কলকাতা: লাগে টাকা দেবে সরকার? কাঞ্চনের সন্তান জন্মের খরচ শুনে চিল-চিৎকার বিধানসভায়। মাথায় হাত তাবড় বিধায়কদেরও। সন্তান জন্মের জন্য হাসপাতালে খরচ হয়েছে ৬ লক্ষ টাকা। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই এই বিল বিধানসভায় জমা দিয়েছেন তৃণমূল বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিক। শুধু চিকিৎসকের খরচই নাকি ৪ লক্ষ টাকা দেখানো হয়েছে। বাকি খরচ ২ লক্ষ টাকা। তারপর থেকেই তা নিয়ে তীব্র বিতর্ক দানা বেঁধেছে বঙ্গ রাজনীতির আঙিনায়। যদিও টিভি ৯ বাংলা যোগাযোগ করতেই কাঞ্চন শুরুতেই বললেন, “আমি কোনও বিল জমাই দিইনি।” যদিও এরপরেই বললেন, “আমি যদি বিল জমা দিই সেই বিল তো আমার কাছে রয়েছে। আমরা বিধায়ক হিসাবে একটা মেডিকেল পাই। সেই হিসাবে আমি বিল জমা দেব। কিন্তু সেই বিলটা কত সেটা আমার একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়।”
সূত্রের খবর, বিধায়কদের ক্ষেত্রে একমাত্র চশমার বিল ছাড়া কোথাও কোনও ঊর্ধ্বসীমা নেই। যদিও কাঞ্চন প্রসঙ্গে স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় জানাচ্ছেন, গোটা বিষয়টি তাঁর নজরেও রয়েছে। তিনি সব নথিপত্র বিচার করে তারপরই সিদ্ধান্ত নেবেন।
এদিকে ২০১৫ সালে চশমার বিল জমা নিয়ে বিতর্ক হয়েছিল। লক্ষাধিক টাকার চশমার বিল জমা দিয়েছিলেন সাবিত্রী মিত্র। সরকারি স্তরে অনুমোদনও নাকি পেয়েছিল সেই বিল। বিধানসভায় তুমুল হইচই করেন বিরোধী বিধায়কেরা। সুর চড়ান সিপিএমের আনিসুর রহমান, কংগ্রেসের মনোজ চক্রবর্তীরা। মন্ত্রী সাবিত্রীর বিবৃতিও দাবি করা হয়। সমালোচনার মুখে পড়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথাও বলেন সাবিত্রী। সূত্রের খবর, মুখ্যমন্ত্রীর কাছে নাকি ধমক খেয়ে নিজের বিল তাঁকে নিজেই মেটাতে হয়। স্পিকার তারপরই চশমার বিল নিয়ে গাইডলাইনও ঠিক করে দিয়েছিলেন স্পিকার।
এদিকে বিতর্কের আবহে কাঞ্চনকে খোঁচা দিতে ছাড়েনি বিজেপি। বিজেপি নেতা সজল ঘোষ বলছেন, “আগে যখন সিনেমার বাজার ভাল ছিল তখন এদের বিল দিত প্রযোজকেরা। এখন এদের বাজার খারাপ হয়েছে। তাই বিল দেবে সরকার। আমাদের ছেলেরা সরকারি হাসপাতালে এক বেডে তিনজন থাকবে, বেড়াল-কুকুরের সঙ্গে থাকবে। আর ওদের ছেলেমেয়েদের বিল আমাদের করের টাকায় দেবে সরকার।”
কলকাতা: লাগে টাকা দেবে সরকার? কাঞ্চনের সন্তান জন্মের খরচ শুনে চিল-চিৎকার বিধানসভায়। মাথায় হাত তাবড় বিধায়কদেরও। সন্তান জন্মের জন্য হাসপাতালে খরচ হয়েছে ৬ লক্ষ টাকা। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই এই বিল বিধানসভায় জমা দিয়েছেন তৃণমূল বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিক। শুধু চিকিৎসকের খরচই নাকি ৪ লক্ষ টাকা দেখানো হয়েছে। বাকি খরচ ২ লক্ষ টাকা। তারপর থেকেই তা নিয়ে তীব্র বিতর্ক দানা বেঁধেছে বঙ্গ রাজনীতির আঙিনায়। যদিও টিভি ৯ বাংলা যোগাযোগ করতেই কাঞ্চন শুরুতেই বললেন, “আমি কোনও বিল জমাই দিইনি।” যদিও এরপরেই বললেন, “আমি যদি বিল জমা দিই সেই বিল তো আমার কাছে রয়েছে। আমরা বিধায়ক হিসাবে একটা মেডিকেল পাই। সেই হিসাবে আমি বিল জমা দেব। কিন্তু সেই বিলটা কত সেটা আমার একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়।”
সূত্রের খবর, বিধায়কদের ক্ষেত্রে একমাত্র চশমার বিল ছাড়া কোথাও কোনও ঊর্ধ্বসীমা নেই। যদিও কাঞ্চন প্রসঙ্গে স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় জানাচ্ছেন, গোটা বিষয়টি তাঁর নজরেও রয়েছে। তিনি সব নথিপত্র বিচার করে তারপরই সিদ্ধান্ত নেবেন।
এদিকে ২০১৫ সালে চশমার বিল জমা নিয়ে বিতর্ক হয়েছিল। লক্ষাধিক টাকার চশমার বিল জমা দিয়েছিলেন সাবিত্রী মিত্র। সরকারি স্তরে অনুমোদনও নাকি পেয়েছিল সেই বিল। বিধানসভায় তুমুল হইচই করেন বিরোধী বিধায়কেরা। সুর চড়ান সিপিএমের আনিসুর রহমান, কংগ্রেসের মনোজ চক্রবর্তীরা। মন্ত্রী সাবিত্রীর বিবৃতিও দাবি করা হয়। সমালোচনার মুখে পড়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথাও বলেন সাবিত্রী। সূত্রের খবর, মুখ্যমন্ত্রীর কাছে নাকি ধমক খেয়ে নিজের বিল তাঁকে নিজেই মেটাতে হয়। স্পিকার তারপরই চশমার বিল নিয়ে গাইডলাইনও ঠিক করে দিয়েছিলেন স্পিকার।
এদিকে বিতর্কের আবহে কাঞ্চনকে খোঁচা দিতে ছাড়েনি বিজেপি। বিজেপি নেতা সজল ঘোষ বলছেন, “আগে যখন সিনেমার বাজার ভাল ছিল তখন এদের বিল দিত প্রযোজকেরা। এখন এদের বাজার খারাপ হয়েছে। তাই বিল দেবে সরকার। আমাদের ছেলেরা সরকারি হাসপাতালে এক বেডে তিনজন থাকবে, বেড়াল-কুকুরের সঙ্গে থাকবে। আর ওদের ছেলেমেয়েদের বিল আমাদের করের টাকায় দেবে সরকার।”