Biman Basu: সিপিএমে সত্যিই কি নতুন প্রজন্মকে তুলে আনা হয় না? বিমান বসু দিলেন জবাব

Jan 15, 2024 | 2:36 PM

Biman Basu: বিমান বসু বলেন, "আমরা সবসময় নতুন প্রজন্মকে উৎসাহ দিয়েছি। ব্যক্তিগতভাবে কে উৎসাহ দেয়নি সেটা আলাদা কথা। নতুনদের প্রোমোট করে নিয়ে আসার ক্ষেত্রে কখনও কখনও সমস্যা হয়েছে। কারণ তাদের প্রোমোট করা যায়, যারা পার্টি হোল টাইমার হয়। যারা পার্টি হোল টাইমার হয় না, তাদের প্রোমোট করা যায় না। চাকরির বন্ধনে থাকিব আবার নেতৃত্বও সামলাব ভাবলে কোনও একটা ক্ষেত্রে আপোস হয়ে যায়।"

Follow Us

কলকাতা: বাম রাজনীতিতে বিশেষ করে সিপিএমের ক্ষেত্রে একটা মারাত্মক অভিযোগ তোলে তাদের বিরোধীরা। এই দলে নাকি ‘বৃদ্ধতন্ত্র’ চলে। অভিযোগ ওঠে, দলের বর্ষীয়ান নেতারা নতুন প্রজন্মকে সেভাবে তৈরি করেননি, ফলে সেই নেতৃত্বও উঠে আসেনি। টিভি নাইন বাংলার ম্যানেজিং এডিটর অমৃতাংশু ভট্টাচার্যকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ নিয়ে খোলামেলা জবাব দিলেন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু। জানালেন, নতুন প্রজন্মকে উৎসাহ দিতে সংগঠনে এখন বয়সের মাপকাঠি স্থির করা হয়েছে। একইসঙ্গে জানালেন, চাইলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে কাজ করে প্রতিবন্ধকতাও।

বিমান বসু বলেন, “আমরা সবসময় নতুন প্রজন্মকে উৎসাহ দিয়েছি। ব্যক্তিগতভাবে কে উৎসাহ দেয়নি সেটা আলাদা কথা। নতুনদের প্রোমোট করে নিয়ে আসার ক্ষেত্রে কখনও কখনও সমস্যা হয়েছে। কারণ তাদের প্রোমোট করা যায়, যারা পার্টি হোল টাইমার হয়। যারা পার্টি হোল টাইমার হয় না, তাদের প্রোমোট করা যায় না। চাকরির বন্ধনে থাকব আবার নেতৃত্বও সামলাব ভাবলে কোনও একটা ক্ষেত্রে আপোস হয়ে যায়। আর অন্যদিক থেকে যাদের মাঝে কাজটা করবে তারা তাকে ভালভাবে নেবে কি না সেটাও বিষয়। যে কাজটা করছে, তাকে তো কিছু ত্যাগ করতে হবে। তার জন্য কোনও কোনও সময় আমাদের কিছু সমস্যা হয়েছে। এর মানে এই নয় নতুন প্রজন্মকে আমরা তুলে ধরিনি।”

বামফ্রন্ট চেয়ারম্যানের কথায়, আজ বেশিরভাগ জেলার সম্পাদকরাই ‘ইয়ং’। খুব কম ব্যতিক্রম। বিমানবসুর বক্তব্য, যেসব ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হয়েছে, তা সেখানকার অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে হয়েছে। তবে ৫০-এর মধ্যে বয়স, এমন বহু জেলা সম্পাদক আছেন। বিমান বসুর কথায়, “আমাদের তো এখন আর বৃদ্ধ হয়ে থেকে যাওয়ার সুযোগ নেই, আগে ছিল। এখন তো বয়স বেঁধে দেওয়া হয়েছে। নতুন রাজ্যকমিটিতে আসতে হল এই বয়স। আবার একজন তিনবারের বেশি সেক্রেটারি থাকতে পারবেন না। নিয়ম তো করা হয়েছে। নতুন প্রজন্মের প্রোমোশনের পথ প্রশস্ত করার লক্ষ্যেই এসব করা হয়েছে।”

কলকাতা: বাম রাজনীতিতে বিশেষ করে সিপিএমের ক্ষেত্রে একটা মারাত্মক অভিযোগ তোলে তাদের বিরোধীরা। এই দলে নাকি ‘বৃদ্ধতন্ত্র’ চলে। অভিযোগ ওঠে, দলের বর্ষীয়ান নেতারা নতুন প্রজন্মকে সেভাবে তৈরি করেননি, ফলে সেই নেতৃত্বও উঠে আসেনি। টিভি নাইন বাংলার ম্যানেজিং এডিটর অমৃতাংশু ভট্টাচার্যকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ নিয়ে খোলামেলা জবাব দিলেন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু। জানালেন, নতুন প্রজন্মকে উৎসাহ দিতে সংগঠনে এখন বয়সের মাপকাঠি স্থির করা হয়েছে। একইসঙ্গে জানালেন, চাইলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে কাজ করে প্রতিবন্ধকতাও।

বিমান বসু বলেন, “আমরা সবসময় নতুন প্রজন্মকে উৎসাহ দিয়েছি। ব্যক্তিগতভাবে কে উৎসাহ দেয়নি সেটা আলাদা কথা। নতুনদের প্রোমোট করে নিয়ে আসার ক্ষেত্রে কখনও কখনও সমস্যা হয়েছে। কারণ তাদের প্রোমোট করা যায়, যারা পার্টি হোল টাইমার হয়। যারা পার্টি হোল টাইমার হয় না, তাদের প্রোমোট করা যায় না। চাকরির বন্ধনে থাকব আবার নেতৃত্বও সামলাব ভাবলে কোনও একটা ক্ষেত্রে আপোস হয়ে যায়। আর অন্যদিক থেকে যাদের মাঝে কাজটা করবে তারা তাকে ভালভাবে নেবে কি না সেটাও বিষয়। যে কাজটা করছে, তাকে তো কিছু ত্যাগ করতে হবে। তার জন্য কোনও কোনও সময় আমাদের কিছু সমস্যা হয়েছে। এর মানে এই নয় নতুন প্রজন্মকে আমরা তুলে ধরিনি।”

বামফ্রন্ট চেয়ারম্যানের কথায়, আজ বেশিরভাগ জেলার সম্পাদকরাই ‘ইয়ং’। খুব কম ব্যতিক্রম। বিমানবসুর বক্তব্য, যেসব ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হয়েছে, তা সেখানকার অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে হয়েছে। তবে ৫০-এর মধ্যে বয়স, এমন বহু জেলা সম্পাদক আছেন। বিমান বসুর কথায়, “আমাদের তো এখন আর বৃদ্ধ হয়ে থেকে যাওয়ার সুযোগ নেই, আগে ছিল। এখন তো বয়স বেঁধে দেওয়া হয়েছে। নতুন রাজ্যকমিটিতে আসতে হল এই বয়স। আবার একজন তিনবারের বেশি সেক্রেটারি থাকতে পারবেন না। নিয়ম তো করা হয়েছে। নতুন প্রজন্মের প্রোমোশনের পথ প্রশস্ত করার লক্ষ্যেই এসব করা হয়েছে।”

Next Article