কলকাতা: একইদিনে দু’বার আক্রান্ত এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের(ED) আধিকারিকরা। প্রথমে সন্দেশখালিতে। পরে বনগাঁয়। এই পরিস্থিতিতে কলকাতায় এলেন ইডির ডিরেক্টর রাহুল নবীন। সোমবার রাতেই কলকাতা পৌঁছে গিয়েছেন তিনি। মঙ্গলবার ইডি আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। সূত্রের খবর, সেই বৈঠকে ইডির পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে সিদ্ধান্ত হতে পারে।
শুক্রবার ভোরে সন্দেশখালিতে তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশিতে গিয়েছিল ইডির টিম। বাড়ির দরজা বন্ধ থাকায় তালা ভাঙার চেষ্টা করেছিলেন আধিকারিকরা। সেইসময় তাঁদের ঘিরে ধরে প্রায় হাজার খানেক মানুষ। চলে হামলা। গাড়িতে ভাঙচুর করা হয়। হামলার হাত থেকে রক্ষা পাননি কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরাও। আহত হন একাধিক ইডি আধিকারিক।
শুক্রবার রাতেই আবার বনগাঁয় তৃণমূল নেতা শঙ্কর আঢ্যকে গ্রেফতার করার পর ইডির গাড়িতে হামলা চালানো হয়। একইদিনে ২ বার আক্রান্তের ঘটনা নিয়ে শোরগোল পড়ে রাজ্য রাজনীতিতে। সন্দেশখালির ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। ঘটনার পর তিনদিন কেটে গেলেও শেখ শাহজাহান গ্রেফতার না হওয়ায় উষ্মা প্রকাশ করেন তিনি। তবে এদিন ডিজিপি রাজীব কুমার জানান, সন্দেশখালির ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেবে পুলিশ।
এসবের মধ্যেই রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে ইডি। সন্দেশখালির ঘটনায় FIR দায়ের করেছিল ইডি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অভিযোগ, FIR-এ খুনের চেষ্টার অভিযোগের ধারা রাখেনি পুলিশ। এমনকি, FIR-র কপিও দেওয়া হয়নি। এদিকে, ইডির বিরুদ্ধে FIR দায়ের করেছে শেখ শাহজাহানের পরিবার।
এই পরিস্থিতিতে রাজ্যে এলেন ইডির ডিরেক্টর রাহুল নবীন। গত বছরের সেপ্টেম্বরে দায়িত্বে নেন তিনি। দায়িত্ব গ্রহণের পর এই প্রথম বাংলায় পা রাখলেন। তাঁর কলকাতায় আসা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। জানা গিয়েছে, আগামিকাল ইডি আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। সন্দেশখালি এবং বনগাঁর ঘটনা নিয়ে তাঁকে রিপোর্ট দিতে পারেন আধিকারিকরা। সন্দেশখালি ও বনগাঁর মতো ঘটনা এড়াতে কী পদক্ষেপ করা হবে, তা নিয়েও আলোচনা হতে পারে।
কলকাতা: একইদিনে দু’বার আক্রান্ত এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের(ED) আধিকারিকরা। প্রথমে সন্দেশখালিতে। পরে বনগাঁয়। এই পরিস্থিতিতে কলকাতায় এলেন ইডির ডিরেক্টর রাহুল নবীন। সোমবার রাতেই কলকাতা পৌঁছে গিয়েছেন তিনি। মঙ্গলবার ইডি আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। সূত্রের খবর, সেই বৈঠকে ইডির পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে সিদ্ধান্ত হতে পারে।
শুক্রবার ভোরে সন্দেশখালিতে তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশিতে গিয়েছিল ইডির টিম। বাড়ির দরজা বন্ধ থাকায় তালা ভাঙার চেষ্টা করেছিলেন আধিকারিকরা। সেইসময় তাঁদের ঘিরে ধরে প্রায় হাজার খানেক মানুষ। চলে হামলা। গাড়িতে ভাঙচুর করা হয়। হামলার হাত থেকে রক্ষা পাননি কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরাও। আহত হন একাধিক ইডি আধিকারিক।
শুক্রবার রাতেই আবার বনগাঁয় তৃণমূল নেতা শঙ্কর আঢ্যকে গ্রেফতার করার পর ইডির গাড়িতে হামলা চালানো হয়। একইদিনে ২ বার আক্রান্তের ঘটনা নিয়ে শোরগোল পড়ে রাজ্য রাজনীতিতে। সন্দেশখালির ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। ঘটনার পর তিনদিন কেটে গেলেও শেখ শাহজাহান গ্রেফতার না হওয়ায় উষ্মা প্রকাশ করেন তিনি। তবে এদিন ডিজিপি রাজীব কুমার জানান, সন্দেশখালির ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেবে পুলিশ।
এসবের মধ্যেই রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে ইডি। সন্দেশখালির ঘটনায় FIR দায়ের করেছিল ইডি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অভিযোগ, FIR-এ খুনের চেষ্টার অভিযোগের ধারা রাখেনি পুলিশ। এমনকি, FIR-র কপিও দেওয়া হয়নি। এদিকে, ইডির বিরুদ্ধে FIR দায়ের করেছে শেখ শাহজাহানের পরিবার।
এই পরিস্থিতিতে রাজ্যে এলেন ইডির ডিরেক্টর রাহুল নবীন। গত বছরের সেপ্টেম্বরে দায়িত্বে নেন তিনি। দায়িত্ব গ্রহণের পর এই প্রথম বাংলায় পা রাখলেন। তাঁর কলকাতায় আসা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। জানা গিয়েছে, আগামিকাল ইডি আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। সন্দেশখালি এবং বনগাঁর ঘটনা নিয়ে তাঁকে রিপোর্ট দিতে পারেন আধিকারিকরা। সন্দেশখালি ও বনগাঁর মতো ঘটনা এড়াতে কী পদক্ষেপ করা হবে, তা নিয়েও আলোচনা হতে পারে।