Maniktala Vote Case: টাকা দিয়ে ভোট কেনা হয়েছিল মানিকতলায়, আদালতে দাবি কল্যাণ চৌবের

Shrabanti Saha | Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Feb 08, 2024 | 12:15 PM

Maniktala Vote Case: ৯ বারের বিধায়ক ছিলেন সাধন পাণ্ডে। ২০২১ সালে তিনি জয়ী হওয়ার পর ওই কেন্দ্রের নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা করেন বিরোধী দলের প্রার্থী কল্যাণ চৌবে। ২০২২ সালে শারীরিক অসুস্থতার কারণে মৃত্যু হয় সাধন পাণ্ডের। কিন্তু মামলার কারণে এখনও উপ নির্বাচন হয়নি ওই কেন্দ্রে।

Maniktala Vote Case: টাকা দিয়ে ভোট কেনা হয়েছিল মানিকতলায়, আদালতে দাবি কল্যাণ চৌবের
মানিকতলা নিয়ে মামলা হাইকোর্টে
Image Credit source: GFX- TV9 Bangla

Follow Us

কলকাতা: প্রায় তিন বছর কেটে গিয়েছে। এখনও মানিকতলা কেন্দ্র নিয়ে মামলা চলছে কলকাতা হাইকোর্টে। ইতিমধ্যেই প্রয়াত হয়েছেন ওই কেন্দ্রের তৃণমূলের জয়ী প্রার্থী সাধন পাণ্ডে। কিন্তু মামলার জেরেই এখনও পর্যন্ত উপ নির্বাচন হয়নি মানিকতলায়। বুধবার সেই মামলায় কলকাতা হাইকোর্টে বয়ান দিলেন বিজেপি নেতা কল্যাণ চৌবে। মানিকতলা বিধানসভা কেন্দ্রের নির্বাচন সংক্রান্ত মামলায় সাক্ষী দিতে গিয়ে বিজেপি নেতা দাবি করেন, ভোটের সময় ওই কেন্দ্রের ভোটারদের টাকা দেওয়া হয়েছিল। ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা হয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছেন তিনি। ২০২১ সালে বিধানসভা ভোটে ওই কেন্দ্রে সাধনের কাছে পরাজিত হন কল্যাণ চৌবে।

বুধবার কল্যাণ চৌবে আদালতে দাবি করেছেন, ওই কেন্দ্রের মহিলাদের ৫০০ টাকা করে ঘুষ দেওয়া হয়েছিল। ওই ভোট নিয়ে তিনটি অভিযোগ আনেন কল্যাণ। এক, ভোটারদের নানাভাবে ভয় দেখানো হয়েছে। দুই, টাকার বিনিময়ে ভোট চেয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী। তিন, ভোটে শাসকদল গণ্ডগোল করেছে। ওই অভিযোগের স্বপক্ষে আদালতের সামনে কয়েকটি ছবিও তুলে ধরেন তিনি। বৃহস্পতিবার এই মামলার পরবর্তী শুনানি। ওই দিনই কল্যাণকে ফের আদালতে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি সেনগুপ্ত।

বুধবার কল্যাণ চৌবেকে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য তলব করা হয়েছিল। সাধন পাণ্ডের আইনজীবী এদিন কোনও বক্তব্য পেশ করেননি। তবে মামলায় একাধিকবার ওই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তৃণমূল প্রার্থীর আইনজীবী। তিনি দাবি করেন, হেরে গিয়ে মিথ্যা অভিযোগ জানাচ্ছে বিজেপি।

৯ বারের বিধায়ক ছিলেন সাধন পাণ্ডে। ২০২১ সালে তিনি জয়ী হওয়ার পর ওই কেন্দ্রের নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা করেন কল্যাণ চৌবে। উল্লেখ্য, ২০১১ সালে তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রীর দায়িত্ব পান তিনি। ২০২১ সালেও পান সেই দফতর। কিন্তু তারপর থেকেই শারীরিক অসুস্থতা বাড়ে তাঁর। দীর্ঘদিন ভর্তি ছিলেন হাসপাতালে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে মৃত্যু হয় সাধন পাণ্ডের।

Next Article
Jadavpur University: পদ থেকে অপসারণ করেছিলেন আচার্য, বুদ্ধদেব বললেন, ‘ভাতা পাচ্ছি, তাই আমিই উপাচার্য’
Calcutta High Court: বাংলার জেলে অন্তঃস্বত্ত্বা হয়ে পড়ছেন মহিলা বন্দিরা, পুরুষ না প্রবেশের আর্জি জানিয়ে মামলা