Abhijit Sarkar Murder Case: অভিজিৎ খুনের তদন্তে এখনই চার্জ গঠন নয়, ১৫ জুলাই পর্যন্ত জারি স্থগিতাদেশ

TV9 Bangla Digital | Edited By: Soumya Saha

Jun 24, 2022 | 3:06 PM

CBI Probe: এর আগে একবার তাতে স্থগিতাদেশ দিয়েছিল আদালত। আজ ফের সেই সংক্রান্ত মামলার শুনানি ছিল। তাতেও একই নির্দেশ বহাল রাখল কলকাতা হাইকোর্ট। ১৫ জুলাই পর্যন্ত চার্জ গঠনে স্থগিতাদেশ দিয়েছে আদালত।

Abhijit Sarkar Murder Case: অভিজিৎ খুনের তদন্তে এখনই চার্জ গঠন নয়, ১৫ জুলাই পর্যন্ত জারি স্থগিতাদেশ
অভিজিৎ সরকার খুনের মামলা

Follow Us

কলকাতা : বিজেপি কর্মী অভিজিৎ সরকার খুনের তদন্তে চার্জ গঠনে স্থগিতাদেশ পুনর্বহাল রাখল হাইকোর্ট। পরেশ পাল, স্বপন সমাদ্দার সহ পলাতক অভিযুক্তদের নাম বাদ রেখে চার্জ গঠন করতে চেয়েছিল সিবিআই। এর আগে একবার তাতে স্থগিতাদেশ দিয়েছিল আদালত। আজ ফের সেই সংক্রান্ত মামলার শুনানি ছিল। তাতেও একই নির্দেশ বহাল রাখল কলকাতা হাইকোর্ট। ১৫ জুলাই পর্যন্ত চার্জ গঠনে স্থগিতাদেশ দিয়েছে আদালত। ভোট পরবর্তী হিংসায় কাকুড়গাছির বাসিন্দা অভিজিৎ সরকার খুন হয়েছিলেন বলে অভিযোগ। ঘটনার তদন্ত করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। কিন্তু সিবিআই-এর তদন্ত প্রক্রিয়ায় সন্তুষ্ট ছিলেন না মৃত অভিজিৎ সরকারের দাদা বিশ্বজিৎ সরকার।

অভিজিতের দাদার বক্তব্য ছিল, পরেশ পাল, স্বপন সমাদ্দারদের বাদ রেখেই চার্জ গঠন করতে চাইছে সিবিআই। এমন পরিস্থিতিতে এদের বাদ দিয়েই যদি চার্জ গঠন করা হয়, তাহলে পরবর্তী সময়ে মামলায় সঠিক বিচার পাওয়া যাবে কি না, সেই নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন তিনি। আদালত আগেই এই সংক্রান্ত মামলায় চার্জ গঠনের ক্ষেত্রে স্থগিতাদেশ দিয়েছিল। এরপর শুক্রবার ফের একবার সেই স্থগিতাদেশ বহাল রাখল হাইকোর্ট।

উল্লেখ্য, একুশের বিধানসভা নির্বাচনের গণনার পরের দিনই গলায় তার পেচানো অবস্থায় উদ্ধার হয় অভিজিৎ সরকারের দেহ। মৃত্যুর পর অভিজিতের পরিবারের তরফে অভিযোগ করা হয়, বিজেপি করার জন্যই খুন করা হয়েছে অভিজিৎ সরকারকে। পরিবারের তরফে অভিযোগ তোলা হয়েছিল পুলিশের ভূমিকা নিয়েও। উল্লেখ্য, তদন্তের প্রয়োজনে সেই সময় তাঁর দেহ সৎকার পর্যন্ত করা হয়নি। শেষ পর্যন্ত মৃত্যুর ১৩৬ দিন পর অভিজিৎ সরকারের দেহ সৎকারের অনুমতি পায় পরিবার।

প্রসঙ্গত, বিশ্বজিৎ সরকার এর আগে অভিযোগ তুলেছিলেন, পরেশ পাল জনসভায় দাঁড়িয়েই হুমকি দিয়েছিলেন। অভিজিতের দাদার বক্তব্য, “পরেশ পাল হুমকি দিয়েছিলেন, দুই ভাইকে যমের দক্ষিণ দুয়ারে পাঠিয়ে দেব।” এই বিষয়গুলি সিবিআইকে জানিয়েও ছিলেন তিনি। এই নিয়ে সিজিও কমপ্লেক্সের বাইরে ধর্নাতেও বসেছিলেন বিশ্বজিৎ সরকার।

Next Article