Raju Jha Murder Case: রাজু খুনে আততায়ীদের সেই নীল গাড়ি এক মহিলার নামে, সবটা জানালেন ছেলে…

সুমন মহাপাত্র | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Apr 02, 2023 | 8:30 PM

Shaktigarh: সোহম ভাবতেই পারছেন না তাঁদের বিক্রি করে দেওয়া গাড়িটি এমন একটা অপরাধের সঙ্গে জুড়ে যাবে।

Follow Us

কলকাতা: শনিবার পূর্ব বর্ধমানের শক্তিগড়ে গুলি করে খুন করা হয় কয়লার কারবারি রাজু ঝাকে। তিন আততায়ী একটি নীল গাড়িতে চেপে এসেছিল শনিবার। খুব সামনে থেকে একের পর এক গুলিতে ঝাঁঝরা করে দেয় রাজুকে। কিন্তু এই গাড়ি কার তা নিয়ে ওঠে প্রশ্ন। সূত্রের খবর, আততায়ীদের এই গাড়ির ভিতর একাধিক নম্বর প্লেট রাখা ছিল। তবে এবার খোঁজ মিলল সেই গাড়ির মালিকের। জানা গিয়েছে, শাশ্বতী চক্রবর্তী নামে গাড়িটি কেনা হয়েছিল। সেপ্টেম্বরে একটি সংস্থার মাধ্যমে বিক্রি করা হয় গাড়িটি। এখনও সেই গাড়ি বিক্রির ১০ হাজার টাকা পাওনা বাকি। গাড়ির মালিকানা হস্তান্তর এখনও হয়নি বলে দাবি শাশ্বতী চক্রবর্তীর ছেলে সোহমের। গাড়ি কার হাতে গিয়েছে, জানতেই পারেনি চক্রবর্তী পরিবার।

সোহম চক্রবর্তী জানান, “এটাই সেই গাড়ি। আমার মায়ের নামে রয়েছে এই গাড়ি। ২০১৭ সালের ১৩ অক্টোবর গাড়িটা কিনেছিলাম। বিক্রি করি ২০২২ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর। গাড়ি বিক্রির একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্মে বিক্রি করি। আমার কাছে ওই সংস্থার ইমেল রয়েছে। রসিদও আছে। তবে ১০ হাজার টাকা পাইনি। বলা হয়েছিল যখন নাম ট্রান্সফার হবে, তখন এই ১০ হাজার টাকা রিলিজ করে দেবে। বাকি নেট অ্যামাউন্ট ৩ লক্ষ ৬৯ হাজার টাকা আমার অ্যাকাউন্টে চলে আসে। আমি এই ইমেল গ্রহণ করি। তার পরদিন এসে গাড়িটা নিয়ে যায়।”

শনিবারের ঘটনা জানতে পেরে হতভম্ব চক্রবর্তী পরিবার। সোহম বলেন, “আমরা তো জানিই না কে গাড়ি নিয়েছে, কে চড়ে। শুধু ১০ হাজার টাকাটা পাব সেটা জানি। আসলে এই সংস্থা পরবর্তী যে ওনার তার কাছে সরাসরি নাম ট্রান্সফার করাবে প্রিভিয়াস ওনারের কাছ থেকে।” সোহম ভাবতেই পারছেন না তাঁদের বিক্রি করে দেওয়া গাড়িটি এমন একটা অপরাধের সঙ্গে জুড়ে যাবে। তবে তদন্তের জন্য যদি তাঁকে ডাকা হয়, তিনি যে সহযোগিতা করবেন, তাও স্পষ্ট জানান।

কলকাতা: শনিবার পূর্ব বর্ধমানের শক্তিগড়ে গুলি করে খুন করা হয় কয়লার কারবারি রাজু ঝাকে। তিন আততায়ী একটি নীল গাড়িতে চেপে এসেছিল শনিবার। খুব সামনে থেকে একের পর এক গুলিতে ঝাঁঝরা করে দেয় রাজুকে। কিন্তু এই গাড়ি কার তা নিয়ে ওঠে প্রশ্ন। সূত্রের খবর, আততায়ীদের এই গাড়ির ভিতর একাধিক নম্বর প্লেট রাখা ছিল। তবে এবার খোঁজ মিলল সেই গাড়ির মালিকের। জানা গিয়েছে, শাশ্বতী চক্রবর্তী নামে গাড়িটি কেনা হয়েছিল। সেপ্টেম্বরে একটি সংস্থার মাধ্যমে বিক্রি করা হয় গাড়িটি। এখনও সেই গাড়ি বিক্রির ১০ হাজার টাকা পাওনা বাকি। গাড়ির মালিকানা হস্তান্তর এখনও হয়নি বলে দাবি শাশ্বতী চক্রবর্তীর ছেলে সোহমের। গাড়ি কার হাতে গিয়েছে, জানতেই পারেনি চক্রবর্তী পরিবার।

সোহম চক্রবর্তী জানান, “এটাই সেই গাড়ি। আমার মায়ের নামে রয়েছে এই গাড়ি। ২০১৭ সালের ১৩ অক্টোবর গাড়িটা কিনেছিলাম। বিক্রি করি ২০২২ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর। গাড়ি বিক্রির একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্মে বিক্রি করি। আমার কাছে ওই সংস্থার ইমেল রয়েছে। রসিদও আছে। তবে ১০ হাজার টাকা পাইনি। বলা হয়েছিল যখন নাম ট্রান্সফার হবে, তখন এই ১০ হাজার টাকা রিলিজ করে দেবে। বাকি নেট অ্যামাউন্ট ৩ লক্ষ ৬৯ হাজার টাকা আমার অ্যাকাউন্টে চলে আসে। আমি এই ইমেল গ্রহণ করি। তার পরদিন এসে গাড়িটা নিয়ে যায়।”

শনিবারের ঘটনা জানতে পেরে হতভম্ব চক্রবর্তী পরিবার। সোহম বলেন, “আমরা তো জানিই না কে গাড়ি নিয়েছে, কে চড়ে। শুধু ১০ হাজার টাকাটা পাব সেটা জানি। আসলে এই সংস্থা পরবর্তী যে ওনার তার কাছে সরাসরি নাম ট্রান্সফার করাবে প্রিভিয়াস ওনারের কাছ থেকে।” সোহম ভাবতেই পারছেন না তাঁদের বিক্রি করে দেওয়া গাড়িটি এমন একটা অপরাধের সঙ্গে জুড়ে যাবে। তবে তদন্তের জন্য যদি তাঁকে ডাকা হয়, তিনি যে সহযোগিতা করবেন, তাও স্পষ্ট জানান।

Next Article