কলকাতা: তিনি বারবার অভিযোগ করেছেন রাজ্যে গণতন্ত্র নেই। সাংবিধানিক শাসন নেই। সাধারণ মানুষের কথা ভেবেই তিনি প্রশ্ন তোলেন। এ বার রাজ্যবাসীর আরও কাছাকাছি পৌঁছতে ইউটিউবেও(You Tube) নিজের চ্যানেল শুরু করলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়।ইতিমধ্যেই সেই চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা ৩২৯ ছাড়িয়েছে। ২০২০ সাল থেকে চালু হওয়া এই চ্যানেলটি সম্প্রতি নজরে এসেছে। রাজ্যপালের (Jagdeep Dhankhar) সমস্ত বৈঠক থেকে শুরু করে ভিডিয়ো বার্তা বা সাংবাদিক বৈঠক সবই রয়েছে এই চ্যানেলে। সূত্রের খবর, টুইটারে যেহেতু ভিডিয়োর সময়সীমা সীমিত তাই অনেকক্ষেত্রেই সম্পূর্ণ বার্তা সাধারণের কাছে গিয়ে পৌঁছয় না। তাই এই ইউটিউবের পদ্ধতি।
সূত্রের খবর, রাজ্যপালের নিজস্ব এই ইউটিউব চ্যানেলটি ২০২০ সালে প্রথম চালু হয়। এই চ্যানেলটিতে রাজ্যপালের সমস্ত বক্তব্য ভিডিয়ো আকারে রয়েছে। কোনও সাংবাদিক বৈঠক হোক বা রাজ্যপালের কোনও ঘোষণা, বা কোনও বক্তব্য, সবই পাওয়া যাবে এই চ্যানেলে। টুইট্যারে অনেক সময়েই গোটা ভিডিয়ো আপলোড করা যায় না। সেক্ষেত্রে, ইউটিউব হলে তা সহজেই সম্ভব। এখনও পর্যন্ত মোট ১০ টি ভিডিয়ো ওই চ্যানেলে আপলোড করা হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে সংবাদমাধ্যমে বা কোনও প্রশাসনিক অনুষ্ঠানে রাজ্যপাল যে বক্তব্য রেখেছেন, তাই রয়েছে ওই চ্যানেলটিতে।
যদিও, অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন, রাজ্যপাল কি এভাবে নিজের একটি ইউটিউ চ্যানেল তৈরি করতে পারেন? বিশেষ করে তিনি যে সাংবিধানিক পদে রয়েছেন সেদিক থেকে দেখতে গেলে রাজ্যপালের তরফে কি এধরনের ‘প্রচার’ শোভনীয়? শাসক শিবিরের অন্দরেও এ নিয়ে কানাঘুষো শুরু হয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত কোনও উচ্চ নেতৃত্ব কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি।
অন্যদিকে, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “রাজ্যপাল একজন সাংবিধানিক প্রধান। তিনি যদি মনে করেন তিনি সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করবেন, তাহলে তা করতেই পারেন। ফেসবুক, টুইট্যার, ইউটিউব এই তিনটে মাধ্যম ব্যবহার করাই যায়। এতে দোষের কিছু নেই। শুধু রাজ্যপাল কেন, অনেক রাজনীতিকদের তো সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকাউন্ট রয়েছে। তাতে কী হয়েছে! ফেসবুকও সোশ্যাল মিডিয়া, টুইটারও। এতে ভুল কিছু নেই।”
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘর্ষ চূড়ান্ত আকার ধারণ করেছে। সম্প্রতি, টুইট্যারে রাজ্যপালকে ব্লক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যা নিয়ে একাধিক বিতর্ক শুরু হয়েছে। কেবল মুখ্যমন্ত্রী নন, রাজ্য়পালকে ব্লক করেছেন একের পর এক তৃণমূল নেতৃত্ব। তাঁর অপসারণের দাবিও উঠেছে। এই পরিস্থিতিতে নতুন করে রাজ্যপালের ইউটিউব চ্য়ানেলটি সামনে আসায় তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
কলকাতা: তিনি বারবার অভিযোগ করেছেন রাজ্যে গণতন্ত্র নেই। সাংবিধানিক শাসন নেই। সাধারণ মানুষের কথা ভেবেই তিনি প্রশ্ন তোলেন। এ বার রাজ্যবাসীর আরও কাছাকাছি পৌঁছতে ইউটিউবেও(You Tube) নিজের চ্যানেল শুরু করলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়।ইতিমধ্যেই সেই চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা ৩২৯ ছাড়িয়েছে। ২০২০ সাল থেকে চালু হওয়া এই চ্যানেলটি সম্প্রতি নজরে এসেছে। রাজ্যপালের (Jagdeep Dhankhar) সমস্ত বৈঠক থেকে শুরু করে ভিডিয়ো বার্তা বা সাংবাদিক বৈঠক সবই রয়েছে এই চ্যানেলে। সূত্রের খবর, টুইটারে যেহেতু ভিডিয়োর সময়সীমা সীমিত তাই অনেকক্ষেত্রেই সম্পূর্ণ বার্তা সাধারণের কাছে গিয়ে পৌঁছয় না। তাই এই ইউটিউবের পদ্ধতি।
সূত্রের খবর, রাজ্যপালের নিজস্ব এই ইউটিউব চ্যানেলটি ২০২০ সালে প্রথম চালু হয়। এই চ্যানেলটিতে রাজ্যপালের সমস্ত বক্তব্য ভিডিয়ো আকারে রয়েছে। কোনও সাংবাদিক বৈঠক হোক বা রাজ্যপালের কোনও ঘোষণা, বা কোনও বক্তব্য, সবই পাওয়া যাবে এই চ্যানেলে। টুইট্যারে অনেক সময়েই গোটা ভিডিয়ো আপলোড করা যায় না। সেক্ষেত্রে, ইউটিউব হলে তা সহজেই সম্ভব। এখনও পর্যন্ত মোট ১০ টি ভিডিয়ো ওই চ্যানেলে আপলোড করা হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে সংবাদমাধ্যমে বা কোনও প্রশাসনিক অনুষ্ঠানে রাজ্যপাল যে বক্তব্য রেখেছেন, তাই রয়েছে ওই চ্যানেলটিতে।
যদিও, অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন, রাজ্যপাল কি এভাবে নিজের একটি ইউটিউ চ্যানেল তৈরি করতে পারেন? বিশেষ করে তিনি যে সাংবিধানিক পদে রয়েছেন সেদিক থেকে দেখতে গেলে রাজ্যপালের তরফে কি এধরনের ‘প্রচার’ শোভনীয়? শাসক শিবিরের অন্দরেও এ নিয়ে কানাঘুষো শুরু হয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত কোনও উচ্চ নেতৃত্ব কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি।
অন্যদিকে, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “রাজ্যপাল একজন সাংবিধানিক প্রধান। তিনি যদি মনে করেন তিনি সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করবেন, তাহলে তা করতেই পারেন। ফেসবুক, টুইট্যার, ইউটিউব এই তিনটে মাধ্যম ব্যবহার করাই যায়। এতে দোষের কিছু নেই। শুধু রাজ্যপাল কেন, অনেক রাজনীতিকদের তো সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকাউন্ট রয়েছে। তাতে কী হয়েছে! ফেসবুকও সোশ্যাল মিডিয়া, টুইটারও। এতে ভুল কিছু নেই।”
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘর্ষ চূড়ান্ত আকার ধারণ করেছে। সম্প্রতি, টুইট্যারে রাজ্যপালকে ব্লক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যা নিয়ে একাধিক বিতর্ক শুরু হয়েছে। কেবল মুখ্যমন্ত্রী নন, রাজ্য়পালকে ব্লক করেছেন একের পর এক তৃণমূল নেতৃত্ব। তাঁর অপসারণের দাবিও উঠেছে। এই পরিস্থিতিতে নতুন করে রাজ্যপালের ইউটিউব চ্য়ানেলটি সামনে আসায় তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা