ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে টুইট দিলীপের, কুণালের পাল্টা, ‘ওনার অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই, কুৎসা না করলে টিকবেন কী ভাবে’

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Jul 18, 2021 | 6:04 PM

Post Poll Violence: দিলীপ ঘোষ বিজেপির রাজ্য সভাপতি। অথচ তাঁর সাংগঠনিক দক্ষতা নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে দলের অন্দরে। আর তার সম্পূর্ণ সুযোগ নেয় তৃণমূলও।

Follow Us

কলকাতা: ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে নতুন করে রাজনৈতিক তরজায় বিজেপি ও তৃণমূল। একদিকে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিঁধে যখন টুইট করেছেন দিলীপ ঘোষ। অন্যদিকে তখন, বিজেপির রাজ্য সভাপতির এ ধরনের মন্তব্য ‘অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার লড়াই’ বলে চরম অবজ্ঞার কটাক্ষ শোনা গেল তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষের মুখে।

রবিবার টুইটারে দিলীপ ঘোষ লেখেন, মঙ্গলকোটের তৃণমূল নেতার খুনে পাঁচ সদস্যর সিট গঠন করে ফেলল রাজ্য সরকার। অথচ নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর থেকে প্রায় ৫০ জন বিজেপি কর্মীর নির্মম হত্যা হয়েছে। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী এই রক্ত বন্যায় বিন্দুমাত্র বিচলিত নন। ঘটনাগুলি অস্বীকার করে গিয়েছেন।’

দিলীপ ঘোষের এই পোস্টের পাল্টা তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, লড়াই আসলে দিলীপ ঘোষ ও তৎকালীন বিজেপির মধ্যে। টিকে থাকার জন্য কুৎসা করছেন দিলীপবাবু। কুণাল ঘোষের কথায়, “দিলীপ ঘোষ কী বলছেন না বলছেন সেটা বড় বিষয় নয়। আসলে সমস্যাটা হচ্ছে আদি বিজেপি বনাম তৎকাল বিজেপির লড়াই। সেখানে আবার পরিযায়ী বিজেপিরাও রয়েছে। দিলীপবাবু বনাম তৎকাল বিজেপি চলছে। তৎকাল বিজেপি বলছে, দিলীপবাবুকে সরিয়ে দিতে। এটা ওনার আসলে বেঁচে থাকার লড়াই। অস্তিত্বের লড়াই। কুৎসা না করলে, তৃণমূলকে আক্রমণ না করলে উনি বোঝাবেন কী করে যে উনি আছেন।”

প্রসঙ্গত, একুশের ভোটে বিজেপির লক্ষ্যনীয় হারের পর দলের একাংশের মধ্যে দিলীপ ঘোষকে নিয়ে রীতিমতো ক্ষোভের বিস্ফোরণ নজরে এসেছে। দিলীপ ঘোষ বিজেপির রাজ্য সভাপতি। অথচ তাঁর সাংগঠনিক দক্ষতা নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে দলের অন্দরে। বিজেপির অন্দরের খবর, এর জেরে দিলীপ ঘোষকে নিয়ে অসন্তোষের পাহাড় দিল্লিতেও।

জেলায় জেলায় গেলেই দিলীপ ঘোষকে ঘিরে বিক্ষোভের আওয়াজ ওঠে। আবার দিনের পর দিন বিজেপির বর্ষীয়ান নেতা তথাগত রায় দিলীপ ঘোষকে নিয়ে বিস্ফোরক দাবি করেন প্রকাশ্যে। ‘হ্যাশট্যাগ রিজাইন দিলীপ ঘোষ’ লিখে প্রতিবাদ জানান নিজের টুইটার হ্যান্ডেলে। স্বাভাবিক ভাবেই দলের অন্দরে দিলীপকে নিয়ে এত ক্ষোভ বিক্ষোভের সুযোগ বিজেপি বিরোধীরা নেবেই। তৃণমূলও ইদানিং সেই ভাবধারাই পোষণ করে দিলীপ ঘোষ প্রসঙ্গ উঠলে। এদিন কুণাল ঘোষের মুখেও শোনা গেল সেই সুরই। আরও পড়ুন: উচ্চ প্রাথমিকের নিয়োগে বড় ঘোষণা! ইন্টারভিউয়ের দিনক্ষণ, স্থান জানাল কমিশন

 

কলকাতা: ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে নতুন করে রাজনৈতিক তরজায় বিজেপি ও তৃণমূল। একদিকে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিঁধে যখন টুইট করেছেন দিলীপ ঘোষ। অন্যদিকে তখন, বিজেপির রাজ্য সভাপতির এ ধরনের মন্তব্য ‘অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার লড়াই’ বলে চরম অবজ্ঞার কটাক্ষ শোনা গেল তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষের মুখে।

রবিবার টুইটারে দিলীপ ঘোষ লেখেন, মঙ্গলকোটের তৃণমূল নেতার খুনে পাঁচ সদস্যর সিট গঠন করে ফেলল রাজ্য সরকার। অথচ নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর থেকে প্রায় ৫০ জন বিজেপি কর্মীর নির্মম হত্যা হয়েছে। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী এই রক্ত বন্যায় বিন্দুমাত্র বিচলিত নন। ঘটনাগুলি অস্বীকার করে গিয়েছেন।’

দিলীপ ঘোষের এই পোস্টের পাল্টা তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, লড়াই আসলে দিলীপ ঘোষ ও তৎকালীন বিজেপির মধ্যে। টিকে থাকার জন্য কুৎসা করছেন দিলীপবাবু। কুণাল ঘোষের কথায়, “দিলীপ ঘোষ কী বলছেন না বলছেন সেটা বড় বিষয় নয়। আসলে সমস্যাটা হচ্ছে আদি বিজেপি বনাম তৎকাল বিজেপির লড়াই। সেখানে আবার পরিযায়ী বিজেপিরাও রয়েছে। দিলীপবাবু বনাম তৎকাল বিজেপি চলছে। তৎকাল বিজেপি বলছে, দিলীপবাবুকে সরিয়ে দিতে। এটা ওনার আসলে বেঁচে থাকার লড়াই। অস্তিত্বের লড়াই। কুৎসা না করলে, তৃণমূলকে আক্রমণ না করলে উনি বোঝাবেন কী করে যে উনি আছেন।”

প্রসঙ্গত, একুশের ভোটে বিজেপির লক্ষ্যনীয় হারের পর দলের একাংশের মধ্যে দিলীপ ঘোষকে নিয়ে রীতিমতো ক্ষোভের বিস্ফোরণ নজরে এসেছে। দিলীপ ঘোষ বিজেপির রাজ্য সভাপতি। অথচ তাঁর সাংগঠনিক দক্ষতা নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে দলের অন্দরে। বিজেপির অন্দরের খবর, এর জেরে দিলীপ ঘোষকে নিয়ে অসন্তোষের পাহাড় দিল্লিতেও।

জেলায় জেলায় গেলেই দিলীপ ঘোষকে ঘিরে বিক্ষোভের আওয়াজ ওঠে। আবার দিনের পর দিন বিজেপির বর্ষীয়ান নেতা তথাগত রায় দিলীপ ঘোষকে নিয়ে বিস্ফোরক দাবি করেন প্রকাশ্যে। ‘হ্যাশট্যাগ রিজাইন দিলীপ ঘোষ’ লিখে প্রতিবাদ জানান নিজের টুইটার হ্যান্ডেলে। স্বাভাবিক ভাবেই দলের অন্দরে দিলীপকে নিয়ে এত ক্ষোভ বিক্ষোভের সুযোগ বিজেপি বিরোধীরা নেবেই। তৃণমূলও ইদানিং সেই ভাবধারাই পোষণ করে দিলীপ ঘোষ প্রসঙ্গ উঠলে। এদিন কুণাল ঘোষের মুখেও শোনা গেল সেই সুরই। আরও পড়ুন: উচ্চ প্রাথমিকের নিয়োগে বড় ঘোষণা! ইন্টারভিউয়ের দিনক্ষণ, স্থান জানাল কমিশন

 

Next Article