AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

EC: ওয়েব কাস্টিং নিয়ে তৃণমূলের করা যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার কমিশনের

Election Commission: তাদের দাবি, ২০২৪ সালে বরাত দেওয়া নিয়ে একাধিক অভিযোগ আসে কমিশনে। তদন্তের পর ১৫০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে। লাইভ স্ট্রিমিং করার ক্ষেত্রেও দুর্নীতির অভিযোগ মিলেছে ওই কোম্পানির বিরুদ্ধে।

EC: ওয়েব কাস্টিং নিয়ে তৃণমূলের করা যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার কমিশনের
নির্বাচন কমিশনImage Credit: Facebook
| Edited By: | Updated on: Jun 19, 2025 | 12:49 PM
Share

কলকাতা: ওয়েবকাস্টিং নিয়ে তৃণমূলের অভিযোগ অস্বীকার নির্বাচন কমিশনের। তাদের দাবি, পূর্ব যে সংস্থা বরাত পেয়েছিল তাদের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সেই কারণেই গুজরাটের সংস্থাকে টেন্ডার দেওয়া হয়েছে। এখানে পক্ষপাতিত্বের কোনও বিষয় নেই বলেই জানিয়েছে কমিশন।

বুধবার রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বিধানসভায় নির্বাচনী বরাত নিয়ে প্রশ্ন তুলে ছিলেন। তাঁর অভিযোগ ছিল, উপভোটের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সরবরাহের ক্ষেত্রে টেন্ডার দেওয়া হয়েছে গুজরাটের কোম্পানিকে। বাংলার অনেক কোম্পানিও রয়েছে, কিন্তু তাদের সেই বরাত দেওয়া হয়নি। টেন্ডার পাইয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে পক্ষপাতিত্ব করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছেন তিনি। একই ইস্যুতে সরব হয়েছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যও। তিনিও ওয়েব কাস্টিং নিয়ে বিস্তর অভিযোগ করেন। আজ এই বিষয়ে মুখ খোলে কমিশন।

তাদের দাবি, ২০২৪ সালে বরাত দেওয়া নিয়ে একাধিক অভিযোগ আসে কমিশনে। তদন্তের পর ১৫০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে। লাইভ স্ট্রিমিং করার ক্ষেত্রেও দুর্নীতির অভিযোগ মিলেছে ওই কোম্পানির বিরুদ্ধে। মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক এও জানিয়েছেন, গত সাত থেকে আট বছর ধরে এই পূর্ববর্তী সংস্থা কাজ করছিল। শুধু মাত্র দুর্নীতির অভিযোগের জন্যই তাদের বদলে দেওয়া হয়েছে। আর বরাত দেওয়া হয়েছে সব নিয়ম মেনেই। সঙ্গে এও স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, তিনজন নয়, বাংলা থেকে একটি সংস্থাই ই-টেন্ডার পাওয়ার জন্য আবেদন করেছিল।

ওয়েব কাস্টিং কী? 

গত লোকসভা ভোট থেকেই ওয়েব কাস্টিং শুরু হয়। ভোটে যাতে স্বচ্ছতা বজায় থাকে সেই কারণে কমিশন এই প্রক্রিয়া শুরু করে। বুথে কী ঘটছে, কারা ভোট দিতে আসছেন, অশান্তি হচ্ছে কি না—-সবটাই অনলাইনের মাধ্যমে নজরদারি চালাতে এই প্রক্রিয়া চালু করেছিল কমিশন।