Calcutta High Court: ‘লাইন দিয়ে সবাই অপেক্ষা করছে’, PSC-কে কড়া নির্দেশ প্রধান বিচারপতির

Shrabanti Saha | Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Mar 19, 2024 | 2:46 PM

PSC Recruitment: আগামী ৯ মে এই নিয়োগ সম্পর্কে পরবর্তী নির্দেশ দেওয়া হবে। পিএসসি-র চেয়ারম্যান ও সদস্যদের নিয়োগের জন্য মামলা হয়েছিল। এর আগের শুনানির দিন চেয়ারম্যানের নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন তোলে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ। এরপর রাজ্য জানায়, চেয়ারম্যান নিযুক্ত করা হয়েছে।

Calcutta High Court: লাইন দিয়ে সবাই অপেক্ষা করছে, PSC-কে কড়া নির্দেশ প্রধান বিচারপতির
প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম।
Image Credit source: GFX- TV9 Bangla

Follow Us

কলকাতা: শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে এখনও রয়েছে জট। বছরের পর বছর রাস্তায় বসে চাকরির জন্য অপেক্ষা করছেন প্রার্থীরা। অন্যদিকে, পিএসসি নিয়েও চলছে মামলা। কেন এতদিন পরও নিয়োগ করা যাচ্ছে না, তা নিয়ে এবার অসন্তোষ প্রকাশ করলেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম। বিচারপতির নির্দেশ, এমনভাবে কাজ করতে হবে, যাতে স্বচ্ছতা থাকে। সব শূন্যপদ অবিলম্বে পূরণ করতে হবে বলে রাজ্যকে নির্দেশ দিলেন প্রধান বিচারপতি। তিনি বলেন, “গোটা রাজ্যে বহু প্রার্থী অপেক্ষা করে আছেন। এর আগে চেয়ারম্যান নিয়োগ নিয়েও জটিলতা তৈরি হয়েছিল, পরে আদালতের নির্দেশে চেয়ারম্যান নিয়োগ করা হয়েছে।”

মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘চেয়ারম্যান ও বাকি সদস্যদের উদ্দেশ্য হবে এমন কাজ করা, যাতে নিয়োগ স্বচ্ছ হয়। যেন সাধারণ মানুষের আস্থা থাকে পাবলিক সার্ভিস কমিশনে।’ এই সংক্রান্ত রিপোর্ট পেশ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে রাজ্যকে। সবাই লাইন দিয়ে অপেক্ষা করছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। সার্চ কমিটি গঠন করতে হবে।

আগামী ৯ মে এই নিয়োগ সম্পর্কে পরবর্তী নির্দেশ দেওয়া হবে। পিএসসি-র চেয়ারম্যান ও সদস্যদের নিয়োগের জন্য মামলা হয়েছিল। এর আগের শুনানির দিন চেয়ারম্যানের নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন তোলে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ। এরপর
রাজ্য জানায়, চেয়ারম্যান নিযুক্ত করা হয়েছে। অন্যদিক, মামলাকারীর আইনজীবী শামিম আহমেদ জানান, নিয়োগ করার আগে বিজ্ঞাপন দিতে হবে। স্বচ্ছতা আনতে হবে।

কেন সন্দেহ করা হচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন প্রধান বিচারপতি। শামিমের যুক্তি, এর আগেও এমন হয়েছে। নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এর উত্তরে এজি কিশোর দত্ত বলেন, আইন অনুযায়ী যাতে কাজ হয়, সেটাই করা হবে। তবে প্রধান বিচারপতি জানিয়েছেন, সন্দেহের ওপর ভিত্তি করে কোনও নির্দেশ দেওয়া যায় না, এটা সাংবিধানিক অফিস।

Next Article