Kolkata’s World Trade Center: মাথা তুলবে ৩৮ তলা ‘ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার’, ব্লু প্রিন্ট দিলেন ফিরহাদ হাকিম

Kolkata's World Trade Center: এদিন হিডকোতে বোর্ড মিটিং করেন ফিরহাদ। সেখানেই এই বহুতল তৈরির বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এরপর তিনি ওই ভবনের ব্লু প্রিন্ট প্রকাশ করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, নিউ টাউনের সিবিডিতে তৈরি করা হবে এই নয়া বহুতল বাণিজ্যিক কেন্দ্রটি।

Kolkatas World Trade Center: মাথা তুলবে ৩৮ তলা ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার, ব্লু প্রিন্ট দিলেন ফিরহাদ হাকিম
কেমন হবে সেই বহুতলImage Credit source: GFX- TV9 Bangla

| Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Jan 09, 2024 | 7:10 PM

কলকাতা: ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার (World Trade Center) বললে আমেরিকার বিখ্যাত বহুতলের ছবি এখনও ভাসে সবার চোখে। ২০০১ সালে জঙ্গি হামলায় ভেঙে পড়ে সেই বহুতল। সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেন কলকাতাতেও এবার তৈরি হবে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার। শিল্প ও বাণিজ্যে নতুন দিশা দেখাবে সেই সেন্টার, এমনই দাবি করেছিলেন তিনি। তার জন্য গত বছর ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার থেকে প্রতিনিধিরাও এসেছিলেন শহরে। অবশেষে সেই সেন্টার তৈরির জন্য আন্তর্জাতিক স্তর থেকে ছাড়পত্র পেল রাজ্য সরকার। মঙ্গলবারই এ কথা জানিয়েছেন, কলকাতা পুরনিগমের মেয়র তথা হিডকোর চেয়ারম্যান ফিরহাদ হাকিম। তিনি জানিয়েছেন, ঠিক কোথায় তৈরি হবে সেই সেন্টার, কী কী থাকবে সেখানে। মোট ১৯ কোটি টাকা খরচে ওই ভবন তৈরি হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

এদিন হিডকোতে বোর্ড মিটিং করেন ফিরহাদ। সেখানেই এই বহুতল তৈরির বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এরপর তিনি ওই ভবনের ব্লু প্রিন্ট প্রকাশ করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, নিউ টাউনের সিবিডিতে তৈরি করা হবে এই নয়া বহুতল বাণিজ্যিক কেন্দ্রটি। চার বছর সময়সীমা ধার্য করা হয়েছে এই বাণিজ্যিক হাব তৈরির কাজ সম্পূর্ণ করার জন্য।

মোট ১৯ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি হবে বলে এই বাণিজ্যকেন্দ্র। ৩৮ তলা তৈরি করা হবে। ৪ একর জমির ওপর এই নয়া ভবন তৈরি হবে। জানা গিয়েছে, এই বাণিজ্যিক কেন্দ্রে থাকবে বেসরকারি অফিস, বেশ কয়েকটি বড় বড় কনফারেন্স হল, ইটারন্যাশনাল আরবিট্রেশন সেন্টার, বিভিন্ন বেসরকারি ব্যাঙ্কের অফিস। মন্ত্রী এদিন উল্লেখ করেন, গোটা বিশ্বে এখন জায়গার খুব অভাব। কলকাতাতেও একই অবস্থা। তাই ভার্টিক্যাল এক্সপ্যানশন চলছে বিশ্বজুড়ে। জায়গার অভাব কমাতে এই ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারও ভার্টিক্যালি তৈরি করা হচ্ছে। অর্থাৎ জায়গা কম থাকায় বেশি উঁচু করা হচ্ছে ভবনটি।