প্রীতম দে: এবার কি বর্ষায় বইমেলা(Kolkata International Book fair)? জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি পেরিয়ে একেবারে জুলাইয়ে! এমনটাই ইঙ্গিত মিলল প্রকাশক সংগঠনের সভাপতি ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায়ের মন্তব্যে। তাঁর কথায়, “বইমেলা হচ্ছেই। তবে, জানুয়ারি থেকে পিছতে পারে জুলাইয়ে।” কিন্তু কেন?
গিল্ড সভাপতির যুক্তি, এখনও পর্যন্ত দিনক্ষণ ঠিক হয়নি। করোনা কালে জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারিতে যদি করা সম্ভব না হয়, তাহলে জুলাইয়ে করতে হবে। এর মাঝে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। তবে, ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায়ের আশ্বাস, বইমেলা(Kolkata International Book fair) হচ্ছেই। ভ্যাকসিন(COVID-19 Vaccine) বেরনোর পরই ঠিক করা হবে দিনক্ষণ। এর সঙ্গে বড় চমকও রয়েছে। বইমেলার স্টলে এবার শুধু বই নয়, ভ্য়াকসিনও (COVID-19 Vaccine)মিলতে পারে। সুরক্ষা বিধি মেনেই বইমেলা হবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন : করোনা আবহে বিজয় দিবসে হচ্ছে না ‘ট্যাটু’, অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন ১৩ জন ভারতীয় মুক্তিযোদ্ধা
এ বছর বইমেলা করার পিছনের আরও একটি কারণ রয়েছে বলে জানান গিল্ড সভাপতি। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী, এ বছর বঙ্গবন্ধু মুজিবর রহমানের শতবর্ষ পূর্তি ও বাংলা ভাগের ৫০ বছর। ২০২১-এ বইমেলার থিম বাংলাদেশ(Bangladesh) হবে বলেই নির্ধারিত রয়েছে। প্রধান অতিথি হিসাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সূত্রের খবর, বইমেলায় আসতে আগ্রহ প্রকাশও করেছেন তিনি। কিন্তু বাধ সাধছে কোভিড পরিস্থিতি।
আরও পড়ুন : তারিখ এখনও অনিশ্চিত, কলকাতা বইমেলা নিয়ে তবু আশাবাদী গিল্ড
দিনক্ষণ নির্ধারণ করতেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন গিল্ড কর্তারা। করোনা টিকা বাজারে আসার পর বইমেলা হলে স্টলেই মিলতে পারে ভ্যাকসিন। এমনটা ইঙ্গিত দিয়েছেন কোভিডজয়ী দুই গিল্ড সভাপতি সুধাংশু দে ও ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায়। গত ৩ ডিসেম্বর, পুর নগরোন্নয়ন কমিটির সঙ্গে বৈঠকেও বইমেলার দিনক্ষণ নিয়ে অনিশ্চয়তার সুরই ছিল মূল উপপাদ্য। গিল্ডের এক সদস্য অপু দে জানিয়েছিলেন, লকডাউন এবং আমফানের দৌলতে বই ব্যবসায় শনি লেগেছে। বইমেলা না হলে প্রকাশকদের দেউলিয়া হয়ে যেতে হবে।
প্রসঙ্গত, প্রতি বছরই বইমেলায় প্রায় সাড়ে ছশো প্রকাশনা সংস্থা ভিড় জমায়। ২০২০-তে বইমেলায় ভিড় করেছিলেন লক্ষাধিক মানুষ। ২০২১-এ মেলায় কি এমন মাত্রাছাড়া ভিড় দেখতে পারবে শহরবাসী? পাশাপাশি, কোভিড পরিস্থিতিতে বইয়ের চাহিদাও কম। বিক্রি নিয়ে তাই সংশয় থাকছেই।
প্রীতম দে: এবার কি বর্ষায় বইমেলা(Kolkata International Book fair)? জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি পেরিয়ে একেবারে জুলাইয়ে! এমনটাই ইঙ্গিত মিলল প্রকাশক সংগঠনের সভাপতি ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায়ের মন্তব্যে। তাঁর কথায়, “বইমেলা হচ্ছেই। তবে, জানুয়ারি থেকে পিছতে পারে জুলাইয়ে।” কিন্তু কেন?
গিল্ড সভাপতির যুক্তি, এখনও পর্যন্ত দিনক্ষণ ঠিক হয়নি। করোনা কালে জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারিতে যদি করা সম্ভব না হয়, তাহলে জুলাইয়ে করতে হবে। এর মাঝে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। তবে, ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায়ের আশ্বাস, বইমেলা(Kolkata International Book fair) হচ্ছেই। ভ্যাকসিন(COVID-19 Vaccine) বেরনোর পরই ঠিক করা হবে দিনক্ষণ। এর সঙ্গে বড় চমকও রয়েছে। বইমেলার স্টলে এবার শুধু বই নয়, ভ্য়াকসিনও (COVID-19 Vaccine)মিলতে পারে। সুরক্ষা বিধি মেনেই বইমেলা হবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন : করোনা আবহে বিজয় দিবসে হচ্ছে না ‘ট্যাটু’, অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন ১৩ জন ভারতীয় মুক্তিযোদ্ধা
এ বছর বইমেলা করার পিছনের আরও একটি কারণ রয়েছে বলে জানান গিল্ড সভাপতি। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী, এ বছর বঙ্গবন্ধু মুজিবর রহমানের শতবর্ষ পূর্তি ও বাংলা ভাগের ৫০ বছর। ২০২১-এ বইমেলার থিম বাংলাদেশ(Bangladesh) হবে বলেই নির্ধারিত রয়েছে। প্রধান অতিথি হিসাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সূত্রের খবর, বইমেলায় আসতে আগ্রহ প্রকাশও করেছেন তিনি। কিন্তু বাধ সাধছে কোভিড পরিস্থিতি।
আরও পড়ুন : তারিখ এখনও অনিশ্চিত, কলকাতা বইমেলা নিয়ে তবু আশাবাদী গিল্ড
দিনক্ষণ নির্ধারণ করতেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন গিল্ড কর্তারা। করোনা টিকা বাজারে আসার পর বইমেলা হলে স্টলেই মিলতে পারে ভ্যাকসিন। এমনটা ইঙ্গিত দিয়েছেন কোভিডজয়ী দুই গিল্ড সভাপতি সুধাংশু দে ও ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায়। গত ৩ ডিসেম্বর, পুর নগরোন্নয়ন কমিটির সঙ্গে বৈঠকেও বইমেলার দিনক্ষণ নিয়ে অনিশ্চয়তার সুরই ছিল মূল উপপাদ্য। গিল্ডের এক সদস্য অপু দে জানিয়েছিলেন, লকডাউন এবং আমফানের দৌলতে বই ব্যবসায় শনি লেগেছে। বইমেলা না হলে প্রকাশকদের দেউলিয়া হয়ে যেতে হবে।
প্রসঙ্গত, প্রতি বছরই বইমেলায় প্রায় সাড়ে ছশো প্রকাশনা সংস্থা ভিড় জমায়। ২০২০-তে বইমেলায় ভিড় করেছিলেন লক্ষাধিক মানুষ। ২০২১-এ মেলায় কি এমন মাত্রাছাড়া ভিড় দেখতে পারবে শহরবাসী? পাশাপাশি, কোভিড পরিস্থিতিতে বইয়ের চাহিদাও কম। বিক্রি নিয়ে তাই সংশয় থাকছেই।