কলকাতা: বসন্ত উৎসবে রঙিন মেজাজে ধরা দিলেন শোভন-বৈশাখী। বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্য়ায় (Baisakhi Banerjee) ও তাঁর মেয়ের সঙ্গে আবির খেলায় মাতলেন শোভন চট্টোপাধ্যায় (Sovan Chatterjee)। সম্পূর্ণ ঘরোয়া এক অনুষ্ঠানে ঘনিষ্ঠ লোকজনদের সঙ্গে দোলের আনন্দে সামিল শোভন-বৈশাখী। দু’জন মিলে নাচও করলেন। বৈশাখী নাচলেন, সঙ্গে তাল মেলালেন শোভনও। এর আগেও বিভিন্ন সময়ে শোভন চট্টোপাধ্যায় ও বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়কে একসঙ্গে গান গাইতে দেখা গিয়েছে। আজকের এই রঙিন দিনেও তার ব্যতিক্রম হল না। আবিরে মাখামাখি শোভন দোলায় বসে গান গাইলেন, আর তা মুগ্ধ হয়ে শুনলেন বৈশাখী। রয়েছে মিষ্টিমুখের এলাহি বন্দোবস্তও।
টিভি নাইন বাংলার ক্যামেরার সামনে গান ধরলেন শোভন, ‘মেজাজটাই তো আসল রাজা…’। শোনালেন, ‘দম মারো দম’ গানের দু’কলিও। শোভনের গানের সঙ্গে গলা মেলালেন বৈশাখীও। এ এক অন্য মেজাজে ধরা দিলেন দুই জনেই। বৈশাখী শোনালেন তাঁর অতীত দোলের অভিজ্ঞতার কথা। বললেন, ‘আমি ছোটবেলা থেকে একেবারেই রঙ খেলতাম না। যখন আমি পড়ানো শুরু করি, তখন প্রথম রঙ খেলি। কিন্তু রঙের উৎসবে নিজের রাঙিয়ে নিয়ে সবার সঙ্গে আনন্দ করা, সেটা শুরু করে শোভনই।’
শোভন বন্দ্যোপাধ্যায় আবার বললেন, অতীতে বহুবার এই দোলের মরশুমে তাঁরা বাইরে বাইরে কাটিয়েছেন। গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়তেন তাঁরা। কখনও গোপালপুর, কখনও ভুবনেশ্বর, কখনও কাশ্মীরে কাটিয়েছেন। আর এবারের হোলি কাটাবেন মাইসোরে। শোভনবাবু বললেন, ‘প্রেমের উপলব্ধি যদি করতে হয়, তাহলে বুঝতে হবে মেড ফর ইচ আদার। শোভন-বৈশাখী একসঙ্গে উচ্চারণ করলে প্রেম কী জিনিস তা বোঝা যাবে।’
বৈশাখীও বললেন, ‘তাঁর কাছে প্রেম হল শোভন। জীবনে ভালবাসার উপর যখন আস্থা উঠে গিয়েছিল, সেই সময় নিঃস্বার্থভাবে ভালবাসায় ভরিয়ে দেওয়ার একজন মানুষ আসে জীবনে, তাঁর নাম শোভন। আমার জীবনে প্রথম ও শেষ প্রেম শোভন। আমি চাই ওর ভালবাসার এই রঙটুকু নিয়ে পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে।’
কলকাতা: বসন্ত উৎসবে রঙিন মেজাজে ধরা দিলেন শোভন-বৈশাখী। বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্য়ায় (Baisakhi Banerjee) ও তাঁর মেয়ের সঙ্গে আবির খেলায় মাতলেন শোভন চট্টোপাধ্যায় (Sovan Chatterjee)। সম্পূর্ণ ঘরোয়া এক অনুষ্ঠানে ঘনিষ্ঠ লোকজনদের সঙ্গে দোলের আনন্দে সামিল শোভন-বৈশাখী। দু’জন মিলে নাচও করলেন। বৈশাখী নাচলেন, সঙ্গে তাল মেলালেন শোভনও। এর আগেও বিভিন্ন সময়ে শোভন চট্টোপাধ্যায় ও বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়কে একসঙ্গে গান গাইতে দেখা গিয়েছে। আজকের এই রঙিন দিনেও তার ব্যতিক্রম হল না। আবিরে মাখামাখি শোভন দোলায় বসে গান গাইলেন, আর তা মুগ্ধ হয়ে শুনলেন বৈশাখী। রয়েছে মিষ্টিমুখের এলাহি বন্দোবস্তও।
টিভি নাইন বাংলার ক্যামেরার সামনে গান ধরলেন শোভন, ‘মেজাজটাই তো আসল রাজা…’। শোনালেন, ‘দম মারো দম’ গানের দু’কলিও। শোভনের গানের সঙ্গে গলা মেলালেন বৈশাখীও। এ এক অন্য মেজাজে ধরা দিলেন দুই জনেই। বৈশাখী শোনালেন তাঁর অতীত দোলের অভিজ্ঞতার কথা। বললেন, ‘আমি ছোটবেলা থেকে একেবারেই রঙ খেলতাম না। যখন আমি পড়ানো শুরু করি, তখন প্রথম রঙ খেলি। কিন্তু রঙের উৎসবে নিজের রাঙিয়ে নিয়ে সবার সঙ্গে আনন্দ করা, সেটা শুরু করে শোভনই।’
শোভন বন্দ্যোপাধ্যায় আবার বললেন, অতীতে বহুবার এই দোলের মরশুমে তাঁরা বাইরে বাইরে কাটিয়েছেন। গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়তেন তাঁরা। কখনও গোপালপুর, কখনও ভুবনেশ্বর, কখনও কাশ্মীরে কাটিয়েছেন। আর এবারের হোলি কাটাবেন মাইসোরে। শোভনবাবু বললেন, ‘প্রেমের উপলব্ধি যদি করতে হয়, তাহলে বুঝতে হবে মেড ফর ইচ আদার। শোভন-বৈশাখী একসঙ্গে উচ্চারণ করলে প্রেম কী জিনিস তা বোঝা যাবে।’
বৈশাখীও বললেন, ‘তাঁর কাছে প্রেম হল শোভন। জীবনে ভালবাসার উপর যখন আস্থা উঠে গিয়েছিল, সেই সময় নিঃস্বার্থভাবে ভালবাসায় ভরিয়ে দেওয়ার একজন মানুষ আসে জীবনে, তাঁর নাম শোভন। আমার জীবনে প্রথম ও শেষ প্রেম শোভন। আমি চাই ওর ভালবাসার এই রঙটুকু নিয়ে পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে।’