Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Supreme Court: মন্ত্রিসভার তৈরি করা ‘সুপারনিউমেরারি পোস্ট’ কি বেআইনি? আজ নজর সুপ্রিম কোর্টে

Recruitment Case: সদ্য প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশে, রাজ্য়ের ২৫,৫৭২ জন শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীর চাকরি বাতিল হয়েছে। তারপর এদিনের শুনানি তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে আইনজীবী মহল।

Supreme Court: মন্ত্রিসভার তৈরি করা 'সুপারনিউমেরারি পোস্ট' কি বেআইনি? আজ নজর সুপ্রিম কোর্টে
ফাইল চিত্র।Image Credit source: Getty Image
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 08, 2025 | 9:28 AM

নয়া দিল্লি: নিয়োগ সংক্রান্ত মামলা পিছু ছাড়ছে না রাজ্য়ের। আজ, মঙ্গলবার ফের শীর্ষ আদালতে নিয়োগ সংক্রান্ত মামলার শুনানি। এবার নজরে রাজ্য়ের তৈরি করা সুপারনিউমেরারি পোস্ট। যে মামলায় রাজ্যের মন্ত্রিসভার বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট, সেই মামলারই শুনানি হবে আজ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার বেঞ্চে। তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় হাইকোর্টের সেই নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছিলেন। মঙ্গলবারের শুনানিতে কী বলবেন প্রধান বিচারপতি, সেদিকেই তাকিয়ে আছে রাজ্যবাসী।

সদ্য প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশে, রাজ্য়ের ২৫,৫৭২ জন শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীর চাকরি বাতিল হয়েছে। পুরো প্য়ানেলই বাতিল করে দেওয়া হয়েছে সুপ্রিম রায়ে। তারপর এদিনের শুনানি তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে আইনজীবী মহল।

২০২২ সালের মে মাসে প্রায় ৬ হাজার সুপারনিউমেরারি পোস্ট বা অতিরিক্ত শূন‍্যপদ তৈরি করেছিল মন্ত্রিসভা। তার আগে বেশ কিছু চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের তৎকালীন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়। এরপরই ওই পদ তৈরি হয়, যা মন্ত্রিসভায় অনুমোদনও পায়। ওয়েটিং লিস্টে থাকা প্রার্থীদের চাকরি দেওয়ার জন্যই ওই পদ তৈরি করা হয়েছিল।

সেই পদ নিয়ে মামলা হয় হাইকোর্টে। সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ। পরে মামলা ডিভিশন বেঞ্চে যায়। হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাক এবং বিচারপতি মহম্মদ শব্বর রশিদির বিশেষ ডিভিশন বেঞ্চ রায় দেয়, সুপারনিউমেরারি পদ তৈরির সিদ্ধান্ত সঠিক হয়নি। প্রয়োজনে সিবিআই মন্ত্রিসভার সদস্যদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে, এমন নির্দেশও দিয়েছিল হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ।

পরবর্তীতে স্থগিতাদেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। মঙ্গলবার সেই মামলা শুনবেন প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না।

উল্লেখ্য, নবম দশমে শিক্ষকদের জন্য ১৯৩২, একাদশ দ্বাদশের শিক্ষকদের জন্য ২৪৭, গ্রুপ সি-র জন্য ১১০২, গ্রুপ ডি-র জন্য ১৯৮০, শারীরশিক্ষার জন্য ৮৫০ ও কর্মশিক্ষার জন্য ৭৫০টি পদ তৈরি করা হয়েছিল।