Justice Abhijit Ganguly: ‘তিন মূর্তি’র বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর অভিযোগ, CBI-কে সময় বেঁধে দিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

Shrabanti Saha | Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Jan 09, 2024 | 6:01 PM

Recruitment Scam: এদিন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় মন্তব্য করেন, এই তিনজন ট্রায়ালে দেরি করার চেষ্টা করেছেন। এদের জন্য অন্তত পক্ষে ৬ মাস পিছিয়ে গিয়েছে চার্জশিট জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া। বিচারপতি নির্দেশ দিয়েছেন, এই তিনজন নিম্ন আদালতে কোনও আবেদন করলে হাইকোর্টে তা জানাতে হবে।

Justice Abhijit Ganguly: তিন মূর্তির বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর অভিযোগ, CBI-কে সময় বেঁধে দিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়
নিয়োগ মামলায় জমা পড়ল রিপোর্ট
Image Credit source: GFX- TV9 Bangla

Follow Us

কলকাতা: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় নাম জড়ানোর পর বর্তমানে জেলে বন্দি তাপস মণ্ডল, কুন্তল ঘোষ ও নীলাদ্রি ঘোষ। কিন্তু জেলে যাওয়ার পরও এদের বিরুদ্ধে অভিযোগের খামতি নেই। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় সংস্থা মুখ বন্ধ খামে কলকাতা হাইকোর্টে যে রিপোর্ট পেশ করেছে, তা দেখে দ্রুত এই তিনজনের বিরুদ্ধে চার্জ ফ্রেম করার নির্দেশ দিলেন হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। ২০১৬ সালের স্কুল সার্ভিস কমিশনের নিয়োগ প্রক্রিয়া সংক্রান্ত মামলায় এদিন রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়েছে। রিপোর্টে জানা গিয়েছে, তিনজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দিয়েছে সিবিআই। কতদিনের মধ্যে চার্জ ফ্রেম করতে হবে, সেটাও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে।

এদিন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় মন্তব্য করেন, এই তিনজন ট্রায়ালে দেরি করার চেষ্টা করেছেন। এদের জন্য অন্তত পক্ষে ৬ মাস পিছিয়ে গিয়েছে চার্জশিট জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া। বিচারপতি নির্দেশ দিয়েছেন, এই তিনজন নিম্ন আদালতে কোনও আবেদন করলে হাইকোর্টে তা জানাতে হবে। নিম্ন আবেদন আদালত শুনতে পারবে না। সিবিআই জানিয়েছে, দুর্নীতিতে এই তিনজন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। চার্জ ফ্রেম করার জন্য ১৪ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে।

কেন এতদিন চার্জ ফ্রেম করা হল না? এদিন কেন্দ্রীয় সংস্থার কাছে তা জানতে চেয়েছেন বিচারপতি। সিবিআই জানিয়েছে, কিছু অভিযুক্ত মামলা করায় তা সম্ভব হচ্ছে না। এই মামলায় কী অগ্রগতি হল, আগামী ১১ জানুয়ারি তার রিপোর্ট দেবে সিবিআই।

উল্লেখ্য়, অভিযুক্ত কুন্তল ঘোষ বন্দি থাকাকালীন খোদ কেন্দ্রীয় সংস্থার বিরুদ্ধেই অভিযোগ তুলেছিলেন। হেনস্থার অভিযোগ তুলে থানার দ্বারস্থও হয়েছিলেন তিনি। সেই মামলা গড়ায় হাইকোর্ট পর্যন্ত।

Next Article