AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Calcutta High Court: বিজ্ঞাপনে ঢেকেছে শহরের মুখ, মেট্রো-পুরসভার কাছ থেকে রিপোর্ট তলব

Calcutta High Court: বিজ্ঞাপন নিয়ন্ত্রণে ২০০৮ সালে হাইকোর্ট নির্দেশ দেয়। ২০১৭ সালে পুর ও নগর উন্নয়ন দফতর শহরের বেশ কিছু এলাকাকে গ্রিন জোন হিসেবে চিহ্নিত করে। ফলে সেই সব এলাকায় বিজ্ঞাপন লাগানো নিষিদ্ধ। বাস্তবে সেসব নির্দেশ উধাও।

Calcutta High Court: বিজ্ঞাপনে ঢেকেছে শহরের মুখ, মেট্রো-পুরসভার কাছ থেকে রিপোর্ট তলব
কলকাতা হাইকোর্টImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Sep 05, 2025 | 5:12 PM
Share

কলকাতা:  কলকাতা ও লাগোয়া শহর গুলিতে আইনের তোয়াক্কা না করে যত্রতত্র বিজ্ঞাপন, হোর্ডিং লাগানো বন্ধের দাবিতে নতুন জনস্বার্থ মামলা হল হাইকোর্টে। সেই মামলায় বিচারপতি সুজয় পাল ও বিচারপতি স্মিতা দাস দে র ডিভিশন বেঞ্চ কলকাতা পুরসভা, নগরোন্নয়ন দফতর মেট্রো রেল সহ মামলায় যুক্ত সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলির থেকে আগের নির্দেশ কার্যকর না হওয়ার কারণ জানতে চেয়ে হলফনামা তলব করেছে।

বিজ্ঞাপন নিয়ন্ত্রণে ২০০৮ সালে হাইকোর্ট নির্দেশ দেয়। ২০১৭ সালে পুর ও নগর উন্নয়ন দফতর শহরের বেশ কিছু এলাকাকে গ্রিন জোন হিসেবে চিহ্নিত করে। ফলে সেই সব এলাকায় বিজ্ঞাপন লাগানো নিষিদ্ধ। বাস্তবে সেসব নির্দেশ উধাও। আবার মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, দু বছর আগে মেট্রোর প্রিন্সিপাল চিফ ইঞ্জিনিয়র বিজ্ঞপ্তি জারি করেন, মেট্রোর কোনও পরিকাঠামো বিজ্ঞাপনের জন্য ব্যবহার করা যাবে না। অথচ এখন মেট্রোর স্তম্ভ থেকে যে কোনও পরিকাঠামো জুড়ে বেআইনি বিজ্ঞাপন লাগানো হচ্ছে।

২০২৩ সালের ডিসেম্বর থেকে কলকাতা শহরে কিউ আর কোড সিস্টেম ব্যবহার করে বেআইনি বিজ্ঞাপন চিহ্নিত করা যায়। গত বছর অক্টোবরে ক্যাপ্টেন ভেড়িতে হোর্ডিং ভেঙে পরে। এ বছর ৭ মার্চ জাতীয় গ্রিন ট্রাইব্যুনালে জয়েন্ট কমিটি এই বেআইনি হোর্ডিং সংক্রান্ত রিপোর্ট দেয়। বিধাননগরের তৃণমূলের প্রাক্তন কাউন্সিলর অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায় এই মামলা দায়ের করেছেন।