Primary TET Candidates at High Court: রাতেই সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করতে চান টেট আন্দোলনকারীরা

TV9 Bangla Digital | Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Oct 20, 2022 | 8:45 PM

Primary TET Candidates at High Court: প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অফিসের সামনে আমরণ অনশনে বসেছেন টেট প্রার্থীরা। হাইকোর্টের নির্দেশের পর সেখানে উপস্থিত হয়েছে বিশাল পুলিশ বাহিনী।

Primary TET Candidates at High Court: রাতেই সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করতে চান টেট আন্দোলনকারীরা

Follow Us

কলকাতা :  বৃহস্পতিবার দুপুরে আদালত নির্দেশ দেওয়ার পর সন্ধ্যাতেই সল্টলেকে শুরু পুলিশি তৎপরতা। আন্দোলনকারী টেট প্রার্থীদের হাইকোর্টের অর্ডার ধরাল পুলিশ। ক্রমশ উত্তাপ বাড়ছে পর্ষদ অফিসের সামনে। অন্যদিকে, হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করতে আদালতের দ্বারস্থ হলেন ২০১৪ টেট প্রার্থীরা। প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের বেঞ্চের দ্বারস্থ হতে চান তাঁরা। ইতিমধ্যেই তাঁরা প্রধান বিচারপতির  সচিবালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন।

প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের মামলায় এদিন বিচারপতি লপিতা মুখোপাধ্যায়ের বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছে পর্ষদ অফিসের সামনে ১৪৪ ধারা মেনে চলতে হবে। পর্ষদ অফিসে যাতে কর্মী ও আধিকারিকরা প্রবেশ করতে পারেন, পুলিশকেও এ বিষয়ে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আদালতের তরফে। সেই নির্দেশকেই চ্যালেঞ্জ করেত চান আন্দোলনকারী প্রার্থীরা। রাতেই কোর্ট বসিয়ে ডিভিশন বেঞ্চে চ্যালেঞ্জ করতে চান তাঁরা। তাঁদের আশঙ্কা, রাতেই তাঁদের সরিয়ে দেওয়া হবে।

কী নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট?

বৃহস্পতিবার হাইকোর্ট জানিয়েছে, ১৪৪ ধারা মানতে হবে। বিধাননগরের পুলিশ কমিশনারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যাতে প্রয়োজনীয় পুলিশ দিয়ে পর্ষদ অফিসে কর্মীদের ঢোকা বেরনোর ব্যাবস্থা করা হয়। ৪ নভেম্বর পর্যন্ত এই ব্যবস্থা বলবৎ থাকবে বলে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিচারপতি বলেছেন, ‘পুলিশ, কর্মীদের যাওয়া আসার ব্যবস্থা করুক।’

কী পরিস্থিতি সল্টলেকে?

হাইকোর্টের ওই নির্দেশের কয়েক ঘণ্টা পর আন্দোলন স্থলে যান বিধাননগর পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্তারা। প্রথমে মাইকিং করে আন্দোলনকারীদের সরে যাওয়ার কথা বলা হয়। পরে তাঁদের হাইকোর্টের অর্ডার ধরিয়ে দেওয়া হয়। এরপর আনদোলন আরও তীব্র হতে শুরু করে। কিন্তু আন্দোলনকারীরা কার্যত মাটি কামড়ে পড়ে রয়েছেন। তাঁদের দাবি, মেরে ফেললেও তাঁরা উঠবেন না।

পরে তাঁরা এক নতুন কৌশল নেন। ১৪৪ ধারা অনুযায়ী, যেহেতু পাঁচজনের বেশি একসঙ্গে জমায়েত করা যায় না। তাই প্রার্থীরা ৫ জন করে ভাগ হয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করছেন। তাঁদের দাবি, আদালতকে সম্মান জানাতেই তাঁদের এই কৌশল। এদিকে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এদিন।

 

Next Article