কলকাতা: জি ডি বিড়লার পর এবার মহাদেবী বিড়লা শিশু বিহার স্কুল। প্রাপ্য বকেয়া টাকা পাওয়ার দাবিতে স্কুলের সামনে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা ও শিক্ষা কর্মীরা। তাঁদের দাবি, ২০২০ সালে বিনা নোটিসে বেশ কয়েকজনকে বরখাস্ত করে স্কুল কর্তৃপক্ষ। তার মধ্যে স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা শিক্ষাকর্মী এবং স্কুলের বাস ড্রাইভারও রয়েছেন। অথচ এখনও তাঁদের পাওয়া বকেয়া টাকা মেটানো হয়নি। বিক্ষোভরত কর্মীদের বক্তব্য, ‘আমাদের বক্তব্য আমাদের প্রাপ্য যা টাকা তা ফিরিয়ে দেওয়া হোক।’ পোস্টার, ব্যানার হাতে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন তাঁরা। যদিও স্কুল কর্তৃপক্ষের তরফে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
১৭ নভেম্বর জিডি বিড়লা স্কুলে বিক্ষোভ দেখান শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মীরা। হাতে ব্যানার, পোস্টার ছিল। তাতে লেখা ছিল, ‘স্কুলের ফিজ় না পাওয়ার অজুহাত দেখিয়ে আমাদের পাওনা টাকা আটকানো যাবে না’, ‘আমাদের সুবিচার চাই।’
করোনা আবহে ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে চাকরি হারা হন অশোকা হল গ্রুপ অফ স্কুলসের ১১০ জন। যেখানে শিক্ষাকর্মী, শিক্ষক, অশিক্ষক কর্মী থেকে প্রত্যেকে ছিলেন। ২০-৩০ বছর যাঁরা কাজ করেছেন, তাঁদেরও বরখাস্ত করে স্কুল কর্তৃপক্ষ। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, তাঁরা না পেয়েছেন পাওনা টাকা, না পেয়েছেন নোটিস পিরিয়ড। আজ জিডি বিড়লায় পুনরায় কাজ ও বেতনের দাবিতে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন তাঁরা।
প্রায় দু’বছর ধরে বন্ধ স্কুল। এত দিন অনলাইনে ক্লাস হচ্ছিল। এ বার সশরীরে ক্লাস করতে পারবে পড়ুয়ারা। অতিমারির প্রকোপ কিছুটা কমতেই ফের স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য। করোনার বিষয়ে অভিভাবক ও পড়ুয়াদের সতর্ক করার দায়িত্বও স্কুলকেই দিয়েছে রাজ্য। করোনা সম্পর্কে অবহিত হতে হবে। কী করা যাবে এবং কী করা যাবে না সে বিষয়ে সতর্ক হতে হবে। ‘ডু অ্যান্ড ডোন্টস’-এরও একটি তালিকা রয়েছে বিকাশ ভবনের স্কুল রিওপেন বুকলেটে। সেখানে বলা হয়েছে, জ্বর হলে কোনও অভিভাবক যেন পড়ুয়াকে স্কুলে না পাঠান। রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তে খুশি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানরা। তবে অতিমারির কোপ থেকে কী ভাবে পড়ুয়াদের দূরে রাখা যাবে সে বিষয়টিও তাঁদের নজরে।
আরও পড়ুন: ‘সবই হোয়াইটওয়াশ, নাটকবাজি দেখে মানুষ ক্লান্ত’! মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক বৈঠককে চরম কটাক্ষ দিলীপের
কলকাতা: জি ডি বিড়লার পর এবার মহাদেবী বিড়লা শিশু বিহার স্কুল। প্রাপ্য বকেয়া টাকা পাওয়ার দাবিতে স্কুলের সামনে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা ও শিক্ষা কর্মীরা। তাঁদের দাবি, ২০২০ সালে বিনা নোটিসে বেশ কয়েকজনকে বরখাস্ত করে স্কুল কর্তৃপক্ষ। তার মধ্যে স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা শিক্ষাকর্মী এবং স্কুলের বাস ড্রাইভারও রয়েছেন। অথচ এখনও তাঁদের পাওয়া বকেয়া টাকা মেটানো হয়নি। বিক্ষোভরত কর্মীদের বক্তব্য, ‘আমাদের বক্তব্য আমাদের প্রাপ্য যা টাকা তা ফিরিয়ে দেওয়া হোক।’ পোস্টার, ব্যানার হাতে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন তাঁরা। যদিও স্কুল কর্তৃপক্ষের তরফে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
১৭ নভেম্বর জিডি বিড়লা স্কুলে বিক্ষোভ দেখান শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মীরা। হাতে ব্যানার, পোস্টার ছিল। তাতে লেখা ছিল, ‘স্কুলের ফিজ় না পাওয়ার অজুহাত দেখিয়ে আমাদের পাওনা টাকা আটকানো যাবে না’, ‘আমাদের সুবিচার চাই।’
করোনা আবহে ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে চাকরি হারা হন অশোকা হল গ্রুপ অফ স্কুলসের ১১০ জন। যেখানে শিক্ষাকর্মী, শিক্ষক, অশিক্ষক কর্মী থেকে প্রত্যেকে ছিলেন। ২০-৩০ বছর যাঁরা কাজ করেছেন, তাঁদেরও বরখাস্ত করে স্কুল কর্তৃপক্ষ। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, তাঁরা না পেয়েছেন পাওনা টাকা, না পেয়েছেন নোটিস পিরিয়ড। আজ জিডি বিড়লায় পুনরায় কাজ ও বেতনের দাবিতে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন তাঁরা।
প্রায় দু’বছর ধরে বন্ধ স্কুল। এত দিন অনলাইনে ক্লাস হচ্ছিল। এ বার সশরীরে ক্লাস করতে পারবে পড়ুয়ারা। অতিমারির প্রকোপ কিছুটা কমতেই ফের স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য। করোনার বিষয়ে অভিভাবক ও পড়ুয়াদের সতর্ক করার দায়িত্বও স্কুলকেই দিয়েছে রাজ্য। করোনা সম্পর্কে অবহিত হতে হবে। কী করা যাবে এবং কী করা যাবে না সে বিষয়ে সতর্ক হতে হবে। ‘ডু অ্যান্ড ডোন্টস’-এরও একটি তালিকা রয়েছে বিকাশ ভবনের স্কুল রিওপেন বুকলেটে। সেখানে বলা হয়েছে, জ্বর হলে কোনও অভিভাবক যেন পড়ুয়াকে স্কুলে না পাঠান। রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তে খুশি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানরা। তবে অতিমারির কোপ থেকে কী ভাবে পড়ুয়াদের দূরে রাখা যাবে সে বিষয়টিও তাঁদের নজরে।
আরও পড়ুন: ‘সবই হোয়াইটওয়াশ, নাটকবাজি দেখে মানুষ ক্লান্ত’! মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক বৈঠককে চরম কটাক্ষ দিলীপের