কলকাতা : নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হওয়ার আগে প্রসন্ন রায়ের নাম জানতেন না অনেকেই। কিন্তু ধরা পড়ার পর তাঁর যে বিপুল সম্পত্তির হদিশ মিলেছে, তা চমকে দেওয়ার মতো। একসময় রং মিস্ত্রির কাজ করা প্রসন্ন কী ভাবে এত বিপুল সম্পত্তির মালিক হলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন মহলে। এরই সঙ্গে সামনে এসেছে তাঁর বাংলাদেশ-যোগ। প্রতিবেশী দেশের একটি সংগঠনের আর্থিক উপদেষ্টা হিসেবে নাম রয়েছে প্রসন্নর। TV9 বাংলা আগেই সেই খবর প্রকাশ করেছিল। তবে এবার তিনি গ্রেফতার হওয়ার পর সেই সংগঠন থেকে বাদ দেওয়া হল প্রসন্নর নাম।
পার্থ ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত প্রসন্নর আন্তর্জাতিক যোগের কথা প্রমাণ হয় বেশ কিছু ফেসবুক পোস্ট থেকে। প্রসন্নর প্রোফাইল ঘাঁটলেই চোখে পড়বে শিপন বসু নামে এক ব্যক্তির নাম। সেই ব্যক্তির সঙ্গে ছবিও রয়েছে প্রসন্নর। বাংলাদেশের বিশ্ব হিন্দু সংগ্রাম কমিটির প্রধান এই শিপন বসু। সোশ্যাল মিডিয়া বলে দিচ্ছে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও ধর্মীয় বিষয় নিয়ে কাজ করতেন তিনি। সিবিআই-এর হাতে প্রসন্ন গ্রেফতার হওয়ার পর কেনই বা সরানো হল তাঁর নাম? তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
এ ব্যাপারে TV9 বাংলার তরফে শিপন বসুর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি স্বীকার করেছেন প্রসন্ন ওই সংগঠনের অন্যতম উপদেষ্টা ছিলেন। তাঁর দাবি, বলাকা আবাসনের পুজোয় তাঁর সঙ্গে আলাপ হয় প্রসন্নর। শিপন নিজেও নিউ টাউনের বাসিন্দা বলেই দাবি করেছেন। ভারতীয় হয়ে কেন বাংলাদেশের সংগঠনের প্রধান তিনি? তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
শিপন বসুর দাবি, প্রসন্ন সদস্য হলেও সংগঠনে কোনও আর্থিক অনুদান দিতেন না। তবে কিসের টাকায় সংগঠনের সদস্যরা বিদেশ সফরে যেতেন? শিপনের দাবি, তাঁর নিজের টাকায় বিদেশ সফরে পাঠাতেন তিনি। তবে প্রসন্নর সঙ্গে যে তাঁর ঘনিষ্ঠতা বেশি ছিল, তা স্পষ্ট। প্রসন্নর এই বাংলাদেশ যোগের বিষয়টাও খতিয়ে দেখছে সিবিআই। এরই মধ্যে গোয়েন্দাদের কাছে এমন অভিযোগ এসেছে, যাতে বোঝা যাচ্ছে, এ রাজ্যের একটি বিদ্যালয় থেকে টাকার বিনিময়ে শংসাপত্র পেতেন বাংলাদেশিরা। সেই বিদ্যালয়ের সঙ্গেও প্রসন্নর যোগ ছিল বলে দাবি সিবিআই-এর।
কলকাতা : নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হওয়ার আগে প্রসন্ন রায়ের নাম জানতেন না অনেকেই। কিন্তু ধরা পড়ার পর তাঁর যে বিপুল সম্পত্তির হদিশ মিলেছে, তা চমকে দেওয়ার মতো। একসময় রং মিস্ত্রির কাজ করা প্রসন্ন কী ভাবে এত বিপুল সম্পত্তির মালিক হলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন মহলে। এরই সঙ্গে সামনে এসেছে তাঁর বাংলাদেশ-যোগ। প্রতিবেশী দেশের একটি সংগঠনের আর্থিক উপদেষ্টা হিসেবে নাম রয়েছে প্রসন্নর। TV9 বাংলা আগেই সেই খবর প্রকাশ করেছিল। তবে এবার তিনি গ্রেফতার হওয়ার পর সেই সংগঠন থেকে বাদ দেওয়া হল প্রসন্নর নাম।
পার্থ ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত প্রসন্নর আন্তর্জাতিক যোগের কথা প্রমাণ হয় বেশ কিছু ফেসবুক পোস্ট থেকে। প্রসন্নর প্রোফাইল ঘাঁটলেই চোখে পড়বে শিপন বসু নামে এক ব্যক্তির নাম। সেই ব্যক্তির সঙ্গে ছবিও রয়েছে প্রসন্নর। বাংলাদেশের বিশ্ব হিন্দু সংগ্রাম কমিটির প্রধান এই শিপন বসু। সোশ্যাল মিডিয়া বলে দিচ্ছে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও ধর্মীয় বিষয় নিয়ে কাজ করতেন তিনি। সিবিআই-এর হাতে প্রসন্ন গ্রেফতার হওয়ার পর কেনই বা সরানো হল তাঁর নাম? তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
এ ব্যাপারে TV9 বাংলার তরফে শিপন বসুর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি স্বীকার করেছেন প্রসন্ন ওই সংগঠনের অন্যতম উপদেষ্টা ছিলেন। তাঁর দাবি, বলাকা আবাসনের পুজোয় তাঁর সঙ্গে আলাপ হয় প্রসন্নর। শিপন নিজেও নিউ টাউনের বাসিন্দা বলেই দাবি করেছেন। ভারতীয় হয়ে কেন বাংলাদেশের সংগঠনের প্রধান তিনি? তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
শিপন বসুর দাবি, প্রসন্ন সদস্য হলেও সংগঠনে কোনও আর্থিক অনুদান দিতেন না। তবে কিসের টাকায় সংগঠনের সদস্যরা বিদেশ সফরে যেতেন? শিপনের দাবি, তাঁর নিজের টাকায় বিদেশ সফরে পাঠাতেন তিনি। তবে প্রসন্নর সঙ্গে যে তাঁর ঘনিষ্ঠতা বেশি ছিল, তা স্পষ্ট। প্রসন্নর এই বাংলাদেশ যোগের বিষয়টাও খতিয়ে দেখছে সিবিআই। এরই মধ্যে গোয়েন্দাদের কাছে এমন অভিযোগ এসেছে, যাতে বোঝা যাচ্ছে, এ রাজ্যের একটি বিদ্যালয় থেকে টাকার বিনিময়ে শংসাপত্র পেতেন বাংলাদেশিরা। সেই বিদ্যালয়ের সঙ্গেও প্রসন্নর যোগ ছিল বলে দাবি সিবিআই-এর।