Suvendu Adhikari on Javed khan: মন্ত্রী জাভেদের কাছে গাদা গাদা এপিক ফর্ম, তাঁর লোকজন নাকি কেমিক্যাল দিয়ে কালি তুলে মোমিনপুর, রাজাবাজারে ভোট দেয়, বিস্ফোরক অভিযোগ শুভেন্দুর
kolkata News: আজ গুলসান কলোনীতে বহিরাগতদের আনাগোনা নিয়ে বক্তব্য রাখেন শুভেন্দু। সেখানেই তিনি অভিযোগ করেন, রাজ্যের মন্ত্রী জাভেদ খান ও তাঁর ছেলে ফৈয়াজ খানকে নিয়ে। নন্দীগ্রামের বিধায়ক দাবি করেন, বাবা ও ছেলের (জাভেদ ও ফৈয়াজ) কাছে নাকি রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এপিক ফর্ম। এদের 'ঘনিষ্ঠ' লোকজন নাকি একবার রাজাবাজারে ভোট দেন, তারপর ফের ভোট দিতে যান মোমিনপুরে।

কলকাতা: এসআইআর নিয়ে দুই যুযুধান রাজনৈতিক দল ময়দানে নেমে পড়েছে। কখনও তৃণমূল, কখনও বিজেপি একে অপরকে দোষারোপ করতে ব্যস্ত। এরই মধ্যে আবার নতুন করে বিস্ফোরক দাবি করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর টার্গেটে এবার রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা মন্ত্রী জাভেদ খান ও তাঁর ছেলে। তবে এখনও এই বিষয়ে তৃণমূলের কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
আজ গুলসান কলোনীতে বহিরাগতদের আনাগোনা নিয়ে বক্তব্য রাখেন শুভেন্দু। সেখানেই তিনি অভিযোগ করেন, রাজ্যের মন্ত্রী জাভেদ খান ও তাঁর ছেলে ফৈয়াজ খানকে নিয়ে। নন্দীগ্রামের বিধায়ক দাবি করেন, বাবা ও ছেলের (জাভেদ ও ফৈয়াজ) কাছে নাকি রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এপিক ফর্ম। এদের ‘ঘনিষ্ঠ’ লোকজন নাকি একবার রাজাবাজারে ভোট দেন, তারপর ফের ভোট দিতে যান মোমিনপুরে। শুভেন্দু বলেন, “জাভেদ খান ও ওঁর ছেলের কাছে প্রচুর এপিক ফর্ম রয়েছে। যাঁদের নাম মোমিনপুর একবালপুরে আছে। আবার এদের নাম রাজাবাজারেও আছে। তাঁরা সকালে রাজাবাজারে ভোট মারে। তারপর কেমিক্যাল দিয়ে কালি তোলে বেলার দিকে গিয়ে কসবাতে ভোট মারে। একইভাবে চেতলাতেও তাই হয়।”
বাংলায় এসআইআর চালু হওয়ার পরই দেখা যায় সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে পালাতে গিয়ে বিএসএফ-এর হাতে ধরা পড়ে একের পর এক বাংলাদেশি। প্রায় ৯৬ জন ধরা পড়ে শুধু উত্তর ২৪ পরগনা থেকেই। সেই নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে খোদ বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেছিলেন, নিউটাউন ও গুলশান কলোনী থেকেও একের পর এক লোক বেরিয়ে যাচ্ছে ভয়ে। সেখানে বাংলাদেশিরা বেআইনিভাবে এসে বসবাস করেন। আজ এবার সোজা রাজ্যের মন্ত্রীকে আক্রমণ নন্দীগ্রামের বিধায়ক।
