AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bidhannagar: CID অফিসারের স্ত্রীর সঙ্গে অশালীন আচরণের অভিযোগ, ধৃত অ্যাপ বাইকচালকের স্ত্রী বললেন…

App bike driver arrested: ঘটনার পর বিধাননগর দক্ষিণ থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মহিলা। এরপর অভিযুক্ত ওই অ্যাপ বাইকচালককে গ্রেফতার করে বিধাননগর দক্ষিণ থানার পুলিশ। কেন আরোহী মহিলার সঙ্গে তিনি এমন ব্যবহার করলেন, তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা।

Bidhannagar: CID অফিসারের স্ত্রীর সঙ্গে অশালীন আচরণের অভিযোগ, ধৃত অ্যাপ বাইকচালকের স্ত্রী বললেন...
পুলিশের কাছে কাতর আর্জি ধৃতের পরিবারেরImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Dec 12, 2025 | 8:03 PM
Share

বিধাননগর: এক সিআইডি অফিসারের স্ত্রীকে হেনস্থা ও অশালীন আচরণের অভিযোগ। এক অ্যাপ বাইকচালককে গ্রেফতার করল বিধাননগর দক্ষিণ থানার পুলিশ। ধৃতের নাম সচিন রাজবংশী। যদিও ধৃতের পরিবারের দাবি, মিথ্যা অভিযোগে ফাঁসিয়ে সচিন রাজবংশীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ অফিসারের স্ত্রী ওই অ্যাপ বাইকচালককে মিথ্যা অভিযোগে ফাঁসিয়েছেন বলে দাবি ধৃতের স্ত্রীর। 

জানা গিয়েছে, শুক্রবার সকাল ১০টা নাগাদ ঢাকুরিয়া থেকে সল্টলেক আইবি ব্লক পর্যন্ত আসবেন বলে অনলাইনে বাইক বুক করেছিলেন ওই সিআইডি অফিসারের স্ত্রী। ইএম বাইপাস থেকে নিকো পার্ক যাওয়ার দিকে রাস্তায় বাইকটি পৌঁছলে ওই পুলিশ অফিসারের স্ত্রী বাইকচালককে বলেন, সুকান্তনগর লোহা পুল থেকে খালপাড় ধরে সল্টলেকে ঢুকতে। কারণ এই রাস্তাটি কাছাকাছি হবে তাঁর। কিন্তু বাইক চালক জানান, তাঁর লোকেশন ম্যাপে অন্য রাস্তা দেখাচ্ছে। তাই তিনি ওইদিক দিয়ে যাবেন না। এরপর দু’জনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। অভিযোগ, সেই সময় রেগে গিয়ে ওই মহিলাকে হেনস্থা ও অশালীন আচরণ করেন ধৃত সচিব রাজবংশী।

ঘটনার পর বিধাননগর দক্ষিণ থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মহিলা। এরপর অভিযুক্ত ওই অ্যাপ বাইকচালককে গ্রেফতার করে বিধাননগর দক্ষিণ থানার পুলিশ। কেন আরোহী মহিলার সঙ্গে তিনি এমন ব্যবহার করলেন, তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। শনিবার ধৃতকে বিধাননগর আদালতে পেশ করা হবে।

App Bike Driver

পুলিশ অফিসারের স্ত্রীর বিরুদ্ধে সরব হলেন ধৃতের স্ত্রী

যদিও ধৃতের স্ত্রী দাবি করেন, “অভিযোগকারিণীর স্বামী সিআইডি অফিসার। ওই মহিলা আমার স্বামীকে একটি জায়গায় নিয়ে যেতে বলেন। যেখান দিয়ে নিয়ে যেতে বলেছিলেন, সেটা ঠিক রাস্তা নয়। এটাই আমার স্বামী বলেছিলেন। তাতেই মিথ্যা অভিযোগে ফাঁসিয়েছেন। অনেকেই বলছেন, আমার স্বামী কোনও ভুল করেননি। মহিলার স্বামী পুলিশ অফিসার। সেইজন্য মিথ্যা অভিযোগে ফাঁসিয়েছেন। তাঁকে আমার অনুরোধ, মিথ্যা মামলায় ফাঁসাবেন না।” সচিনকে যাতে ছেড়ে দেওয়া হয়, পুলিশের কাছে সেই আর্জি জানান তাঁর পরিবারের লোকজন।