Crime Case: রেহানা বিবির ৫ বছরের সন্তানকেও রেয়াত করেনি ট্যাক্সি চালক! আনন্দপুর-কাণ্ডে আরও ভয়ঙ্কর অভিযোগ
Anandapur Murder Case: এই জোড়া খুনের ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। বুধবার নারকেলডাঙা থানার সামনে রীতিমতো বিক্ষোভ দেখান এলাকার বাসিন্দারা।
কলকাতা: বুধবার সকালে উদ্ধার হয় এক মহিলার গলা কাটা দেহ। দেহ দেখেই পুলিশ বুঝতে পারে, কেউ বা কারা ওই মহিলার গলায় একের পর এক ধারাল অস্ত্রের কোপ দিয়েছে। তদন্তে নেমে ট্যাক্সি চালককে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাঁর বিরুদ্ধেই উঠেছে খুনের অভিযোগ। তবে মহিলার দেহ উদ্ধারের পর থেকে খোঁজ ছিল না তাঁর ৫ বছরের সন্তানের। অভিযুক্ত গ্রেফতার হওয়ার পরও তার হদিশ পায়নি পুলিশ। তন্ন তন্ন করে চলে খোঁজ। শেষ পর্যন্ত উদ্ধার হল সেই ৫ বছরের শিশুর দেহ। মায়ের সঙ্গেই গাড়িতে ছিল সে।
বৃহস্পতিবার সকালে আনন্দপুর খাল থেকে উদ্ধার হয় রেহানা বিবির সন্তান মহম্মদ আরিসের দেহ। পুলিশ আগেই অনুমান করেছিল যে রেহানাকে খুন করে পরে রেহানা বিবির সন্তানকে খালে ফেলে দেওয়া হয়। সেই মতো তল্লাশি চলছিল।
এই জোড়া খুনের ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। বুধবার নারকেলডাঙা থানার সামনে রীতিমতো বিক্ষোভ দেখান এলাকার বাসিন্দারা।
এই খবরটিও পড়ুন
পুলিশ জানিয়েছে, গাড়ির মধ্যেই খুন করা হয়েছে মহিলা ও তাঁর সন্তানকে। রেহানা বিবির বাড়ি নারকেলডাঙায়। তিনজলায় তাঁর একটি বাড়ি আছে। সেখানে একজন ট্যাক্সি চালককে ভাড়া করেন তিনি। মাঝেমধ্যেই ওই ট্যাক্সিতে চেপে নারকেলডাঙার বাড়ি থেকে তিলতলায় যাতায়াত করতেন তিনি। মঙ্গলবার রাতে বাড়ি না ফেরায় খোঁজ শুরু করে বাড়ির লোক। এরপরই উদ্ধার হয় মহিলার দেহ। তবে তাঁর ছেলের কোনও খোঁজ ছিল না।
আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)