Sheikh Sahajahan: শাহজাহানের ‘দখলরাজের’ শেষ কোথায়! ‘দুর্নীতির অঙ্ক’ ডবল সেঞ্চুরি ছাপিয়ে ট্রিপল সেঞ্চুরির পথে…

সুজয় পাল | Edited By: Soumya Saha

May 13, 2024 | 8:36 PM

Sheikh Sahajahan: সন্দেশখালিতে আম জনতার জমি দখল করে যে পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতি হয়েছে, এখনও পর্যন্ত সেই টাকার হিসেব গিয়ে দাঁড়িয়েছে ২৬০ কোটি টাকায়। অপরাধের এই বিপুল পরিমাণ কোথায় কোথায় সরানো হয়েছে, বর্তমানে সেই খোঁজই চালাচ্ছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসাররা। সূত্র মারফত তেমনই জানা যাচ্ছে।

Sheikh Sahajahan: শাহজাহানের দখলরাজের শেষ কোথায়! দুর্নীতির অঙ্ক ডবল সেঞ্চুরি ছাপিয়ে ট্রিপল সেঞ্চুরির পথে...
শেখ শাহজাহান
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

কলকাতা: সন্দেশখালির ‘ত্রাস’ শেখ শাহজাহানে বিরুদ্ধে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য ইডির হাতে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, শেখ শাহজাহানের দখলরাজের দুর্নীতির অঙ্ক এবার ডবল সেঞ্চুরি ছাপিয়ে ট্রিপল সেঞ্চুরি পথে। সন্দেশখালিতে আম জনতার জমি দখল করে যে পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতি হয়েছে, এখনও পর্যন্ত সেই টাকার হিসেব গিয়ে দাঁড়িয়েছে ২৬০ কোটি টাকায়। অপরাধের এই বিপুল পরিমাণ কোথায় কোথায় সরানো হয়েছে, বর্তমানে সেই খোঁজই চালাচ্ছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসাররা। সূত্র মারফত তেমনই জানা যাচ্ছে।

সন্দেশখালির শেখ শাহজাহানকে সোমবার পেশ করা হয়েছিল বিশেষ ইডি আদালতে। শাহজাহান, তাঁর ভাই আলমগির শেখ-সহ মোট চারজনকে আদালতে পেশ করা হয়েছিল এদিন। সেই মামলার শুনানির সময়েই ইডির আইনজীবী অরিজিৎ চক্রবর্তী আদালতে ২৬০ কোটি টাকার দুর্নীতির কথা জানান।

উল্লেখ্য, সন্দেশখালির ঘটনার সূত্রপাত হয়েছিল গত ৫ জানুয়ারি। রেশন দুর্নীতি মামলার তদন্তে সন্দেশখালির শেখ শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশি অভিযানে গিয়েছিল ইডির তদন্তকারী দল। সেদিন এক তীব্র জনরোষের মধ্যে পড়তে হয়েছিল ইডির টিমকে। আক্রান্ত হয়েছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের অফিসাররা। সেদিন তল্লাশি না করেই প্রাণ হাতে নিয়ে ফিরতে হয়েছিল কেন্দ্রীয় এজেন্সির অফিসারদের।

সেই ঘটনার পর থেকে একের পর এক মোড় নিতে শুরু করে সন্দেশখালির ঘটনাপ্রবাহ। উঠে আসতে থাকে জমি দখল সংক্রান্ত একের পর এক চাঞ্চল্যকর অভিযোগ। সেই অভিযোগের সূত্র ধরেই তদন্ত চালাচ্ছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। জমি দখল করে যে দুর্নীতির টাকার পাহাড় তৈরি হয়েছিল, বর্তমানে সেই টাকার খোঁজ চালাচ্ছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসাররা।

 

Next Article