কলকাতা: ৫ লক্ষ ওবিসি সার্টিফিকেট (OBC Certificate) বাতিল করে দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। ২০১০ সালের পরে তৈরি হওয়া সমস্ত ওবিসি তালিকা বাতিল করে দিয়েছে বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী, বিচারপতি রাজা শেখর মান্থার ডিভিশন বেঞ্চ। তা নিয়ে নাগরিক মহলের পাশাপাশি রাজনৈতিক মহলে শোরগোল শুরু হয়ে গিয়েছে। বহু ক্ষেত্রেই আবার এই শংসাপত্র দিয়ে চাকরি পেয়েছেন অনেকে। এদিকে অতীতে একাধিকবার ওবিসি সার্টিফিকেট তৈরিতে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল। এবার একধাক্কায় ৫ লক্ষ সার্টিফিকেট বাতিলের খবরে ফের এবার সেই চাকরি দুর্নীতির গন্ধ পেতে শুরু করেছেন অনেকেই। কতটা গভীরে ছড়িয়েছে জাল?
প্রসঙ্গত, আমাদের এখানে যে ওবিসি সার্টিফিকেট দেওয়া হয় তার পুরোটাই নিয়ন্ত্রণ করে ভারত সরকারের সোশ্যাল জাস্টিস ও এমপাওয়ারমেন্ট বিভাগ। সূত্রের খবর, এই বিভাগের কাছেই ভুয়ো ওবিসি সার্টিফিকেট নিয়ে একগুচ্ছ অভিযোগ রয়েছে। যাঁরা ওবিসি হতে পারেন না, বা বলা ভাল ‘যোগ্যতা’ নেই তাঁদের অনেকেই পেয়ে যাচ্ছেন শংসাপত্র। অভিযোগ, তা ইস্যু করেছে রাজ্য সরকার। নেপথ্যে দাললা চক্র কাজ করেছে বলেও অভিযোগ। দালালদের হাত ধরেই তা পেয়ে গিয়েছেন বহু আবেদনকারী। এই অভিযোগই গিয়ে পৌঁছেছে কেন্দ্রীয় সরকারে কাছে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে সংরক্ষিত আসনে ভর্তি থেকে শুরু করে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় কাট অফ মার্কসে ছাড়, চাকরির পরীক্ষায় আবেদন, সামাজিক প্রকল্পে আবেদন, সরকারি ভাতা সহ সব ক্ষেত্রেই এই ওবিসি সার্টিফিকেটের ব্যবহার রয়েছে। সে ক্ষেত্রে এতদিন যাঁরা ওবিসি সার্টিফিকেটের হাত ধরে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পেয়ে আসছিলেন তাঁদের কী হবে? অন্যদিকে যাঁরা এই ওবিসি সার্টিফিকেট দিয়ে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে ফেলোশিপ পান, ভাতা পান তাঁদেরই বা কী হবে? এদিকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিমধ্যেই ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। অনেকেই ওবিসি সার্টিফিকেট দিয়ে আবেদনও করতে শুরু করেছেন। সেই সমস্ত আবেদনকারীদের কী হবে? কলকাতা হাইকোর্টের রায়ের পর সেই প্রশ্ন ঘোরাফেরা করছে অনেকের মনেই। যদিও কলকাতা হাইকোর্ট জানাচ্ছে ২০১০ সালের পরে ওবিসি সংরক্ষণের কারণে যারা চাকরি পেয়েছেন বা নিয়োগপ্রক্রিয়া মধ্যে রয়েছেন তাদের চাকরি বহাল থাকবে।
কলকাতা: ৫ লক্ষ ওবিসি সার্টিফিকেট (OBC Certificate) বাতিল করে দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। ২০১০ সালের পরে তৈরি হওয়া সমস্ত ওবিসি তালিকা বাতিল করে দিয়েছে বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী, বিচারপতি রাজা শেখর মান্থার ডিভিশন বেঞ্চ। তা নিয়ে নাগরিক মহলের পাশাপাশি রাজনৈতিক মহলে শোরগোল শুরু হয়ে গিয়েছে। বহু ক্ষেত্রেই আবার এই শংসাপত্র দিয়ে চাকরি পেয়েছেন অনেকে। এদিকে অতীতে একাধিকবার ওবিসি সার্টিফিকেট তৈরিতে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল। এবার একধাক্কায় ৫ লক্ষ সার্টিফিকেট বাতিলের খবরে ফের এবার সেই চাকরি দুর্নীতির গন্ধ পেতে শুরু করেছেন অনেকেই। কতটা গভীরে ছড়িয়েছে জাল?
প্রসঙ্গত, আমাদের এখানে যে ওবিসি সার্টিফিকেট দেওয়া হয় তার পুরোটাই নিয়ন্ত্রণ করে ভারত সরকারের সোশ্যাল জাস্টিস ও এমপাওয়ারমেন্ট বিভাগ। সূত্রের খবর, এই বিভাগের কাছেই ভুয়ো ওবিসি সার্টিফিকেট নিয়ে একগুচ্ছ অভিযোগ রয়েছে। যাঁরা ওবিসি হতে পারেন না, বা বলা ভাল ‘যোগ্যতা’ নেই তাঁদের অনেকেই পেয়ে যাচ্ছেন শংসাপত্র। অভিযোগ, তা ইস্যু করেছে রাজ্য সরকার। নেপথ্যে দাললা চক্র কাজ করেছে বলেও অভিযোগ। দালালদের হাত ধরেই তা পেয়ে গিয়েছেন বহু আবেদনকারী। এই অভিযোগই গিয়ে পৌঁছেছে কেন্দ্রীয় সরকারে কাছে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে সংরক্ষিত আসনে ভর্তি থেকে শুরু করে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় কাট অফ মার্কসে ছাড়, চাকরির পরীক্ষায় আবেদন, সামাজিক প্রকল্পে আবেদন, সরকারি ভাতা সহ সব ক্ষেত্রেই এই ওবিসি সার্টিফিকেটের ব্যবহার রয়েছে। সে ক্ষেত্রে এতদিন যাঁরা ওবিসি সার্টিফিকেটের হাত ধরে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পেয়ে আসছিলেন তাঁদের কী হবে? অন্যদিকে যাঁরা এই ওবিসি সার্টিফিকেট দিয়ে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে ফেলোশিপ পান, ভাতা পান তাঁদেরই বা কী হবে? এদিকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিমধ্যেই ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। অনেকেই ওবিসি সার্টিফিকেট দিয়ে আবেদনও করতে শুরু করেছেন। সেই সমস্ত আবেদনকারীদের কী হবে? কলকাতা হাইকোর্টের রায়ের পর সেই প্রশ্ন ঘোরাফেরা করছে অনেকের মনেই। যদিও কলকাতা হাইকোর্ট জানাচ্ছে ২০১০ সালের পরে ওবিসি সংরক্ষণের কারণে যারা চাকরি পেয়েছেন বা নিয়োগপ্রক্রিয়া মধ্যে রয়েছেন তাদের চাকরি বহাল থাকবে।