বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায়কে টিকিট দিয়ে এই ওয়ার্ডের ক্ষমতা পেতে চায় তৃণমূল
কলকাতা: কসবা বিধানসভা কেন্দ্রের অধীন এই ৯১ নম্বর ওয়ার্ড। উত্তরে রয়েছে রাজকৃষ্ণ চ্যাটার্জি রোড এবং বাঁকে বিহারী চ্যাটার্জি রোড। পূর্ব দিকে রয়েছে কসবা রোড এবং রাজডাঙা রোড। দক্ষিণে শরৎ বোস গার্ডেন রোড ও পশ্চিমে পূর্ব রেলওয়ের শিয়ালদা দক্ষিণ শাখার রেল লাইন। ওয়ার্ডটির মধ্যে রয়েছে কসবার রথতলা ও বোসপুকুর অঞ্চল ও ঢাকুরিয়ার কালুপাড়া ও কমলা পার্ক। কলকাতা পুলিশের কসবা থানার অন্তর্গত এই ওয়ার্ড। ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এই ওয়ার্ডের জনসংখ্যা ৩৮ হাজার ৪৫০।
এই ৯১ নম্বর ওয়ার্ড বেশ কয়েক বছর বামেদের অন্যতম ঘাঁটি। পরপর এই ওয়ার্ডে জয়ী হয়েছে বামেরা। ২০০৫ -এ কাউন্সিলর ছিলেন সিপিএমের দীপঙ্কর দে। পরপর দু বার কাউন্সিলর হন তিনি। ২০১৫-তে সিপিএমের টিকিটে জয়ী হয়ে কাউন্সিলর হন অন্নপূর্ণা দাস। এবার সেই সিপিএমের ঘাঁটিতে বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায়কে প্রার্থী করেছে তৃণমূল। ৯০ নম্বরের বিদায়ী কাউন্সিলর বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায়কে টিকিট দিয়ে এই ওয়ার্ডের ক্ষমতা পেতে চায় তৃণমূল। এই ওয়ার্ড থেকে সিপিএম সুরজিৎ সেনগুপ্তকে টিকিট দিয়েছে। বিজেপির প্রার্থী দিলীপকুমার মিত্র।
কসবা-ঢাকুরিয়া || ওয়ার্ড নম্বর- ৯১ (বোরো- ১০) || ২০২১ ফলাফল |
দল |
প্রার্থী |
ভোট |
শতাংশ |
২০১৫ (শতাংশ) |
তৃণমূল |
বৈশ্বানর চ্যাটার্জি |
১৩৪৪৪ |
৬২.৪৩ |
৪২.২৮% |
বিজেপি |
দিলীপ কুমার মিত্র |
১৪০১ |
৬.৫১ |
১১.৫৬% |
বাম |
সুরজিৎ সেনগুপ্ত |
৬১৫১ |
২৮.৫৬ |
৪৩.০৬% |
কংগ্রেস |
সমীর সাহা |
১৭৮ |
০.৮৩ |
১.৪৮% |
অন্যান্য |
– |
৩৬২ |
০.৯০ |
১.৬২% |
কসবা-ঢাকুরিয়া || ওয়ার্ড নম্বর- ৯১ (বোরো- ১০) || ২০১৫ ফলাফল |
দল |
প্রার্থী |
ভোট |
শতাংশ |
তৃণমূল |
সুজাতা গুপ্ত |
৯৫৫৭ |
৪২.২৮% |
বিজেপি |
সাথী দত্ত |
২৫৯০ |
১১.৫৬% |
বাম |
অন্নপূর্ণা দাস |
৯৭৩৩ |
৪৩.০৬% |
কংগ্রেস |
পাপিয়া হালদার |
৩৩৪ |
১.৪৮% |
অন্যান্য |
– |
৩৮৭ |
১.৬২% |