Job Seekers Protest: নিয়োগের দাবিতে ৩ দিন ধরে অনশন, অসুস্থ হয়ে পড়লেন বিক্ষোভকারী

TV9 Bangla Digital | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Dec 20, 2022 | 4:42 PM

South 24 pargana: এ দিকে, দীর্ঘক্ষণ অনশন করায় এদিন অসুস্থবোধ করেন এক আন্দোলনকারী। তবুও আশপাশে দেখা গেল না কোনও অ্যাম্বুলেন্স।

Job Seekers Protest: নিয়োগের দাবিতে ৩ দিন ধরে অনশন, অসুস্থ হয়ে পড়লেন বিক্ষোভকারী
চাকরিপ্রার্থীদের বিক্ষোভ (ফাইল চিত্র)
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

কলকাতা: নিয়োগের দাবিতে বালিগঞ্জে ডিপিএসসি (DPSC) অফিসের সামনে চলছে বিক্ষোভ। দক্ষিণ ২৪ পরগনার প্রাথমিকে নিয়োগ প্রার্থীরা অনশনে বসেছেন। মঙ্গলবার তাঁদের অনশন এই নিয়ে তৃতীয় দিনে পড়ল। মোট ষাটজন প্রার্থী অনশন করছেন। এ দিকে, তিনদিন ধরে অনশন চলায় এক মহিলা আন্দোলনকারী এদিন অসুস্থ হয়ে পড়েন।

কী কারণে বিক্ষোভ?

এক বিক্ষোভকারী বলেন, “আমরা ২০০৯ এর দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংসদের পরীক্ষার্থী। তারপর ২০১২ ও ২০১৪ তে সাক্ষাৎকার হয় আমাদের। এরপর ১০ই নভেম্বর আদালত নির্দেশ দিয়েছিল দু’সপ্তাহের মধ্যে প্যানেল পাবলিশড করতে হবে সঙ্গে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে হবে। ২৪ নভেম্বর সেই কোর্ট অর্ডারের অবমাননা করা হয়েছে।চল্লিশ দিন পেরিয়ে গেলেও আমাদের নিয়োগ হয়নি। দিবা-রাত্র আমরা অবস্থান চালিয়ে যাচ্ছি তবুও আমাদের নিয়োগ হচ্ছে না। সেই কারণে আমরা আমরণ আন্দোলনে সামিল হয়েছি। যতক্ষণ না আমাদের নিয়োগ হবে ততক্ষণ আমরা অনশন করব না।”

এ দিকে, দীর্ঘক্ষণ অনশন করায় এদিন অসুস্থবোধ করেন এক আন্দোলনকারী। তবুও আশপাশে দেখা গেল না কোনও অ্যাম্বুলেন্স। এক বিক্ষোভকারী জানান, “আশপাশে কোনও শৌচালয় নেই। আমাদের রীতিমত স্টেশনে গিয়ে শৌচালয়ের কাজ করতে হচ্ছে।প্রশাসন কোনও সহযোগিতা করছে না।”

উল্লেখ্য, এর আগে নভেম্বরে এই চাকরি প্রার্থীরাই অবস্থান বিক্ষোভে বসেছিলেন। সেই সময় ডিপিএসসির কর্ণধার একটি নিয়োগ তালিকা প্রকাশ করেন। ১৫ই নভেম্বর সেই তালিকা টাঙানো হয়। এরপর ২৪ নভেম্বর সেই তালিকাটি প্রার্থীদের হাতে তুলে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আদতে তা ঘটেনি। এরই মধ্যে এই ডিপিএসসি অফিস অন্যত্র স্থানান্তরিত করার জন্য প্রক্রিয়া শুরু হয়। তখনই অনশন আন্দোলনে বসে তাঁরা।

অনশনকারী প্রার্থীদের অভিযোগ, ২০০৯ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সব জেলার হয়ে গেলেও একমাত্র দক্ষিণ ২৪ পরগনায় সম্পন্ন হয়নি। সেই জন্যই নিয়োগের দাবিতে আন্দোলন করছেন।

 

 

 

 

 

 

Next Article