Mukesh Ambani: চাই রিলায়েন্সের জাদুকাঠি, ভারতে ফের বাজার ধরতে চিনা সংস্থাগুলি এখন অম্বানির দ্বারস্থ

Mukesh Ambani: কাউন্টারপয়েন্ট রিপোর্ট আরও বলছে, দিল্লি, বেঙ্গালুুরু, মুম্বাই, হায়দরাবাদ এবং আহমেদাবাদের মতো বড় শহরগুলিতে অফলাইন বিক্রির নিরিখে পোকো বিপুল সাফল্য পেয়েছে। যেখানে আম-আদমি অফলাইন স্টোর থেকে অনেক বেশি মাত্রায় ফোন কিনছে।

Mukesh Ambani: চাই রিলায়েন্সের জাদুকাঠি, ভারতে ফের বাজার ধরতে চিনা সংস্থাগুলি এখন অম্বানির দ্বারস্থ
মুকেশ অম্বানি Image Credit source: Facebook
Follow Us:
| Updated on: May 02, 2024 | 10:31 PM

কলকাতা: ভারতের বুকে চিনা স্মার্টফোন কোম্পানিগুলির রমরমা দীর্ঘদিনের। বড় বাজারও রয়েছে। Xiaomi, Oppo, Coolpad, OnePlus এর মতো স্মার্টফোন কোম্পানি ভারতের বাজারের বড় অংশ দখল করে রেখেছে। কিন্তু এখন তারা বড়সড় চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। আসলে, অনলাইনে চিনা মোবাইলের বিক্রি কমছে। অনলাইন বিক্রির মন্দার কারণে, চিনা স্মার্টফোন কোম্পানিগুলি এখন আউটলেটগুলিকে টার্গেট করছে। ভরসা বাড়ছে মুকেশ অম্বানির উপর। যার জন্য মুকেশ অম্বানির কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিও করছে। হ্যাঁ, কম অনলাইন কেনাকাটার কারণে, মোবাইল সংস্থাগুলিকে রিলায়েন্স রিটেল স্টোরের উপর নির্ভর করতে হচ্ছে।

ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদন বলছে, Xiaomi-এর কো-ব্র্যান্ড Poco সম্প্রতি মুকেশ আম্বানির রিলায়েন্স রিটেলের Jio Mart Digital-এর সঙ্গে অংশীদারিত্ব করেছে। সারা দেশে প্রায় ৮০,০০০ রিটেল স্টোরে মোবাইল এবং মোবাইল সংক্রান্ত আনুষাঙ্গিক জিনিস বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চের প্রাথমিক অনুমান বলছে, ২০২৪ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে অফলাইনে বিক্রির হার ছিল ৬১ শতাংশ। রিসার্চ ফার্মের মতে, অফলাইন রিটেলে ভিভোর সবচেয়ে বেশি দখল রয়েছে। তবে Xiaomi এর বিক্রিও মার্চ ত্রৈমাসিকে সবচেয়ে দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে।

কাউন্টারপয়েন্ট রিপোর্ট আরও বলছে, দিল্লি, বেঙ্গালুুরু, মুম্বাই, হায়দরাবাদ এবং আহমেদাবাদের মতো বড় শহরগুলিতে অফলাইন বিক্রির নিরিখে পোকো বিপুল সাফল্য পেয়েছে। যেখানে আম-আদমি অফলাইন স্টোর থেকে অনেক বেশি মাত্রায় ফোন কিনছে। এমতাবস্থায় কোম্পানিটি এখন আরও নতুন নতুন এলাকায় নিজেদের উপস্থিতি বাড়ানোর চেষ্টা করছে। সম্প্রসারণের জন্য ওয়ানপ্লাসও কথা বলছে জেএমডিও-র সঙ্গে। ২০২৪ সালে রিটেল স্টোরে বিক্রির মাত্রা দ্বিগুণ করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে এই সংস্থা। এ জন্য টায়ার-২ এবং টায়ার-৩ শহরগুলোকে টার্গেট করা হচ্ছে। পাশাপাশি এ বছর ২০০টি দোকান খোলার লক্ষ্যও নেওয়া হয়েছে।