AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kamduni Case: মঙ্গলে শীর্ষ আদালতে কামদুনি মামলার শুনানি, দিল্লি পাড়ি মৌসুমীদের

Kamduni Case: ২০১৩ সালে কামদুনির গণধর্ষণকাণ্ড গোটা রাজ্য তোলপাড় করে দিয়েছিল। ঘটনায় অভিযুক্তদের ফাঁসির সাজার নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। কিন্তু পরে অভিযুক্তদের তরফে ডিভিশন বেঞ্চে মামলা দায়ের করা হয়।

Kamduni Case: মঙ্গলে শীর্ষ আদালতে কামদুনি মামলার শুনানি, দিল্লি পাড়ি মৌসুমীদের
শীর্ষ আদালতে কামদুনি মামলার শুনানিImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Dec 31, 2023 | 12:30 PM
Share

কলকাতা: আজ, রবিবার দিল্লি যাচ্ছে কামদুনি নির্যাতিতার পরিবার। ২ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টে কামদুনি মামলার শুনানি। শীর্ষ আদালতের রায়ের দিকে তাকিয়ে নির্যাতিতার পরিবার। কামদুনির পরিবারের সঙ্গে দিল্লি যাচ্ছেন প্রতিবাদী মৌসুমী কয়াল। কামদুনি মামলায় হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছে রাজ্য সরকার।  বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গাভাইয়ের এজলাসে মামলার নির্দেশ দিয়েছিলেন প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। রাজ্য কামদুনি মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়েছে। তবে গত অক্টোবরেই শীর্ষ আদালত স্পষ্ট করে জানিয়ে দেয়,  শুনানি না করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না।

২০১৩ সালে কামদুনির গণধর্ষণকাণ্ড গোটা রাজ্য তোলপাড় করে দিয়েছিল। ঘটনায় অভিযুক্তদের ফাঁসির সাজার নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। কিন্তু পরে অভিযুক্তদের তরফে ডিভিশন বেঞ্চে মামলা দায়ের করা হয়। সেখানে দোষী সাব্যস্ত হয় সইফুল আলি এবং আনসার আলি। আমৃত্যু কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়।

এক ফাঁসির সাজাপ্রাপ্ত আমিন আলিকে বেকসুর খালাস করা হয়। পাশাপাশি বাকি তিন সাজাপ্রাপ্ত ইমানুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম এবং ভোলানাথ নস্করের সাজা লঘু হয়। তাদের নিম্ন আদালত আমৃত্যু কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছিল। যেহেতু তাদের ১০ বছর সাজা হয়ে গিয়েছিল, তাদের সাজা মকুব করে ডিভিশন বেঞ্চ।

হাইকোর্টের এই নির্দেশ মেনে নিতে পারেনি নির্যাতিতার পরিবার-প্রতিবাদীরা। মেনে নেয়নি রাজ্যও। রাজ্য হাইকোর্টের রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়।