কলকাতা: লালফৌজের নজর পড়েছে শিলিগুড়িতে (Siliguri)। ভুটানের উপর চাপ সৃষ্টি করে ভারতের ঘাড়ের কাছে জমি দখল করতে চাইছে চিন। আগেই মিলেছিল এ খবর। লালফৌজ যেভাবে শিলিগুড়ি করিডোরকে টার্গেট করেছে তাঁর মোকাবিলায় ভারত কতটা তৈরি? এই প্রশ্ন অনেকের মনেই ঘোরাফেরা করছিল। তবে তেমন পরিস্থিতি এলে কিন্তু তা কঠোর হাতে মোকাবিলা করতে তৈরি ভারতীয় সেনা। কষে ফেলা হয়েছে ড্রাগন বধের ছক। চিনকে জবাব দেওয়ার কাজটা হয়তো হবে বাংলার মাটি থেকে। সূত্রের খবর, পূর্ব সীমান্তে চিনকে রুখতে ভারতীয় সেনা যে পরিকল্পনা নিয়েছে তার নার্ভ সেন্টার হবে বাংলা। বাংলার মাটি থেকে পাল্টা হামলার রণকৌশল তৈরি করছে ভারতীয় সেনার ইস্টার্ন কমান্ড। কেমন সেই পরিকল্পনা?
চিনের আক্রমণ হলেই প্রথম জবাব দেওয়ার কথা হাসিমারা এয়ারবেসের। সূত্রের খবর, হাসিমারার রাফাল ইউনিটের উপর রয়েছে গুরু দায়িত্ব। পাশাপাশি আসামের তেজপুরে বায়ুসেনার যে অন্য ঘাঁটি রয়েছে তারও আধুনীকিকরণ হয়েছে। মজুত রয়েছে বায়ুসেনার অন্যতম প্রধান শক্তি সুখোই এমকে-৩০, মিগ-২৭, তেজস। চিনের হামলার আশঙ্কা থেকে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলিতে ইতিমধ্যেই মোতায়েন করা হয়েছে মিসাইল ডিভিশনের সেরা অস্ত্র ব্রহ্মস। তা দিয়েই মুহূর্তে ভেঙে দেওয়া যেতে পারে ড্রাগেন বিষ দাঁত। এমনটাই মত সমর বিশেষজ্ঞদের।
সেনা সূত্রে খবর, যে কোনও পরিস্থিতি মোকাবিলায় তৈরি আমাদের পৃথ্বি, অগ্নি, বজ্রের মতো দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি মিসাইল। এগুলি মূলত স্বল্প ও মাঝারি পাল্লার মিসাইল। তবে চিনের মিসাইলগুলির শক্তিও কিন্তু কম নয়। ওরা হামলা চালালে কী হবে? সে ক্ষেত্রে আমাদের হাতে রয়েছে রাশিয়ার এস ৪০০ মিসাইল ডিফেন্স। বর্তমানে নিয়ন্ত্রণ রেখায় সবকটা পয়েন্টে সজাগ দৃষ্টি রেখে চলেছে সেনা। এখন ড্রাগন ফোঁস করলে ঘা খাওয়া শুধু যেন সময়ের অপেক্ষা।
কলকাতা: লালফৌজের নজর পড়েছে শিলিগুড়িতে (Siliguri)। ভুটানের উপর চাপ সৃষ্টি করে ভারতের ঘাড়ের কাছে জমি দখল করতে চাইছে চিন। আগেই মিলেছিল এ খবর। লালফৌজ যেভাবে শিলিগুড়ি করিডোরকে টার্গেট করেছে তাঁর মোকাবিলায় ভারত কতটা তৈরি? এই প্রশ্ন অনেকের মনেই ঘোরাফেরা করছিল। তবে তেমন পরিস্থিতি এলে কিন্তু তা কঠোর হাতে মোকাবিলা করতে তৈরি ভারতীয় সেনা। কষে ফেলা হয়েছে ড্রাগন বধের ছক। চিনকে জবাব দেওয়ার কাজটা হয়তো হবে বাংলার মাটি থেকে। সূত্রের খবর, পূর্ব সীমান্তে চিনকে রুখতে ভারতীয় সেনা যে পরিকল্পনা নিয়েছে তার নার্ভ সেন্টার হবে বাংলা। বাংলার মাটি থেকে পাল্টা হামলার রণকৌশল তৈরি করছে ভারতীয় সেনার ইস্টার্ন কমান্ড। কেমন সেই পরিকল্পনা?
চিনের আক্রমণ হলেই প্রথম জবাব দেওয়ার কথা হাসিমারা এয়ারবেসের। সূত্রের খবর, হাসিমারার রাফাল ইউনিটের উপর রয়েছে গুরু দায়িত্ব। পাশাপাশি আসামের তেজপুরে বায়ুসেনার যে অন্য ঘাঁটি রয়েছে তারও আধুনীকিকরণ হয়েছে। মজুত রয়েছে বায়ুসেনার অন্যতম প্রধান শক্তি সুখোই এমকে-৩০, মিগ-২৭, তেজস। চিনের হামলার আশঙ্কা থেকে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলিতে ইতিমধ্যেই মোতায়েন করা হয়েছে মিসাইল ডিভিশনের সেরা অস্ত্র ব্রহ্মস। তা দিয়েই মুহূর্তে ভেঙে দেওয়া যেতে পারে ড্রাগেন বিষ দাঁত। এমনটাই মত সমর বিশেষজ্ঞদের।
সেনা সূত্রে খবর, যে কোনও পরিস্থিতি মোকাবিলায় তৈরি আমাদের পৃথ্বি, অগ্নি, বজ্রের মতো দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি মিসাইল। এগুলি মূলত স্বল্প ও মাঝারি পাল্লার মিসাইল। তবে চিনের মিসাইলগুলির শক্তিও কিন্তু কম নয়। ওরা হামলা চালালে কী হবে? সে ক্ষেত্রে আমাদের হাতে রয়েছে রাশিয়ার এস ৪০০ মিসাইল ডিফেন্স। বর্তমানে নিয়ন্ত্রণ রেখায় সবকটা পয়েন্টে সজাগ দৃষ্টি রেখে চলেছে সেনা। এখন ড্রাগন ফোঁস করলে ঘা খাওয়া শুধু যেন সময়ের অপেক্ষা।