Shahjahan Sheikh: আইনের শাসনের নয়, সন্দেশখালিতে চলে শাহজাহান আইন

TV9 Bangla Digital | Edited By: জয়দীপ দাস

Jan 05, 2024 | 8:51 PM

Shahjahan Sheikh: শুধু ইডি আধিকারিকরা নন, শাহজাহানের ডেরায় গিয়ে ফিরে আসতে হয়েছে এ রাজ্যের পুলিশকেও। গরু পাচার, হেরোইের ব্যবসা, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার মতো গুরুতর অভিযোগ রয়েছে এই নেতার বিরুদ্ধে।

Follow Us

কলকাতা: তাঁর জীবদ্দশাতেই তাঁর নামে তৈরি হয়ে গিয়েছে আস্ত একখান মার্কেট। সূত্রের খবর, সরবেড়িয়ায় মাছের আড়ত, একাধিক ইট ভাটা, ফিস প্রসেসিং প্ল্যান্টের ‘মালিকও’ তিনি। শোনা যায় তাঁর ইশারা ছাড়া নাকি একটা গাছের পাতাও নড়ে না সন্দেশখালিতে। কথা হচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস নেতা শেখ শাহজাহানকে (Shahjahan Sheikh) নিয়ে। বর্তমানে আবার তিনি উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের মৎস ও প্রাণিসম্পদ বিভাগের কর্মাধক্ষের দায়িত্বে রয়েছেন। অভিযোগ, তাঁর দলবদলের হাতেই এদিন সকালে মার খেতে হয়েছে ইডি-র আধিকারিকদের। মার খেতে হয়েছে সিআরপিএফ জওয়ানদেরও। অভিযানে গিয়েও প্রাণভয়ে পালিয়ে আসতে হয়েছে। হামলা করা হয়েছে সংবাদমাধ্যমের উপরেও। 

ছবি যা বলছে তাতে দেখা যাচ্ছে সন্দেশখালির বিস্তৃর্ণ এলাকাজুড়ে এক সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন শাহজাহান। শুধু ইডি আধিকারিকরা নন, শাহজাহানের ডেরায় গিয়ে ফিরে আসতে হয়েছে এ রাজ্যের পুলিশকেও। গরু পাচার, হেরোইের ব্যবসা, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার মতো গুরুতর অভিযোগ রয়েছে এই নেতার বিরুদ্ধে। তারপরেও দলে তাঁর দর তো কমেইনি উল্টে আরও যেন বেড়ে গিয়েছে। শত অভিযোগ সত্ত্বেও দলে বরাবরই স্বমহিমায় থেকে গিয়েছেন শাহজাহান। 

শোনা যায় এলাকায় তাঁর প্রভাব এতটাই যে সন্দেশখালির বিস্তৃর্ণ এলাকায় দেশের আইনের শাসনের বদলে চলে শাহজাহান আইন। হাতে নাকি মাথা কাটেন তিনি। এলাকায় পুলিশ প্রশাসন থাকলেও শেষ কথা বলে শাহজাহানের পেটোয়া লোকজন। তাঁদের হাতেই বারবার আক্রান্ত হন সরকারি আধিকারিক বা রাজ্য পুলিশ। সোজা কথায় সন্দেশখালি তাঁর মুক্তাঞ্চল।

কলকাতা: তাঁর জীবদ্দশাতেই তাঁর নামে তৈরি হয়ে গিয়েছে আস্ত একখান মার্কেট। সূত্রের খবর, সরবেড়িয়ায় মাছের আড়ত, একাধিক ইট ভাটা, ফিস প্রসেসিং প্ল্যান্টের ‘মালিকও’ তিনি। শোনা যায় তাঁর ইশারা ছাড়া নাকি একটা গাছের পাতাও নড়ে না সন্দেশখালিতে। কথা হচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস নেতা শেখ শাহজাহানকে (Shahjahan Sheikh) নিয়ে। বর্তমানে আবার তিনি উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের মৎস ও প্রাণিসম্পদ বিভাগের কর্মাধক্ষের দায়িত্বে রয়েছেন। অভিযোগ, তাঁর দলবদলের হাতেই এদিন সকালে মার খেতে হয়েছে ইডি-র আধিকারিকদের। মার খেতে হয়েছে সিআরপিএফ জওয়ানদেরও। অভিযানে গিয়েও প্রাণভয়ে পালিয়ে আসতে হয়েছে। হামলা করা হয়েছে সংবাদমাধ্যমের উপরেও। 

ছবি যা বলছে তাতে দেখা যাচ্ছে সন্দেশখালির বিস্তৃর্ণ এলাকাজুড়ে এক সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন শাহজাহান। শুধু ইডি আধিকারিকরা নন, শাহজাহানের ডেরায় গিয়ে ফিরে আসতে হয়েছে এ রাজ্যের পুলিশকেও। গরু পাচার, হেরোইের ব্যবসা, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার মতো গুরুতর অভিযোগ রয়েছে এই নেতার বিরুদ্ধে। তারপরেও দলে তাঁর দর তো কমেইনি উল্টে আরও যেন বেড়ে গিয়েছে। শত অভিযোগ সত্ত্বেও দলে বরাবরই স্বমহিমায় থেকে গিয়েছেন শাহজাহান। 

শোনা যায় এলাকায় তাঁর প্রভাব এতটাই যে সন্দেশখালির বিস্তৃর্ণ এলাকায় দেশের আইনের শাসনের বদলে চলে শাহজাহান আইন। হাতে নাকি মাথা কাটেন তিনি। এলাকায় পুলিশ প্রশাসন থাকলেও শেষ কথা বলে শাহজাহানের পেটোয়া লোকজন। তাঁদের হাতেই বারবার আক্রান্ত হন সরকারি আধিকারিক বা রাজ্য পুলিশ। সোজা কথায় সন্দেশখালি তাঁর মুক্তাঞ্চল।

Next Article