AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Mamata Banerjee: ‘রাখঢাক না করেই বলছি, প্ল্যান বি রেডি…’, চাকরিহারাদের কোন পথ বাতলে দিলেন মমতা?

Mamata Banerjee: নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে চাকরিহারাদের বললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার সুপ্রিম কোর্টে রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি জানাবে রাজ্য। আপাতত স্বেচ্ছায় পরিষেবা দেওয়ার বার্তা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

Mamata Banerjee:  'রাখঢাক না করেই বলছি, প্ল্যান বি রেডি...', চাকরিহারাদের কোন পথ বাতলে দিলেন মমতা?
নেতাজি ইন্ডোরে মমতাImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Apr 07, 2025 | 2:33 PM
Share

কলকাতা: কারোর চাকরি যাবে না, বিকল্প পথ রয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের গাইডলাইন মেনেই চাকরি হবে। নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে চাকরিহারাদের বললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার সুপ্রিম কোর্টে রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি জানাবে রাজ্য। আপাতত স্বেচ্ছায় পরিষেবা দেওয়ার বার্তা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

 মুখ্যমন্ত্রীর পরবর্তী পদক্ষেপ এক নজরে

১. সুপ্রিম কোর্টের কাছে পুনর্বিবেচনার আর্জি। যাঁরা যোগ্য, তাঁদের চাকরি না কেড়ে কাজ করার সুযোগ দেওয়ার জন্য।  চাকরিহারাদের জন্য রাজ্যের হয়ে সওয়াল করবেন অভিষেক মনু সিঙ্ভি, কপিল সিব্বল, রাকেশ দ্বিবেদী, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রশান্ত ভূষণরা, জানালেন মমতা।

২. যদি না দেয়, তাহলেও তাঁদের চাকরি নিশ্চিত করার  দায়িত্ব রাজ্য সরকারের, আশ্বস্ত মুখ্যমন্ত্রী। বিকল্প পথের ব্যবস্থা করা।

৩. মমতার কথায়, “সুপ্রিম কোর্টের আইন মেনেই বলছি,  আমাদের প্ল্যান এ রেডি, প্ল্যান বি রেডি, প্ল্যান সি রেডি,… এই যোগ্য শিক্ষকদের চাকরি যাতে কোনওভাবেই না যায়…তার ব্যবস্থা করব।” এ প্রসঙ্গেই বলেন, “যখন কেউ পথ দেখায়, পথের মধ্যেই পথ খুঁজে নিতে হয়।”

৪. চাকরিহারাদের উদ্দেশে বলেন, “আপনাদের তো কেউ টারমিনেট করেছে? আপনি আপানাদের কাজ করুন না, কে বারণ করেছে? ভলেন্টিয়ারি সার্ভিস কিন্তু চলতেই পারে। কীভাবে আটকাবে?”

৫.  চাকরি যাতে ফিরে পান, গোটা প্রক্রিয়া ২মাসের মধ্যে সম্পূর্ণ হবে। সার্ভিস ব্রেক হবে না।  অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে অ্যাডিশ্যনাল কনসেশন পাবেন, যাঁরা ১০ বছর ধরে চাকরি করছেন।

৬. স্কুলে স্বেচ্ছায় পরিষেবা দেওয়ার বার্তা মমতার, বাকিটা রাজ্য সরকার বুঝে নেবে।

মমতার কথায়, ” আমরা সুপ্রিম কোর্টের কাছে একটা ক্ল্যারিফিকেশন চাইব প্রথমে। যাঁরা এখন চাকরি করছেন, তাঁরা এখন কী করবেন? যাঁরা স্কুলে যেতেন, যাঁরা আজও স্কুলে যাচ্ছেন, তাঁদের জন্য কী ক্ল্যারিফিকেশন রয়েছে আদালতের, সেটা জানতে চাইব। স্কুলগুলো কারা চালাবে এই পরিস্থিতিতে, এটাই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।”