কলকাতা: বাস ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে ফের বৈঠকে বসল বাস মালিক সংগঠনগুলি। শুক্রবার বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বাস মালিক পক্ষের নেতা তপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, গাড়ি সার্বিক ভাবে চালাতে গেলে ভাড়া বাড়ানো ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। ভাড়া না বাড়লে পরিষেবা ঠিক রাখাও মুশকিল হবে। সূত্রের খবর, এই দাবি নিয়ে আরও একবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রাজ্যের পরিবহনমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমকে চিঠি দিতে চলেছে বাস মালিক পক্ষ।
বাস মালিকদের দাবি, রাজ্য সরকারের উচিৎ ভাড়া বাড়ানোর বিষয়টি নিয়ে পুনর্বিবেচনা করা। একইসঙ্গে তাঁরা কিছু প্রস্তাবের কথাও বলেন। যেখানে প্রথমেই উঠে এসেছে, বিকল্প হিসাবে সমস্ত জেলা থেকে বাস মালিকদের ২ লক্ষ টাকা করে ঋণ দিতে হবে। তপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায়, “আমাদের রাজ্যে ২৩টি জেলায় ২৩টি সমবায় ব্যাঙ্ক আছে। আমরা আজ নতুন একটা প্রস্তাব দিচ্ছি, যে বাস মালিকরা ২০২০ সাল থেকে এখনও অবধি বিমার টাকা দিতে পারেননি বলে গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে, তাঁদের সমবায়ের মাধ্যমে ২ লক্ষ টাকা করে অল্প সুদে দেওয়া হোক। একইসঙ্গে সরকার ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে দ্রুত কোনও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করুক।”
বাস মালিকদের প্রশ্ন, অটোর ক্ষেত্রে যদি নিজেদের মতো করে ভাড়া বাড়িয়ে নেওয়া যায়, বাসের ক্ষেত্রে নিয়মের কেন এত কড়াকড়ি। বাসের ভাড়া নিয়ন্ত্রণ করে দেওয়া হচ্ছে অথচ অটো, টোটো তাদের ইচ্ছা মত ভাড়া বাড়াচ্ছে, সেই ভাড়া বৃদ্ধি সরকারকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। একই সঙ্গে তাঁরা দাবি তোলেন, সমস্ত টোল ট্যাক্সগুলিতে বেসরকারি পরিবহনের জন্য টোল ট্যাক্স মকুব করতে হবে। তবে পুরোদমে বাস চালানো নিয়ে বাস মালিক সংগঠনের তরফে এখনও কোনও সদর্থক বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
কলকাতা: বাস ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে ফের বৈঠকে বসল বাস মালিক সংগঠনগুলি। শুক্রবার বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বাস মালিক পক্ষের নেতা তপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, গাড়ি সার্বিক ভাবে চালাতে গেলে ভাড়া বাড়ানো ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। ভাড়া না বাড়লে পরিষেবা ঠিক রাখাও মুশকিল হবে। সূত্রের খবর, এই দাবি নিয়ে আরও একবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রাজ্যের পরিবহনমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমকে চিঠি দিতে চলেছে বাস মালিক পক্ষ।
বাস মালিকদের দাবি, রাজ্য সরকারের উচিৎ ভাড়া বাড়ানোর বিষয়টি নিয়ে পুনর্বিবেচনা করা। একইসঙ্গে তাঁরা কিছু প্রস্তাবের কথাও বলেন। যেখানে প্রথমেই উঠে এসেছে, বিকল্প হিসাবে সমস্ত জেলা থেকে বাস মালিকদের ২ লক্ষ টাকা করে ঋণ দিতে হবে। তপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায়, “আমাদের রাজ্যে ২৩টি জেলায় ২৩টি সমবায় ব্যাঙ্ক আছে। আমরা আজ নতুন একটা প্রস্তাব দিচ্ছি, যে বাস মালিকরা ২০২০ সাল থেকে এখনও অবধি বিমার টাকা দিতে পারেননি বলে গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে, তাঁদের সমবায়ের মাধ্যমে ২ লক্ষ টাকা করে অল্প সুদে দেওয়া হোক। একইসঙ্গে সরকার ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে দ্রুত কোনও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করুক।”
বাস মালিকদের প্রশ্ন, অটোর ক্ষেত্রে যদি নিজেদের মতো করে ভাড়া বাড়িয়ে নেওয়া যায়, বাসের ক্ষেত্রে নিয়মের কেন এত কড়াকড়ি। বাসের ভাড়া নিয়ন্ত্রণ করে দেওয়া হচ্ছে অথচ অটো, টোটো তাদের ইচ্ছা মত ভাড়া বাড়াচ্ছে, সেই ভাড়া বৃদ্ধি সরকারকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। একই সঙ্গে তাঁরা দাবি তোলেন, সমস্ত টোল ট্যাক্সগুলিতে বেসরকারি পরিবহনের জন্য টোল ট্যাক্স মকুব করতে হবে। তবে পুরোদমে বাস চালানো নিয়ে বাস মালিক সংগঠনের তরফে এখনও কোনও সদর্থক বক্তব্য পাওয়া যায়নি।