Pujoy Pulse: গোলমোল ইমলির স্বাদে কাবু বাংলা, পুজোয় পালসের হাত ধরে মেদিনীপুরের মৃৎ শিল্পী পেলেন বড় সম্মান
Pujoy Pulse: পালস ট্যাবলোর পাশে যেমন ভিড় জমালেন ছোটরা, তেমনই শৈশবের স্মৃতি ফিরে পেলেন বড়রাও। একজন তো বললেন, “খুবই ভাল খেতে। ছোটবেলায় কত রকমের লজেন্স খেয়েছিলাম। কিন্তু এর স্বাদ একেবারে অন্যরকম।”
কলকাতা: নতুন উপহার নিয়ে বাজার পালস। গোলমোল ইমলি ক্যান্ডি। টক-মিষ্টি তেঁতুলের স্বাদে মাতোয়ারা আট থেকে আশি। রাজ্যের নানা প্রান্তে ঘুরছে টিভি ৯ বাংলা পুজোয় পালসের ট্যাবলো। তাই যেন পুজোর আনন্দকে আরও কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। ট্যাবলো দেখে কচিকাচাদের উৎসাহের অন্ত নেই। বাদ যাচ্ছেন না বড়রাও। একজন তো বললেন, আমরা আগে তো এমনি পালস খেয়েছিলাম। ওটা বেশ ঝালঝাল। এখন এই নতুন স্বাদের ক্যান্ডিটা এসেছে। বেশ ভালই লাগছে। আর একজন বললেন, “তেঁতুল লজেন্স অনেক খেয়েছি কিন্তু এর টেস্ট একেবারে আলাদা। খুবই অন্যরকম।”
পালস ট্যাবলোর পাশে যেমন ভিড় জমালেন ছোটরা, তেমনই শৈশবের স্মৃতি ফিরে পেলেন বড়রাও। একজন তো বললেন, “খুবই ভাল খেতে। ছোটবেলায় কত রকমের লজেন্স খেয়েছিলাম। কিন্তু এর স্বাদ একেবারে অন্যরকম।” টিভি ৯ বাংলা পুজোয় পালস সিজন টু সম্মান জানাল মৃৎ শিল্পী মণিকা পালকে। আল্পুত তিনিও। বলছেন, “আমি ধন্য। খুবই ভাল লাগছে।” এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন নানা ক্ষেত্রের শিল্পী থেকে পথ চলতি মানুষও।
পশ্চিম মেদিনীপুরের মৃৎ শিল্পী মণিকা পাল। স্বামীও ছিলেন মৃৎ শিল্পী। স্বামীর মৃত্যুর পর নিজে হাতেই সামলেছেন সংসার। দশভূজার মতো সংসার, পরিবার, ব্যবসা সামলাচ্ছেন তিনি। এবছরও মেদিনীপুর, খড়গপুর মিলিয়ে একাধিক ঠাকুরের অর্ডার পেয়েছেন মণিকা।