BLO: আন্দোলনরত বিএলওকে শোকজের হুঁশিয়ারি কমিশনের?
এ দিকে, আজ আবার মহেশতলায় শোকজ করা হয়েছে এক বিএলওকে। অভিযোগ, তিনি ফর্ম ঠিক মতো বিলি করলেও ফিলাপ করা ৪০০ ফর্ম নিজের কাছে রেখে দিয়েছেন। সেই ফর্ম তিনি জমা করেননি বলে দাবি। তাই তাঁকে শোকজ করেছে কমিশন। এখন এলাকার মানুষজন চিন্তায় রয়েছেন, তাঁদের ফর্ম ঠিক সময়ে আদৌ জমা পড়বে কি না।

কলকাতা: CEO অফিসে ধরনায় বসেছেন বিএলওরা। কমিশনের বিরুদ্ধে গুচ্ছ-গুচ্ছ অভিযোগ রয়েছে তাঁদের। এরই মধ্যে এবার আন্দোলনরত বিএলওকে শোকজের হুঁশিয়ারি। জানা যাচ্ছে, পুরুলিয়ার আন্দোলনরত বিএলও সোনালি বন্দ্যোপাধ্যায়কে শোকজের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
জানা যাচ্ছে, আন্দোলন চলাকালীন শোকজ করার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠছে পুরুলিয়া জেলার ওসি ইলেকশনের বিরুদ্ধে। বিষয়টি জানাজানি হতেই এই নিয়ে সরব হয়েছেন বুথ লেভেল অফিসারদের একাংশ। সোনালীর বক্তব্য, তিনি আন্দোলন করলেও আপলোডিং ও ডিজিটাইজেশনের কাজ এখান থেকেই করছেন। তারপরও কেন তাঁকে শোকজের হুমকি দেওয়া হয়েছে। এই নিয়েই সরব সকলে। সোনালি জানান, “আমায় ইলেকশন ওসি ফোন করেছিলেন। বলেছিলেন আমি কেন ফিল্ডে নেই সেই কারণে ওঁর কাছেও প্রচুর প্রেশার আসছে।” উল্লেখ্য, আজও সকাল থেকে দফায় দফায় আন্দোলন করেন বিএলও-রা। কেউ বিএলও, কেউ বা শিক্ষক, সবাই জড়ো হলেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরের সামনে। চলে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ। যা বজায় মধ্যরাত পর্যন্ত।
এ দিকে, আজ আবার মহেশতলায় শোকজ করা হয়েছে এক বিএলওকে। অভিযোগ, তিনি ফর্ম ঠিক মতো বিলি করলেও ফিলাপ করা ৪০০ ফর্ম নিজের কাছে রেখে দিয়েছেন। সেই ফর্ম তিনি জমা করেননি বলে দাবি। তাই তাঁকে শোকজ করেছে কমিশন। এখন এলাকার মানুষজন চিন্তায় রয়েছেন, তাঁদের ফর্ম ঠিক সময়ে আদৌ জমা পড়বে কি না। ফরিদার বিরুদ্ধে অভিযোগ, একাধির ফর্ম নিজের কাছে রেখে দেওয়ার অভিযোগ উঠছে। শেষেমেশ কমিশনের সুপারভাইজার সেই ফর্ম ফিলাপে ব্যস্ত।
