কলকাতা: পঞ্চম দফা ভোটের আগের দিন আবারও বিস্ফোরক অডিয়ো ক্লিপ প্রকাশ্যে এনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আরও একটু কোণঠাসা করার চেষ্টা করল বিজেপি। চতুর্থ দফা ভোটের দিন শীতলকুচিতে গুলি চলার ঘটনার পর মুখ্যমন্ত্রী সেখানকার তৃণমূল প্রার্থীকে ফোন করেন বলে দাবি গেরুয়া শিবিরে। TV9 বাংলার পক্ষ থেকে সেই অডিয়োর সত্যতা যাচাই না করা হলেও তৃণমূলের পক্ষ থেকে কার্যত তার সত্যতা এ দিন স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে। বিজেপি এই অডিয়ো ক্লিপ প্রকাশ করার কিছুক্ষণের মধ্যেই পালটা সাংবাদিক বৈঠক ডেকে আক্রমণে শান দেয় তৃণমূল। শাসকদলের দাবি, ঘটনার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে স্বাভাবিকভাবে উত্তেজিত হয়ে পড়েছিলেন মমতা।
তৃণমূলের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, বিজেপি মিথ্যাচারের ফ্যাক্টরি চালাচ্ছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর ফোন পর্যন্ত ট্যাপ করা হচ্ছে। দীর্ঘদিন যাবত এই নিয়ে অভিযোগ তোলা হচ্ছিল। তা কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে অস্বীকার করা হলেও এই ঘটনাতেই স্পষ্ট হয়ে গেল যে করা হচ্ছে, এমনটাই দাবি তৃণমূলের। পালটা প্রশ্ন তুলে জানতে চাওয়া হয়, কেন্দ্রীয় বাহিনী আত্মরক্ষার জন্য গুলি চালিয়েছিল এটা মোদী বলেছিলেন। তারপর সবাই বলল। এখনও বাংলার মানুষ জানতে পারল না কেন গুলি চালানো হল?
শাসকদলের পক্ষ থেকে রাজ্যসভার দুই সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েন এবং সুখেন্দু শেখর রায় সাংবাদিক বৈঠকে এই অডিয়ো ক্লিপের সত্যতা কার্যত স্বীকার করে নিয়ে বলেন, “বিজেপি এটা নিয়ে নিয়ে জলঘোলা করবে। কিন্তু এতে কোনও অন্যায় নেই বা অপরাধ নেই, তাই আমরা এই ভিডিয়ো ফুটেজ দেখালাম। আমাদের সেই সৎ সাহস রয়েছে।” তৃণমূলের আরও ব্যাখ্যা, “কোচবিহারের শীতলকুচিতে অন্যায়ভাবে গুলি চালিয়ে চারজন মানুষকে কেন্দ্রীয় বাহিনী যেভাবে হত্যা করেছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে এই কথোপকথন। তিনি জানতেন-ই না কী ঘটেছে। ঘটনার বিবরণ শুনে সেই সময় যে কোনও মানুষেরই উত্তেজিত হয়ে পড়ার কথা। তাই খুব স্বাভাবিকভাবে তাঁর মধ্যেও সেই আচরণ লক্ষ্য করা গিয়েছে আর অন্য কিছু নয়।”
আরও পড়ুন: অডিয়ো: ‘এসপি ও আইসিকে ফাঁসাতে হবে’, শীতলকুচি কাণ্ডে মমতার ফোনালাপ প্রকাশ্যে আনল বিজেপি
ঠিক কোন অডিয়ো ক্লিপ প্রকাশ্যে এনে তৃণমূল নেত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে বিজেপি? শুনে নিন…
কলকাতা: পঞ্চম দফা ভোটের আগের দিন আবারও বিস্ফোরক অডিয়ো ক্লিপ প্রকাশ্যে এনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আরও একটু কোণঠাসা করার চেষ্টা করল বিজেপি। চতুর্থ দফা ভোটের দিন শীতলকুচিতে গুলি চলার ঘটনার পর মুখ্যমন্ত্রী সেখানকার তৃণমূল প্রার্থীকে ফোন করেন বলে দাবি গেরুয়া শিবিরে। TV9 বাংলার পক্ষ থেকে সেই অডিয়োর সত্যতা যাচাই না করা হলেও তৃণমূলের পক্ষ থেকে কার্যত তার সত্যতা এ দিন স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে। বিজেপি এই অডিয়ো ক্লিপ প্রকাশ করার কিছুক্ষণের মধ্যেই পালটা সাংবাদিক বৈঠক ডেকে আক্রমণে শান দেয় তৃণমূল। শাসকদলের দাবি, ঘটনার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে স্বাভাবিকভাবে উত্তেজিত হয়ে পড়েছিলেন মমতা।
তৃণমূলের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, বিজেপি মিথ্যাচারের ফ্যাক্টরি চালাচ্ছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর ফোন পর্যন্ত ট্যাপ করা হচ্ছে। দীর্ঘদিন যাবত এই নিয়ে অভিযোগ তোলা হচ্ছিল। তা কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে অস্বীকার করা হলেও এই ঘটনাতেই স্পষ্ট হয়ে গেল যে করা হচ্ছে, এমনটাই দাবি তৃণমূলের। পালটা প্রশ্ন তুলে জানতে চাওয়া হয়, কেন্দ্রীয় বাহিনী আত্মরক্ষার জন্য গুলি চালিয়েছিল এটা মোদী বলেছিলেন। তারপর সবাই বলল। এখনও বাংলার মানুষ জানতে পারল না কেন গুলি চালানো হল?
শাসকদলের পক্ষ থেকে রাজ্যসভার দুই সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েন এবং সুখেন্দু শেখর রায় সাংবাদিক বৈঠকে এই অডিয়ো ক্লিপের সত্যতা কার্যত স্বীকার করে নিয়ে বলেন, “বিজেপি এটা নিয়ে নিয়ে জলঘোলা করবে। কিন্তু এতে কোনও অন্যায় নেই বা অপরাধ নেই, তাই আমরা এই ভিডিয়ো ফুটেজ দেখালাম। আমাদের সেই সৎ সাহস রয়েছে।” তৃণমূলের আরও ব্যাখ্যা, “কোচবিহারের শীতলকুচিতে অন্যায়ভাবে গুলি চালিয়ে চারজন মানুষকে কেন্দ্রীয় বাহিনী যেভাবে হত্যা করেছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে এই কথোপকথন। তিনি জানতেন-ই না কী ঘটেছে। ঘটনার বিবরণ শুনে সেই সময় যে কোনও মানুষেরই উত্তেজিত হয়ে পড়ার কথা। তাই খুব স্বাভাবিকভাবে তাঁর মধ্যেও সেই আচরণ লক্ষ্য করা গিয়েছে আর অন্য কিছু নয়।”
আরও পড়ুন: অডিয়ো: ‘এসপি ও আইসিকে ফাঁসাতে হবে’, শীতলকুচি কাণ্ডে মমতার ফোনালাপ প্রকাশ্যে আনল বিজেপি
ঠিক কোন অডিয়ো ক্লিপ প্রকাশ্যে এনে তৃণমূল নেত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে বিজেপি? শুনে নিন…