Abhishek Banerjee: ‘বাংলার যুবরাজ অভিষেক’, চব্বিশের লক্ষ্যে নতুন গানে শান দিচ্ছেন যুবরা

শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী | Edited By: সৈকত দাস

Jun 27, 2021 | 7:02 PM

দলীয় ছাত্র-যুব সংগঠনকে মজবুত করতেই এই পরিকল্পনা জোড়া ফুল শিবিরের। সমস্ত অনলাইন প্ল্যাটফর্মে মিলবে এই গান। সাধারণের কাছে পৌছতে করা হচ্ছে কলার টিউন, রিংটোন।

Follow Us

প্রদীপ্তকান্তি ঘোষ: বিধানসভা ভোটে জেতার পরে আত্মতুষ্টি নয়। আগামী দিনে মাঠে ময়দানে লড়াই করবে ছাত্র-যুবরা। ছাত্র সংগঠনকে চাঙ্গা করতে এবার তৈরি হল নতুন গান। অভিষেক বন্দোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) সামনে রেখেই নয়া গান। তিনি যেভাবে বিধানসভা ভোটে সামনে থেকে লড়াই করেছেন, সেটিই তুলে আনা হয়েছে তৃনমূল ছাত্র পরিষদের গানে। গানটি লিখেছেন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নতুন রাজ্য সভাপতি তৃণাঙ্কর ভট্টাচার্য। গানটিতে সুর দিয়েছেন কেশব দে।

দলীয় ছাত্র-যুব সংগঠনকে মজবুত করতেই এই পরিকল্পনা জোড়া ফুল শিবিরের। সমস্ত অনলাইন প্ল্যাটফর্মে মিলবে এই গান। সাধারণের কাছে পৌছতে করা হচ্ছে কলার টিউন, রিংটোন। ৪ মিনিট ১০ সেকেন্ডের এই ভিডিয়ো অ্যালবামে দেখানো হয়েছে অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের বিভিন্ন জনসভার ছবি। উল্লেখ হয়েছে বিভিন্ন সময়ে কখনও ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের পরে, কখনও আবার বজ্রপাতের ঘটনার জেরে যাদের মৃত্যু হয়েছে তাদের বাড়ি যাওয়ার ভিডিয়োও।

আরও পড়ুন: দেবাঞ্জনের সঙ্গে যোগ কোন নেতাদের? তৃণমূল অন্দরেই শুরু কাদা ছোড়াছুড়ি

তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই জনপ্রিয় এই গান। ফেসবুক, ট্যুইটার, ইন্সটাগ্রাম, ইউটিউবে এই গান এখন হিট। বিশ্লেষকরা বলছেন, লক্ষ্য ২০২৪। আর তাকে সামনে রেখেই নরেন্দ্র মোদী বিরোধী হাওয়াকে পালে টেনেই সারা ভারতে বিস্তারলাভ করতে চাইছে তৃণমূল কংগ্রেস। উত্তর পূর্বাঞ্চল-সহ এর আগেও বাংলার বাইরে নানা রাজ্যে প্রার্থী দিয়েছে তৃণমূল।

অন্যদিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয়তা বাড়াচ্ছে তৃণমূল। নেওয়া হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া যোদ্ধা। বিজেপির আইটি সেলের মোকাবিলায় চলছে এই প্রস্তুতি। জেলা ভিত্তিক তৈরি করা হচ্ছে এই টিম। দল থেকেই প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে তাদের। ২০২৪ এর আগে রাজনৈতিক লড়াইয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় জোর দিচ্ছে ঘাস ফুল শিবির।

বাংলার বিধানসভা ভোটের ফল দেখে ভিন রাজ্যের অবিজেপি শিবিরে একটা কথা ইদানীং শোনা যাচ্ছে- মোদী শাহকে যে রুখে দেওয়া যেতে পারে, তা করে দেখালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফলে লোকসভা নির্বাচনের আগে জাতীয় রাজনীতিতে তৃণমূলের গুরুত্ব বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

‘ব্র্যান্ড মমতা’য় শান দিয়ে এই সুযোগের সদ্বব্যবহার করতে চাইছেন অভিষেক। আর অভিষেককে সামনে রেখে এগিয়ে চলতে চাইছেন ছাত্রসমাজ।

প্রদীপ্তকান্তি ঘোষ: বিধানসভা ভোটে জেতার পরে আত্মতুষ্টি নয়। আগামী দিনে মাঠে ময়দানে লড়াই করবে ছাত্র-যুবরা। ছাত্র সংগঠনকে চাঙ্গা করতে এবার তৈরি হল নতুন গান। অভিষেক বন্দোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) সামনে রেখেই নয়া গান। তিনি যেভাবে বিধানসভা ভোটে সামনে থেকে লড়াই করেছেন, সেটিই তুলে আনা হয়েছে তৃনমূল ছাত্র পরিষদের গানে। গানটি লিখেছেন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নতুন রাজ্য সভাপতি তৃণাঙ্কর ভট্টাচার্য। গানটিতে সুর দিয়েছেন কেশব দে।

দলীয় ছাত্র-যুব সংগঠনকে মজবুত করতেই এই পরিকল্পনা জোড়া ফুল শিবিরের। সমস্ত অনলাইন প্ল্যাটফর্মে মিলবে এই গান। সাধারণের কাছে পৌছতে করা হচ্ছে কলার টিউন, রিংটোন। ৪ মিনিট ১০ সেকেন্ডের এই ভিডিয়ো অ্যালবামে দেখানো হয়েছে অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের বিভিন্ন জনসভার ছবি। উল্লেখ হয়েছে বিভিন্ন সময়ে কখনও ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের পরে, কখনও আবার বজ্রপাতের ঘটনার জেরে যাদের মৃত্যু হয়েছে তাদের বাড়ি যাওয়ার ভিডিয়োও।

আরও পড়ুন: দেবাঞ্জনের সঙ্গে যোগ কোন নেতাদের? তৃণমূল অন্দরেই শুরু কাদা ছোড়াছুড়ি

তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই জনপ্রিয় এই গান। ফেসবুক, ট্যুইটার, ইন্সটাগ্রাম, ইউটিউবে এই গান এখন হিট। বিশ্লেষকরা বলছেন, লক্ষ্য ২০২৪। আর তাকে সামনে রেখেই নরেন্দ্র মোদী বিরোধী হাওয়াকে পালে টেনেই সারা ভারতে বিস্তারলাভ করতে চাইছে তৃণমূল কংগ্রেস। উত্তর পূর্বাঞ্চল-সহ এর আগেও বাংলার বাইরে নানা রাজ্যে প্রার্থী দিয়েছে তৃণমূল।

অন্যদিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয়তা বাড়াচ্ছে তৃণমূল। নেওয়া হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া যোদ্ধা। বিজেপির আইটি সেলের মোকাবিলায় চলছে এই প্রস্তুতি। জেলা ভিত্তিক তৈরি করা হচ্ছে এই টিম। দল থেকেই প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে তাদের। ২০২৪ এর আগে রাজনৈতিক লড়াইয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় জোর দিচ্ছে ঘাস ফুল শিবির।

বাংলার বিধানসভা ভোটের ফল দেখে ভিন রাজ্যের অবিজেপি শিবিরে একটা কথা ইদানীং শোনা যাচ্ছে- মোদী শাহকে যে রুখে দেওয়া যেতে পারে, তা করে দেখালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফলে লোকসভা নির্বাচনের আগে জাতীয় রাজনীতিতে তৃণমূলের গুরুত্ব বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

‘ব্র্যান্ড মমতা’য় শান দিয়ে এই সুযোগের সদ্বব্যবহার করতে চাইছেন অভিষেক। আর অভিষেককে সামনে রেখে এগিয়ে চলতে চাইছেন ছাত্রসমাজ।

Next Article