Madan Mitra on Suvendu Adhikari: ‘শুভেন্দু-অর্জুনের কথায় রাগ করব না’

TV9 Bangla Digital | Edited By: tista roychowdhury

Feb 04, 2022 | 4:25 PM

Kolkata: শুভেন্দু ও অর্জুনকে তীব্র আক্রমণ কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্রর

Follow Us

কলকাতা: বরাবর তাঁর ‘রঙিন মেজাজের’ জন্য তিনি জনপ্রিয়। কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র (Madan Mitra) এ বার তাঁর নিজস্ব ঢঙেই রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) ও সাংসদ অর্জুন সিংয়ের (Arjun Singh) বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন। সম্প্রতি, পুরভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে। আর্দশ আচরণবিধি চালু হওয়ার পরেও কী করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশাসনিক বৈঠক করেন তা নিয়ে টুইট করে কটাক্ষ করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। অন্যদিকে, বিভিন্ন সময়ে কামারহাটির বিধায়কের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন সাংসদ অর্জুন সিং।

অর্জুন ও শুভেন্দুর বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্র। তাঁর কথায়, “শুভেন্দুর কথায় রাগ করছিনা। শুভেন্দু-অর্জূনের কথায় রাগ করব না। আসলে খারাপ কথা বলার লেভেলে আসেনি। শুভেন্দু কি চাইছে অগ্নিমিত্রা নাকি বারমুডা পরা দিলীপ ঘোষ ভোটে প্রশাসন দেখবে? রাজ্য পরিচালনার ভার নিশ্চয়ই সিএম শুভেন্দুকে দেয়নি। ধরুন আসার সময়ে রাস্তায় ওর গাড়ির টায়ার ফেটে যায় তাহলে কি ও সিইও’কে দোষ দেবে না তৃণমূলকে।”

সদ্যই মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক বৈঠক নিয়ে টুইটে কটাক্ষ করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যে আদর্শ আচরণবিধি চালু হওয়ার পরেও কীভাবে প্রশাসনিক বৈঠক করতে পারেন তৃণমূল নেত্রী তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন শুভেন্দু। তবে, শুভেন্দুর এই বিরোধ প্রথম নয়। এর আগেও বিধায়ক মদন মিত্রের ‘মদ্যপান’ নিয়ে একাধিক তির্যক মন্তব্য করেছিলেন অধিকারী পুত্র। তাতে পাল্টা তোপ দেগে মদন বলেছিলেন, “শুভেন্দুর বাবা আমায় মদ খাওয়া শিখিয়েছিলেন। ফলের রস বলে মদ খাইয়েছিলেন।” অন্যদিকে, অর্জুন সিং বিভিন্ন সময়েই কামারাহাটির বিধায়কের বিরুদ্ধে সুর তুলেছেন। পাল্টা ছেড়ে কথা বলেননি মদনও। ব্যাারাকপুর-ভাটপাড়া-কামারহাটি চত্বরে বিভিন্ন সময়ে  বিভিন্ন রাজনৈতিক সংঘর্ষের ঘটনায় একে  অন্যের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন।

মদনের এই মন্তব্যে যদিও স্পষ্ট, তিনি বিরোধীদের নিয়ে বিশেষ কথা বলতে রাজি নন। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা দলত্যাগ করে বিজেপিতে যাওয়ার পর মদন বলেছিলেন, “আমায় কেউ কোনওদিন বিশ্বাসঘাতক বলতে পারবে না। তৃণমূল আমার দল, তৃণমূলের পতাকা গায়ে নিয়েই মরব। মরলে কেউ বলবে না, দলবদলু।” দলের মধ্যের ক্ষোভবিক্ষোভ বিভিন্ন সময়ে প্রকাশ করলেও তিনি দলের ‘অনুগত দাস’ সেকথা স্বীকার করতে কখনোই কার্পণ্য করেননি মদন। একদা TV9 বাংলার প্রতিনিধিকে শুভেন্দুর দলত্যাগ প্রসঙ্গে বলেছিলেন, “অনেকেই একে একে ফিরে আসবে। তবে ও এলে ওকে আর নেওয়া হবে না। এত ভালবাসা ও আর কোথায় পেত! ভুল করল!”

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

কলকাতা: বরাবর তাঁর ‘রঙিন মেজাজের’ জন্য তিনি জনপ্রিয়। কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র (Madan Mitra) এ বার তাঁর নিজস্ব ঢঙেই রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) ও সাংসদ অর্জুন সিংয়ের (Arjun Singh) বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন। সম্প্রতি, পুরভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে। আর্দশ আচরণবিধি চালু হওয়ার পরেও কী করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশাসনিক বৈঠক করেন তা নিয়ে টুইট করে কটাক্ষ করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। অন্যদিকে, বিভিন্ন সময়ে কামারহাটির বিধায়কের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন সাংসদ অর্জুন সিং।

অর্জুন ও শুভেন্দুর বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্র। তাঁর কথায়, “শুভেন্দুর কথায় রাগ করছিনা। শুভেন্দু-অর্জূনের কথায় রাগ করব না। আসলে খারাপ কথা বলার লেভেলে আসেনি। শুভেন্দু কি চাইছে অগ্নিমিত্রা নাকি বারমুডা পরা দিলীপ ঘোষ ভোটে প্রশাসন দেখবে? রাজ্য পরিচালনার ভার নিশ্চয়ই সিএম শুভেন্দুকে দেয়নি। ধরুন আসার সময়ে রাস্তায় ওর গাড়ির টায়ার ফেটে যায় তাহলে কি ও সিইও’কে দোষ দেবে না তৃণমূলকে।”

সদ্যই মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক বৈঠক নিয়ে টুইটে কটাক্ষ করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যে আদর্শ আচরণবিধি চালু হওয়ার পরেও কীভাবে প্রশাসনিক বৈঠক করতে পারেন তৃণমূল নেত্রী তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন শুভেন্দু। তবে, শুভেন্দুর এই বিরোধ প্রথম নয়। এর আগেও বিধায়ক মদন মিত্রের ‘মদ্যপান’ নিয়ে একাধিক তির্যক মন্তব্য করেছিলেন অধিকারী পুত্র। তাতে পাল্টা তোপ দেগে মদন বলেছিলেন, “শুভেন্দুর বাবা আমায় মদ খাওয়া শিখিয়েছিলেন। ফলের রস বলে মদ খাইয়েছিলেন।” অন্যদিকে, অর্জুন সিং বিভিন্ন সময়েই কামারাহাটির বিধায়কের বিরুদ্ধে সুর তুলেছেন। পাল্টা ছেড়ে কথা বলেননি মদনও। ব্যাারাকপুর-ভাটপাড়া-কামারহাটি চত্বরে বিভিন্ন সময়ে  বিভিন্ন রাজনৈতিক সংঘর্ষের ঘটনায় একে  অন্যের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন।

মদনের এই মন্তব্যে যদিও স্পষ্ট, তিনি বিরোধীদের নিয়ে বিশেষ কথা বলতে রাজি নন। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা দলত্যাগ করে বিজেপিতে যাওয়ার পর মদন বলেছিলেন, “আমায় কেউ কোনওদিন বিশ্বাসঘাতক বলতে পারবে না। তৃণমূল আমার দল, তৃণমূলের পতাকা গায়ে নিয়েই মরব। মরলে কেউ বলবে না, দলবদলু।” দলের মধ্যের ক্ষোভবিক্ষোভ বিভিন্ন সময়ে প্রকাশ করলেও তিনি দলের ‘অনুগত দাস’ সেকথা স্বীকার করতে কখনোই কার্পণ্য করেননি মদন। একদা TV9 বাংলার প্রতিনিধিকে শুভেন্দুর দলত্যাগ প্রসঙ্গে বলেছিলেন, “অনেকেই একে একে ফিরে আসবে। তবে ও এলে ওকে আর নেওয়া হবে না। এত ভালবাসা ও আর কোথায় পেত! ভুল করল!”

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

Next Article