AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Medical College: থমকে স্বাস্থ্য় দফতরের ৫৮ লক্ষ টাকার প্রকল্প, স্বপন সমাদ্দারের অনুগামীদের বিরুদ্ধে ‘দাদাগিরি’র অভিযোগ

Medical College: রাজ্যের প্রথম সারির মেডিক্যাল কলেজ হল ডিএন দে হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল কলেজ। পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য স্বাস্থ্য়মন্ত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আর্জি জানিয়েছিলেন পড়ুয়ারা। সেই আবেদনে সাড়াও মেলে।

Medical College: থমকে স্বাস্থ্য় দফতরের ৫৮ লক্ষ টাকার প্রকল্প, স্বপন সমাদ্দারের অনুগামীদের বিরুদ্ধে 'দাদাগিরি'র অভিযোগ
ডিএন দে মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Aug 14, 2025 | 6:05 PM
Share

কলকাতা:  থমকে স্বাস্থ্য় দফতরের প্রকল্প। হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল কলেজের ক্যাম্পাস সম্প্রসারণের কাজ থমকে। স্থানীয় কাউন্সিলর স্বপন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে চরম অসহযোগিতার অভিযোগ। ট্যাংরায় আটকে ৫৮ লক্ষ টাকার প্রকল্প। অধ্যক্ষের অভিযোগ, কাউন্সিলরের অনুগামীদের দাদাগিরির জেরেই আটকে কাজ। খাস কলকাতার ঘটনায় স্বাস্থ্যক্ষেত্র জুড়ে চাঞ্চল্য। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মেয়র পারিষদ স্বপন সমাদ্দার।

রাজ্যের প্রথম সারির মেডিক্যাল কলেজ হল ডিএন দে হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল কলেজ। পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য স্বাস্থ্য়মন্ত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আর্জি জানিয়েছিলেন পড়ুয়ারা। সেই আবেদনে সাড়াও মেলে। রাজ্য সরকার ৫৮ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল ট্যাংরা কনভেন্ট লেনে দ্বিতীয় ক্যাম্পাস তৈরির জন্য। অভিযোগ উঠছে, এক বছর ধরে ডিএন দে হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল কলেজের ক্যাম্পাস সম্প্রসারণের কাজ থমকে রয়েছে।  স্থানীয় কাউন্সিলর তথা এম‌আইসি স্বপন সমাদ্দারের অনুগামীদের ‘দাদাগিরি’র জেরে বরাতপ্রাপ্ত সংস্থা কাজ করতে পারছে না বলে অভিযোগ।

প্রকল্প থেকে অব্যাহতি চেয়ে ইতিমধ্যেই পূর্ত বিভাগকে চিঠি করেছে বরাতপ্রাপ্ত সংস্থা।  এদিকে, মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষকে চিঠি করে পূর্ত বিভাগ জানিয়ে দিয়েছে,   পনেরো দিনের মধ্যে এই সমস্যার সমাধান না হলে বাতিল হয়ে যাবে বরাত। আর তাতেই অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে, ৫৮ লক্ষ‌ টাকার স্বাস্থ্য প্রকল্পের ভবিষ্যৎ।

কলেজের অধ্যক্ষ এস গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “আমাকে পূর্ত দফতরের তরফ থেকে জানানো হয়, কাজ বন্ধ করে দিয়েছে স্থানীয় কয়েকজন। লোকাল কাউন্সিলর সহযোগিতা করলে ব্যাপারটা সহজ হবে।”

যদিও স্থানীয় কাউন্সিলর তথা এম‌আইসি স্বপন সমাদ্দার বলেন, “এ ব্যাপারে আমি কিছুই জানি না। কোথাও কোন ইন্টারন্যাল চিঠি হয়েছে। তবে আমার মনে হয় না, ওখানে কোনও লোক কেউ বাধা দিয়েছে। এটা একটু তদন্ত করে দেখলে ভাল হয়।  ৬০ শতাংশ কাজ হয়ে গিয়েছে বলে নিজেরাই বলেছে। যদি বাধা দিত, তাহলে তো এই কাজও হত না।”