RG Kar: ‘তিলোত্তমার স্তনবৃন্তে কামড়ের দাগের পরীক্ষা হয়েছে, মিলেছে Y ক্রোমোজম, তারমানে বোঝা যাচ্ছে…’

RG Kar: ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞ অজয় গুপ্ত বলেন, "ময়না তদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী নির্যাতিতার যোনিদ্বারে মিলেছে সাদা গাঢ় আঠালো রস। সেটা আসলে কী? ফ্লুইড নাকি যৌনাঙ্গের তরল যদি বলে দেওয়া থাকত ভাল হত। স্তন বৃন্তের কামড়ের দাগ পরীক্ষা করা হয়েছে।"

RG Kar: 'তিলোত্তমার স্তনবৃন্তে কামড়ের দাগের পরীক্ষা হয়েছে, মিলেছে Y ক্রোমোজম, তারমানে বোঝা যাচ্ছে...'
অজয় গুপ্ত, ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞImage Credit source: Tv9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Dec 28, 2024 | 9:16 PM

কলকাতা: তিলোত্তমা-কাণ্ডে মোড় ঘোরাচ্ছে কেন্দ্রীয় ফরেন্সিক রিপোর্ট? তবে একাধিক প্রশ্নের উত্তর এখনও অধরা বলে মনে করেছেন ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞ অজয় গুপ্ত। তাঁর বক্তব্য, ময়নাতদন্তের রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে, নির্যাতিতার যোনিদ্বারে মিলেছে সাদা গাঢ় আঠালো রস। সেটা আসলে কী? তা জানার জন্য একটা প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা হওয়া উচিত ছিল। ঠিক যেমনভাবে জানা গিয়েছে তিলোত্তমার স্তনবৃন্তে কামড়ের দাগের পরীক্ষা করা হয়েছে। সেখানে Y ওয়াই ক্রোমোজন মিলেছে। এর থেকেই বলা যায় সেখানে কোনও পুরুষের উপস্থিতি ছিল।

ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞ অজয় গুপ্ত বলেন, “ময়না তদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী নির্যাতিতার যোনিদ্বারে মিলেছে সাদা গাঢ় আঠালো রস। সেটা আসলে কী? ফ্লুইড নাকি যৌনাঙ্গের তরল? যদি বলে দেওয়া থাকত ভাল হত। স্তন বৃন্তের কামড়ের দাগ পরীক্ষা করা হয়েছে। সেখানে Y ক্রোমোজম মিলেছে। তাহলে ওখানে একজন পুরুষ ছিল যে ব্রেস্টে কামড়ের দাগ বসিয়েছে। সেটা প্রমাণ হচ্ছে।”

অপরদিকে, ডিএনএ বিশেষজ্ঞ পার্থপ্রতিম মজুমদারের আবার বক্তব্য, “স্তনবৃন্তের নমুনা ধৃত সিভিকের ডিএনএ’র সঙ্গে মিলে গিয়েছে। তবে চারটি AUTOSOMAL MARKER বলছে, অন্য পুরুষের‌ও ডিএন‌এ রয়েছে। Y ক্রোমোজোম বিশ্লেষণে অবশ‍্য ধৃত সিভিক সঙ্গে পুরোপুরি মিলে গিয়েছে। তবে যোনিদ্বারের নমুনাতেও অন্য মহিলার উপস্থিতি মিলছে। D12S391 মার্কারে অন‍্য মহিলার সঙ্গে তিলোত্তমার নমুনার মিশ্রণ স্পষ্ট। এই অন‍্য মহিলার জেনোটাইপ হল ১৬/২২। এছড়াও D10S1248, D2S441, D16S539, D5S818 মার্কারে চার পুরুষের ডিএনএ মিলেছে।”