কলকাতা: বিধাননগর (Bidhannagar Municipal Election) ভোটের শুরুতেই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ বিরোধীদের। লাইনে রয়েছেন বহু ভুয়ো ভোটার। এমনই অভিযোগ বিধাননগর ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী দেবাশিস জানার। শনিবার ভোটের শুরুতেই দেবাশিস জানা বিএফ কমিউনিটি সেন্টারে ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। তাঁর দাবি, ভোটার লাইনে এক ব্যক্তিকে দেখে তাঁর সন্দেহ হয়। তিনি তাঁকে প্রশ্ন করতে শুরু করেন। খুবই সাধারণ প্রশ্ন, ওই ব্যক্তির বাবার নাম জিজ্ঞাসা করেন দেবাশিস জানা। বিজেপি প্রার্থীর বক্তব্য, ওই ব্যক্তি তাঁর বাবার নামই বলতে পারেননি। বেশি চাপাচাপি করতে তিনি লাইন ছেড়ে বেরিয়ে যান। বিজেপি প্রার্থীর অভিযোগ, লাইনে বহু ভুয়ো ভোটার রয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন জায়গায় বিজেপি এজেন্টদের ভয় দেখানো হচ্ছে বলে অভিযোগ।
অন্যদিকে, বিধাননগর ১৮৫ নম্বর বুথেও উত্তেজনা। বিজেপি প্রার্থী পিয়ালি বসুর অভিযোগ, ভোটকেন্দ্রে অন্য একটি দরজা তালা খোলা অবস্থায় ছিল। তা দেখে তিনি আপত্তি জানান। পরে তালা বন্ধ করা হয়। প্রসঙ্গত, বিধাননগরে অশান্তি এড়াতে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন। মোতায়েন করা হয়েছে সাড়ে ৪ হাজারেরও বেশি পুলিশ। নজরদারির বিশেষ দায়িত্বে রয়েছেন এডিজি সিআইডি জ্ঞানবন্ত সিং। রয়েছেন ৩২ জন ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার অফিসার। রয়েছেন ৪০০ জন এসআই ও এএসআই পদমর্যাদার অফিসার। নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে ১৮টি কুইক রেসপন্স টিম। মোতায়েন রয়েছে ৩০ টি মোবাইল ভ্যান।
এছাড়াও অশান্তি এড়াতে রাজ্য পুলিশ ছাড়াও থাকছে কম্যান্ডো। নিরাপত্তার দায়িত্বে ইএফআর, এসটিএফ। নিরাপত্তার নজরদারিতে সিআইডি, আইবি। বিশেষ পর্যবেক্ষক হিসাবে থাকছেন এক জন আইএএস। স্পর্শকাতর এলাকায় থাকছে আইবি, সিআইডি।
বিধাননগর ভোট যাতে শান্তিপূর্ণ ও অবাধে হয়, তার জন্য শুক্রবারই গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ ছিল হাইকোর্টের। আদালত নির্বাচন কমিশনকে স্পষ্ট করে দিয়েছিল, বিধাননগরের ভোটে কোথাও কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে, তার দায় থাকবে কমিশনের ওপর। আর তার জবাবদিহি করতে হবে কমিশনারকে। সেক্ষেত্রে এদিনটা কমিশনের কাছেও বিশেষ চ্যালেঞ্জের।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
কলকাতা: বিধাননগর (Bidhannagar Municipal Election) ভোটের শুরুতেই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ বিরোধীদের। লাইনে রয়েছেন বহু ভুয়ো ভোটার। এমনই অভিযোগ বিধাননগর ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী দেবাশিস জানার। শনিবার ভোটের শুরুতেই দেবাশিস জানা বিএফ কমিউনিটি সেন্টারে ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। তাঁর দাবি, ভোটার লাইনে এক ব্যক্তিকে দেখে তাঁর সন্দেহ হয়। তিনি তাঁকে প্রশ্ন করতে শুরু করেন। খুবই সাধারণ প্রশ্ন, ওই ব্যক্তির বাবার নাম জিজ্ঞাসা করেন দেবাশিস জানা। বিজেপি প্রার্থীর বক্তব্য, ওই ব্যক্তি তাঁর বাবার নামই বলতে পারেননি। বেশি চাপাচাপি করতে তিনি লাইন ছেড়ে বেরিয়ে যান। বিজেপি প্রার্থীর অভিযোগ, লাইনে বহু ভুয়ো ভোটার রয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন জায়গায় বিজেপি এজেন্টদের ভয় দেখানো হচ্ছে বলে অভিযোগ।
অন্যদিকে, বিধাননগর ১৮৫ নম্বর বুথেও উত্তেজনা। বিজেপি প্রার্থী পিয়ালি বসুর অভিযোগ, ভোটকেন্দ্রে অন্য একটি দরজা তালা খোলা অবস্থায় ছিল। তা দেখে তিনি আপত্তি জানান। পরে তালা বন্ধ করা হয়। প্রসঙ্গত, বিধাননগরে অশান্তি এড়াতে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন। মোতায়েন করা হয়েছে সাড়ে ৪ হাজারেরও বেশি পুলিশ। নজরদারির বিশেষ দায়িত্বে রয়েছেন এডিজি সিআইডি জ্ঞানবন্ত সিং। রয়েছেন ৩২ জন ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার অফিসার। রয়েছেন ৪০০ জন এসআই ও এএসআই পদমর্যাদার অফিসার। নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে ১৮টি কুইক রেসপন্স টিম। মোতায়েন রয়েছে ৩০ টি মোবাইল ভ্যান।
এছাড়াও অশান্তি এড়াতে রাজ্য পুলিশ ছাড়াও থাকছে কম্যান্ডো। নিরাপত্তার দায়িত্বে ইএফআর, এসটিএফ। নিরাপত্তার নজরদারিতে সিআইডি, আইবি। বিশেষ পর্যবেক্ষক হিসাবে থাকছেন এক জন আইএএস। স্পর্শকাতর এলাকায় থাকছে আইবি, সিআইডি।
বিধাননগর ভোট যাতে শান্তিপূর্ণ ও অবাধে হয়, তার জন্য শুক্রবারই গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ ছিল হাইকোর্টের। আদালত নির্বাচন কমিশনকে স্পষ্ট করে দিয়েছিল, বিধাননগরের ভোটে কোথাও কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে, তার দায় থাকবে কমিশনের ওপর। আর তার জবাবদিহি করতে হবে কমিশনারকে। সেক্ষেত্রে এদিনটা কমিশনের কাছেও বিশেষ চ্যালেঞ্জের।