AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Election Commission of India: SIR জল্পনার মধ্যেই রাজারহাট-গোপালপুর থেকে ‘গায়েব’ ৩০০ ভোটার

Election Commission of India: কমিশন সূত্রে খবর, রাজারহাট-গোপালপুরে ভোটার কার্ড তৈরি হয়ে পড়ে থাকলেও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না ভোটারদের। কমিশন সূত্রে খবর, ওই ৩০০ ভোটার কার্ড বিলি করতে গিয়ে ভোটারদের সন্ধান পায়নি কমিশন। আগামী ২০ অগস্টের মধ্যে তাঁদের সন্ধান না পেলে ওই কার্ডগুলি সিইও দফতরে পাঠিয়ে দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

Election Commission of India: SIR জল্পনার মধ্যেই রাজারহাট-গোপালপুর থেকে 'গায়েব' ৩০০ ভোটার
ফাইল ফোটোImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Aug 06, 2025 | 6:36 AM
Share

কলকাতা: বিহারের মতো বাংলাতেও কি ভোটের আগে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ শুরু করবে জাতীয় নির্বাচন কমিশন? গত কয়েকদিন ধরেই এই নিয়ে জল্পনা বেড়ে চলেছে। এরই মধ্যে বিভিন্ন বিধানসভা কেন্দ্রের ২০০২ সালের ভোটার তালিকা প্রকাশ শুরু করেছে কমিশন। এই পরিস্থিতিতে রাজারহাট-গোপালপুর এলাকায় ৩০০ ভোটারকে কমিশন খুঁজে পাচ্ছে না। ভোটার কার্ড তৈরি হয়ে পড়ে থাকলেও হদিশ নেই ভোটারদের।

রাজ্যে কমিশন স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন (SIR) শুরু করলে যাতে কোনও যোগ্য ভোটারের নাম বাদ না যায়, তা নিয়ে তৎপর হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলিও। দলের নেতা কর্মীদের এই নিয়ে এখন থেকে সজাগ থেকে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে এই নিয়ে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য পথে নেমেছে তারা। এই আবহে ভোটার কার্ড তৈরি করে ভোটারদের হন্যে হয়ে খুঁজছে কমিশন।

কমিশন সূত্রে খবর, রাজারহাট-গোপালপুরে ভোটার কার্ড তৈরি হয়ে পড়ে থাকলেও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না ভোটারদের। কমিশন সূত্রে খবর, ওই ৩০০ ভোটার কার্ড বিলি করতে গিয়ে ভোটারদের সন্ধান পায়নি কমিশন। আগামী ২০ অগস্টের মধ্যে তাঁদের সন্ধান না পেলে ওই কার্ডগুলি সিইও দফতরে পাঠিয়ে দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এই নিয়ে কমিশনের ব্যাখ্যা, কোনও ব্যক্তি ভুল পিন কোড পাঠালে সেক্ষেত্রে তাঁর বাড়ি খুঁজতে সমস্যা হয়। এছাড়াও রাজারহাট এলাকায় ফ্ল্যাট কিনে বহু বাসিন্দা সেখানে থাকার বদলে ভিনরাজ্যে কর্মসূত্রে চলে যান। ফলে ঠিকানা সঠিক হলেও সেখানে ভোটারদের পাওয়া মুশকিল। আরও ১৫ দিন ভোটারদের কার্ড দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করা হবে। তারপর তা সিইও দফতরে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। শুধু রাজারহাট-গোপালপুর এলাকায় নয়, সারা রাজ্যেই এই পড়ে থাকা ভোটার কার্ড আগামী ২০ অগস্টের পর কমিশনে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এদিকে, ভোটারদের কাছে সচিত্র ভোটার কাছে পৌঁছে দেওয়া নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের (CEO) অফিস। এবার থেকে ভোটারদের সচিত্র পরিচয়পত্র সিইও অফিস দেবে। আগেকার ব্যবস্থা অনুযায়ী, বুথ লেভেল অফিসার, ইআরও হয়ে এপিক যেত জেলা নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে। এখন নতুন পদ্ধতিতে, প্রথমে ভোটার কার্ড পাঠানো হবে সরস্বতী প্রেসে। তারা প্রিন্ট কার্ড পাঠাবে জিপিও (জেনেরাল পোস্ট অফিস)-এ। জিপিও থেকে সরাসরি ডাকে ভোটারদের বাড়িতে পোঁছে যাবে এপিক। আপাতত দেড় লক্ষের বেশি এপিক ডাক বিভাগের মারফত ভোটারদের বাড়ি বাড়ি পোঁছে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে CEO অফিস।