কলকাতা: সম্প্রতি বিজেপিতে নতুনদের যোগদান নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ তুলেছিলেন মেঘালয়ের প্রাক্তন রাজ্যপাল তথাগত রায় (Tathagata Roy)। এবার সেই অভিযোগ নিয়েই টুইটারে সরব হলেন কুণাল ঘোষ। তথাগত রায় বলেছিলেন, ভোটের আগে দলে যোগ দেওয়াতে টাকা ব্যবহার করেছিলেন বিজেপির একাংশ। পাল্টা কুণাল ঘোষের দাবি, ‘অবিলম্বে ইডি ও সিবিআই তদন্ত হোক’।
বিজেপির বর্ষীয়ান নেতা তথাগত রায় বলেছিলেন, “এটা আমি দায়িত্ব নিয়ে বলছি প্রার্থী চয়নের ব্যাপারে অর্থ একটা ভূমিকা পালন করেছে। যেটা সাধারণত বিজেপিতে কখনও হয় না। দলীয় পদ পাওয়ার ব্যাপারেও ভূমিকা পালন করেছে। এই নগরীর নটীদের টিকিট দেওয়া হয়েছিল কেন? এরা তো বিজেপির মন্ত্র বা আদর্শে দীক্ষিত নয়। এদের সঙ্গে বিজেপির কোনও দিন কোনও সম্পর্ক ছিল না। এরা রাজনীতিরও লোক নয়।”
যদিও দিলীপ ঘোষ তথাগত রায়ের এই বক্তব্য প্রসঙ্গে মন্তব্য ছিল, “যখন দল হেরে যায় তখন পরস্পরকে দোষারোপ করে। এটা দাস মনোবৃত্তি। আমাদের দেশে এটা খুব আছে। শত্রুর সঙ্গে জিততে না পারলে দলের লোককে দোষ দিয়ে নিজের দায়িত্ব এড়িয়ে যাই। বলার সময় ভাবা উচিৎ। না হলে যে বলছে তাঁকে নিয়ে লোকের সন্দেহ হয়। এসব কথা ভেবেই বলা উচিৎ।”
“৩ থেকে ৭৭”(এখন ৭০) গোছের আবোলতাবোল বুলিতে পার্টি পিছোবে, এগোবে না। অর্থ এবং নারীর চক্র থেকে দলকে টেনে বার করা অত্যাবশ্যক। দলের নবনিযুক্ত সভাপতি ও বিরোধী দলনেতা – এঁরা দুজনে নেতৃত্ব দিন। পুরোনো চক্রে ফেঁসে থাকলে এখন যে পুরভোটের প্রার্থী পাওয়া যাচ্ছে না এরকম অবস্থাই চলবে।
— Tathagata Roy (@tathagata2) November 8, 2021
Some Srabanti Chatterjee,said to be an actress,with no connection ever to BJP or its ideology,was inducted into the party,given a ticket,oodles of money. Lost the election,lay low,now left the party.
I don’t understand why everyone is so excited about it? Is it because pic.twitter.com/Mb1RI0duV3— Tathagata Roy (@tathagata2) November 11, 2021
many were. Many like Srabanti were brought in from questionable motives. Some like Mukul Roy,were moles,Trojan Horses. People who had served the party for decades were sidelined,and the leaders danced around the new-found garbage and promised the public 200 seats.
There is— Tathagata Roy (@tathagata2) November 11, 2021
এই অভিযোগকে সামনে রেখেই কুণাল ঘোষ টুইটারে লেখেন, ‘শ্রাবন্তী ইস্যুতে তথাগত রায় বলেছেন: ভোটের আগে অনেককে দলে নিতে টাকা ব্যবহার করেছিল বিজেপির কিছু নেতা। অবিলম্বে ইডি এবং সিবিআই তদন্ত চাই। বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি, প্রাক্তন রাজ্যপাল, বর্ষীয়ান নেতা যখন ‘অপরিসীম’ টাকা লেনদেনের কথা বলেছেন তখন PMLA অনুযায়ীও তদন্ত হোক।’
শ্রাবন্তী ইস্যুতে তথাগত রায় বলেছেন: ভোটের আগে অনেককে দলে নিতে ‘অপরিসীম’ টাকা ব্যবহার করেছিল বিজেপির কিছু নেতা।
অবিলম্বে ইডি এবং সিবিআই তদন্ত চাই।
বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি, প্রাক্তন রাজ্যপাল, বর্ষীয়ান নেতা যখন ‘অপরিসীম’ টাকা লেনদেনের কথা বলেছেন তখন PMLA অনুযায়ীও তদন্ত হোক।
— Kunal Ghosh (@KunalGhoshAgain) November 12, 2021
কুণাল ঘোষের দাবি, টাকা নিয়ে প্রার্থী করানোর মতো ঘটনা যদি ঘটে থাকে তার তদন্ত করুক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। যেহেতু তথাগত রায় বার বার বলছেন, অর্থচক্রের পাঁকে পড়ে গিয়েছে বাংলার বিজেপির একাংশ। এমনকী নারীদের সঙ্গে বঙ্গ বিজেপি নেতার একাংশের সম্পর্ক নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা। তাই সে বিষয়ে ইডি, সিবিআই তদন্তেই ‘আস্থা’ রাখছেন তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ।
আরও পড়ুন: Bengal Assembly: আচড়ে কামড়ে একসা করেছে, শিয়ালের বিরুদ্ধে নালিশ জানানো হল বিধানসভায়!
কলকাতা: সম্প্রতি বিজেপিতে নতুনদের যোগদান নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ তুলেছিলেন মেঘালয়ের প্রাক্তন রাজ্যপাল তথাগত রায় (Tathagata Roy)। এবার সেই অভিযোগ নিয়েই টুইটারে সরব হলেন কুণাল ঘোষ। তথাগত রায় বলেছিলেন, ভোটের আগে দলে যোগ দেওয়াতে টাকা ব্যবহার করেছিলেন বিজেপির একাংশ। পাল্টা কুণাল ঘোষের দাবি, ‘অবিলম্বে ইডি ও সিবিআই তদন্ত হোক’।
বিজেপির বর্ষীয়ান নেতা তথাগত রায় বলেছিলেন, “এটা আমি দায়িত্ব নিয়ে বলছি প্রার্থী চয়নের ব্যাপারে অর্থ একটা ভূমিকা পালন করেছে। যেটা সাধারণত বিজেপিতে কখনও হয় না। দলীয় পদ পাওয়ার ব্যাপারেও ভূমিকা পালন করেছে। এই নগরীর নটীদের টিকিট দেওয়া হয়েছিল কেন? এরা তো বিজেপির মন্ত্র বা আদর্শে দীক্ষিত নয়। এদের সঙ্গে বিজেপির কোনও দিন কোনও সম্পর্ক ছিল না। এরা রাজনীতিরও লোক নয়।”
যদিও দিলীপ ঘোষ তথাগত রায়ের এই বক্তব্য প্রসঙ্গে মন্তব্য ছিল, “যখন দল হেরে যায় তখন পরস্পরকে দোষারোপ করে। এটা দাস মনোবৃত্তি। আমাদের দেশে এটা খুব আছে। শত্রুর সঙ্গে জিততে না পারলে দলের লোককে দোষ দিয়ে নিজের দায়িত্ব এড়িয়ে যাই। বলার সময় ভাবা উচিৎ। না হলে যে বলছে তাঁকে নিয়ে লোকের সন্দেহ হয়। এসব কথা ভেবেই বলা উচিৎ।”
“৩ থেকে ৭৭”(এখন ৭০) গোছের আবোলতাবোল বুলিতে পার্টি পিছোবে, এগোবে না। অর্থ এবং নারীর চক্র থেকে দলকে টেনে বার করা অত্যাবশ্যক। দলের নবনিযুক্ত সভাপতি ও বিরোধী দলনেতা – এঁরা দুজনে নেতৃত্ব দিন। পুরোনো চক্রে ফেঁসে থাকলে এখন যে পুরভোটের প্রার্থী পাওয়া যাচ্ছে না এরকম অবস্থাই চলবে।
— Tathagata Roy (@tathagata2) November 8, 2021
Some Srabanti Chatterjee,said to be an actress,with no connection ever to BJP or its ideology,was inducted into the party,given a ticket,oodles of money. Lost the election,lay low,now left the party.
I don’t understand why everyone is so excited about it? Is it because pic.twitter.com/Mb1RI0duV3— Tathagata Roy (@tathagata2) November 11, 2021
many were. Many like Srabanti were brought in from questionable motives. Some like Mukul Roy,were moles,Trojan Horses. People who had served the party for decades were sidelined,and the leaders danced around the new-found garbage and promised the public 200 seats.
There is— Tathagata Roy (@tathagata2) November 11, 2021
এই অভিযোগকে সামনে রেখেই কুণাল ঘোষ টুইটারে লেখেন, ‘শ্রাবন্তী ইস্যুতে তথাগত রায় বলেছেন: ভোটের আগে অনেককে দলে নিতে টাকা ব্যবহার করেছিল বিজেপির কিছু নেতা। অবিলম্বে ইডি এবং সিবিআই তদন্ত চাই। বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি, প্রাক্তন রাজ্যপাল, বর্ষীয়ান নেতা যখন ‘অপরিসীম’ টাকা লেনদেনের কথা বলেছেন তখন PMLA অনুযায়ীও তদন্ত হোক।’
শ্রাবন্তী ইস্যুতে তথাগত রায় বলেছেন: ভোটের আগে অনেককে দলে নিতে ‘অপরিসীম’ টাকা ব্যবহার করেছিল বিজেপির কিছু নেতা।
অবিলম্বে ইডি এবং সিবিআই তদন্ত চাই।
বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি, প্রাক্তন রাজ্যপাল, বর্ষীয়ান নেতা যখন ‘অপরিসীম’ টাকা লেনদেনের কথা বলেছেন তখন PMLA অনুযায়ীও তদন্ত হোক।
— Kunal Ghosh (@KunalGhoshAgain) November 12, 2021
কুণাল ঘোষের দাবি, টাকা নিয়ে প্রার্থী করানোর মতো ঘটনা যদি ঘটে থাকে তার তদন্ত করুক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। যেহেতু তথাগত রায় বার বার বলছেন, অর্থচক্রের পাঁকে পড়ে গিয়েছে বাংলার বিজেপির একাংশ। এমনকী নারীদের সঙ্গে বঙ্গ বিজেপি নেতার একাংশের সম্পর্ক নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা। তাই সে বিষয়ে ইডি, সিবিআই তদন্তেই ‘আস্থা’ রাখছেন তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ।
আরও পড়ুন: Bengal Assembly: আচড়ে কামড়ে একসা করেছে, শিয়ালের বিরুদ্ধে নালিশ জানানো হল বিধানসভায়!