরিচে এক পরিবহণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে হানা দেয় তারা। প্রায় ১২ ঘণ্টা সেই বাড়িতে চলে তল্লাশি, জিজ্ঞাসাবাদ। এই বাড়ি যাঁর সেই নিসার আহমেদ খানের ছোট ছেলে আমির খান। তাঁর নামেই মূলত পার্ক স্ট্রিট থানায় একটি প্রতারণার অভিযোগ দায়ের হয়। অনলাইন গেমিং অ্যাপের মাধ্যমে আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ ওঠে। তারই তদন্তে এদিন ইডি হানা দিয়ে গার্ডেনরিচের বাড়ি থেকে মোট ১৭ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা উদ্ধার করে। ১৮ কোটির কাছাকাছি এই টাকা উদ্ধারের খবরে হইচই পড়ে যায় রাজ্যজুড়ে। এই টাকার উৎস কী, এখন সেটাই জানতে চায় ইডি।
কলকাতা: গার্ডেনরিচে পৈত্রিক বাড়ি আমির খানের। শনিবার যে বাড়ি থেকে প্রায় ১৮ কোটি টাকা উদ্ধার করেছে ইডি। সূত্রের খবর, এই বাড়ির পাশাপাশি নিউটাউন অ্যাকশন এরিয়াতেও একটি বিলাসবহুল ঠিকানা রয়েছে তাঁর। যদিও সেটি আমিরের নিজস্ব ঠিকানা নাকি ভাড়া নেওয়া, তা এখনও স্পষ্ট নয়। সূত্রের খবর, সেখানকার এক আবাসনে একটি ডুপ্লেক্স নেওয়া রয়েছে আমিরের। স্থানীয় সূত্রে খবর, বিলাসবহুল এই ডুপ্লেক্সে মাঝেমধ্যে আসতেন আমির খান। নিরাপত্তারক্ষীরা বলছেন, খুব কম বাড়ির বাইরে দেখা যেত তাঁকে। স্থানীয় সূত্রে খবর, তাঁর সঙ্গে আরও একজন ছেলে থাকতেন।
এমনও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আবাসনের সোসাইটির তরফে যে সাফাই কর্মীদের রাখা হয়েছিল, তাঁদেরও খুব একটা প্রবেশাধিকার ছিল না সেই ঘরে। তাঁর ডুপ্লেক্সের জানলা-দরজা সবসময়ই বন্ধ থাকত বলে স্থানীয়দের দাবি। গাড়ি হাঁকিয়ে আসতেন তিনি। আবার গাড়িতেই বেরিয়ে যেতেন। খাবার নেওয়ার ক্ষেত্রে ফুড ডেলিভারি অ্যাপেই নির্ভর করতেন আমির বলেই জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
ওই আবাসনের এক হাউজ কিপিং কর্মী জানালেন, “দেখলাম দু’টো গাড়ি ঢুকল। ভিতরে কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল। অফিসাররাও ছিলেন মনে হল। ৮-১০ জন ছিলেন ভিতরে। আমরা যেহেতু হাউজ কিপিং স্টাফ আমাদের ঢুকতে কেউ বাধা দেয়নি। ফোর ডিএল ব্লকে কাউকে ঢুকতে দিচ্ছিল না।”
শনিবার সকালে কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালায় ইডি। কলকাতা বন্দর এলাকার গার্ডেনরিচে এক পরিবহণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে হানা দেয় তারা। প্রায় ১২ ঘণ্টা সেই বাড়িতে চলে তল্লাশি, জিজ্ঞাসাবাদ। এই বাড়ি যাঁর সেই নিসার আহমেদ খানের ছোট ছেলে আমির খান। তাঁর নামেই মূলত পার্ক স্ট্রিট থানায় একটি প্রতারণার অভিযোগ দায়ের হয়। অনলাইন গেমিং অ্যাপের মাধ্যমে আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ ওঠে। তারই তদন্তে এদিন ইডি হানা দিয়ে গার্ডেনরিচের বাড়ি থেকে মোট ১৭ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা উদ্ধার করে। ১৮ কোটির কাছাকাছি এই টাকা উদ্ধারের খবরে হইচই পড়ে যায় রাজ্যজুড়ে। এই টাকার উৎস কী, এখন সেটাই জানতে চায় ইডি।