কলকাতা: গ্রেফতার হওয়ার প্রায় সাড়ে তিন মাস পর অবশেষে মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়লেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। রাজ্যের বনমন্ত্রী ছিলেন তিনি। এছাড়া পাবলিক এন্টারপ্রাইজ এবং শিল্প পুনর্গঠন বিভাগের দায়িত্বও ছিল তাঁর কাঁধে। শুক্রবার তাঁকে অফিসিয়ালি মন্ত্রিসভা থেকে বরখাস্ত করলেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস।
রাজভবন সূত্রে খবর, সংবিধানের ১৬৬ (৩) অনুচ্ছেদ মেনেই রাজ্যপাল ড. সি ভি আনন্দ বোস এদিন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে বন দফতর এবং পাবলিক এন্টারপ্রাইজ এবং শিল্প পুনর্গঠন দফতরের মন্ত্রিত্ব পদ থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন। একইসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরামর্শের ভিত্তিতে পার্থ ভৌমিক এবং বীরবাহা হাঁসদাকে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের দফতরগুলি পুনঃবন্টন করেছেন।
পার্থ ভৌমিককে দেওয়া হয়েছে, সেচ ও জলপথ দফতর, পাবলিক এন্টারপ্রাইজ এবং শিল্প পুনর্গঠন দফতর। অন্যদিকে, প্রতিমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদাকে বন দফতর (স্বাধীন দায়িত্ব), স্ব-সহায়ক গোষ্ঠী এবং স্ব-কর্মসংস্থান বিভাগ (স্বাধীন দায়িত্ব)-এর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে সাড়ে তিন মাস পর মন্ত্রিসভা থেকে সরানো নিয়ে কটাক্ষ করেছেন রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য। নাম না করে মুখ্যমন্ত্রী ও শাসকদলকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, “জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে মন্ত্রিসভা থেকে সরানোর ব্যাপারে আমরা আগেই দাবি তুলেছিলাম। আজ তাঁকে সরানো হয়েছে। কাল বক্তৃত্বা শুনব, এটা বিজেপির চক্রান্ত। বিজেপি রাজনীতিতে না পেরে ইডি, সিবিআই-কে ব্যবহার করছে। কাকে সরালেন আর কাকে সরালেন না, তা নিয়ে বাংলার মানুষ ভাবে না। বাংলার মানুষ জেনে গিয়েছে, যিনি জ্যোতিপ্রিয়, তিনিই শাহজাহান।”
প্রসঙ্গত, রেশন দুর্নীতি মামলায় গত ২৭ অক্টোবর রাজ্যের মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক ওরফে বালু-কে গ্রেফতার করে ইডি। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বাড়িতে গিয়ে প্রায় ২১ ঘণ্টা ধরে তল্লাশি ও জিজ্ঞাসাবাদের পর রাত ৩ টে ২০ মিনিট নাগাদ তাঁকে গ্রেফতার করে বাড়ি থেকে বের করে নিয়ে যান ইডি আধিকারিকরা। সম্প্রতি এই মামলায় বাকিবুর রহমান নামে এক রেশন ডিলার গ্রেফতার হওয়ার পরই জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের নাম সামনে আসে। গ্রেফতার হওয়ার সাড়ে তিন মাস পর অবশেষে মন্ত্রিসভা থেকে অফিসিয়ালি সরানো হল বালু-কে।
কলকাতা: গ্রেফতার হওয়ার প্রায় সাড়ে তিন মাস পর অবশেষে মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়লেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। রাজ্যের বনমন্ত্রী ছিলেন তিনি। এছাড়া পাবলিক এন্টারপ্রাইজ এবং শিল্প পুনর্গঠন বিভাগের দায়িত্বও ছিল তাঁর কাঁধে। শুক্রবার তাঁকে অফিসিয়ালি মন্ত্রিসভা থেকে বরখাস্ত করলেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস।
রাজভবন সূত্রে খবর, সংবিধানের ১৬৬ (৩) অনুচ্ছেদ মেনেই রাজ্যপাল ড. সি ভি আনন্দ বোস এদিন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে বন দফতর এবং পাবলিক এন্টারপ্রাইজ এবং শিল্প পুনর্গঠন দফতরের মন্ত্রিত্ব পদ থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন। একইসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরামর্শের ভিত্তিতে পার্থ ভৌমিক এবং বীরবাহা হাঁসদাকে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের দফতরগুলি পুনঃবন্টন করেছেন।
পার্থ ভৌমিককে দেওয়া হয়েছে, সেচ ও জলপথ দফতর, পাবলিক এন্টারপ্রাইজ এবং শিল্প পুনর্গঠন দফতর। অন্যদিকে, প্রতিমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদাকে বন দফতর (স্বাধীন দায়িত্ব), স্ব-সহায়ক গোষ্ঠী এবং স্ব-কর্মসংস্থান বিভাগ (স্বাধীন দায়িত্ব)-এর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে সাড়ে তিন মাস পর মন্ত্রিসভা থেকে সরানো নিয়ে কটাক্ষ করেছেন রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য। নাম না করে মুখ্যমন্ত্রী ও শাসকদলকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, “জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে মন্ত্রিসভা থেকে সরানোর ব্যাপারে আমরা আগেই দাবি তুলেছিলাম। আজ তাঁকে সরানো হয়েছে। কাল বক্তৃত্বা শুনব, এটা বিজেপির চক্রান্ত। বিজেপি রাজনীতিতে না পেরে ইডি, সিবিআই-কে ব্যবহার করছে। কাকে সরালেন আর কাকে সরালেন না, তা নিয়ে বাংলার মানুষ ভাবে না। বাংলার মানুষ জেনে গিয়েছে, যিনি জ্যোতিপ্রিয়, তিনিই শাহজাহান।”
প্রসঙ্গত, রেশন দুর্নীতি মামলায় গত ২৭ অক্টোবর রাজ্যের মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক ওরফে বালু-কে গ্রেফতার করে ইডি। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বাড়িতে গিয়ে প্রায় ২১ ঘণ্টা ধরে তল্লাশি ও জিজ্ঞাসাবাদের পর রাত ৩ টে ২০ মিনিট নাগাদ তাঁকে গ্রেফতার করে বাড়ি থেকে বের করে নিয়ে যান ইডি আধিকারিকরা। সম্প্রতি এই মামলায় বাকিবুর রহমান নামে এক রেশন ডিলার গ্রেফতার হওয়ার পরই জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের নাম সামনে আসে। গ্রেফতার হওয়ার সাড়ে তিন মাস পর অবশেষে মন্ত্রিসভা থেকে অফিসিয়ালি সরানো হল বালু-কে।